ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ইমরান খানের বিরুদ্ধে বড় ধরনের বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছিলেন পাকিস্তানের জামিয়াত উলেমা-ই-ইসলামির (জেইউআই-এফ) প্রধান মাওলানা ফজলুর রেহমান। শুধু তাই নয়, গত ৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের পর ইমরানের প্রধান বিরোধী নওয়াজ শরীফের সঙ্গে জোট সরকার গঠনের আলোচনায় বেশ জোরেশোরেই আলোচিত হচ্ছিল তাঁর নামটি। সেই মাওলানাই এবার নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করার ঘোষণা দিয়েছেন এবং পিএমএল-এন প্রধান নওয়াজ শরিফকে তাঁর সঙ্গে সংসদে বিরোধী দলের আসনে বসার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বুধবার ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মাওলানা ফজলুর রেহমান। এ সময় পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের (ইসিপি) ভূমিকারও সমালোচনা করেন তিনি।
জেইউআই-এফ প্রধান বলেছেন, ‘আজ আমাদের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছে এই কমিটি এবং পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা সম্পর্কে আপত্তি প্রকাশ করেছে। তবে জেইউআই-এফ সংসদে তার ভূমিকা পালন করবে এবং এতে অংশ নেবে।’
বক্তব্যে ‘ইসলাম বিরোধী শক্তির’ নির্দেশে নির্বাচনে কারচুপি করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন ফজলুর রেহমান। তিনি আফগানিস্তানের সঙ্গে পাকিস্তানের দৃঢ় সম্পর্ক বজায় রাখতে দলের অঙ্গীকারের ওপর জোর দিয়ে দাবি করেন, তাদের এই প্রচেষ্টা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল গ্রহণ করেনি।
ফজলুর রেহমান বলেন, ‘জেইউআই-এফ একটি আদর্শিক শক্তি, যা জাতীয় ইস্যুতে আপস করবে না। আমরা আমাদের বৃহত্তর লক্ষ্যের জন্য আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
ইসিপির ভূমিকা প্রথম দিন থেকেই সন্দেহজনক ছিল উল্লেখ করে মাওলানা দাবি করেন, নির্বাচনের ফলাফল ব্যাপক ঘুষের বিনিময় এবং দলের প্রার্থী ও কর্মীদের হুমকি ও ভয় দেখানোর ইঙ্গিত দেয়। এ সময় নওয়াজ শরীফকে অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে বিরোধীদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে ইমরান খানের দলের সঙ্গে বিরোধিতা নিয়ে ফজলুর রেহমানকে প্রশ্ন ছুড়ে দিলে তিনি জবাব দেন—পিটিআই-এর সঙ্গে দ্বন্দ্ব মনের বিষয়, দেহের নয়। পিটিআই-এর অবস্থান পরিবর্তন হলে সমঝোতার সম্ভাবনাও ব্যক্ত করেন তিনি।
ভোট ডাকাতির অভিযোগে সারা দেশে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালনেরও ঘোষণা দেন ফজলুর রেহমান। এর আগে তিনি দাবি করেছিলেন, পাকিস্তানের সাম্প্রতিক নির্বাচনের কারচুপি ২০১৮ সালের নির্বাচনকেও ছাড়িয়ে গেছে। তিনি পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনকে এস্টাবলিশমেন্টের নিয়ন্ত্রণে থাকার জন্য অভিযুক্ত করেন।
নওয়াজ শরীফের দলের সঙ্গে জোটে অংশ নেননি দাবি করে তিনি বলেন, ‘আমরা পিএমএল-এন সহ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ নই। সংসদে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে আমরা শেহবাজ শরীফকে সমর্থন করব না। আমাদের দল তাঁকে সরকার গঠনে নিষেধ করেছে। আমরা কোনো সরকারের অংশ হব না। যারা নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে বলে বিশ্বাস করে আমাদের দলে তাদের যোগ দেওয়া উচিত।’
ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ইমরান খানের বিরুদ্ধে বড় ধরনের বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছিলেন পাকিস্তানের জামিয়াত উলেমা-ই-ইসলামির (জেইউআই-এফ) প্রধান মাওলানা ফজলুর রেহমান। শুধু তাই নয়, গত ৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের পর ইমরানের প্রধান বিরোধী নওয়াজ শরীফের সঙ্গে জোট সরকার গঠনের আলোচনায় বেশ জোরেশোরেই আলোচিত হচ্ছিল তাঁর নামটি। সেই মাওলানাই এবার নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করার ঘোষণা দিয়েছেন এবং পিএমএল-এন প্রধান নওয়াজ শরিফকে তাঁর সঙ্গে সংসদে বিরোধী দলের আসনে বসার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বুধবার ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মাওলানা ফজলুর রেহমান। এ সময় পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের (ইসিপি) ভূমিকারও সমালোচনা করেন তিনি।
জেইউআই-এফ প্রধান বলেছেন, ‘আজ আমাদের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছে এই কমিটি এবং পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা সম্পর্কে আপত্তি প্রকাশ করেছে। তবে জেইউআই-এফ সংসদে তার ভূমিকা পালন করবে এবং এতে অংশ নেবে।’
বক্তব্যে ‘ইসলাম বিরোধী শক্তির’ নির্দেশে নির্বাচনে কারচুপি করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন ফজলুর রেহমান। তিনি আফগানিস্তানের সঙ্গে পাকিস্তানের দৃঢ় সম্পর্ক বজায় রাখতে দলের অঙ্গীকারের ওপর জোর দিয়ে দাবি করেন, তাদের এই প্রচেষ্টা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল গ্রহণ করেনি।
ফজলুর রেহমান বলেন, ‘জেইউআই-এফ একটি আদর্শিক শক্তি, যা জাতীয় ইস্যুতে আপস করবে না। আমরা আমাদের বৃহত্তর লক্ষ্যের জন্য আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
ইসিপির ভূমিকা প্রথম দিন থেকেই সন্দেহজনক ছিল উল্লেখ করে মাওলানা দাবি করেন, নির্বাচনের ফলাফল ব্যাপক ঘুষের বিনিময় এবং দলের প্রার্থী ও কর্মীদের হুমকি ও ভয় দেখানোর ইঙ্গিত দেয়। এ সময় নওয়াজ শরীফকে অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে বিরোধীদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে ইমরান খানের দলের সঙ্গে বিরোধিতা নিয়ে ফজলুর রেহমানকে প্রশ্ন ছুড়ে দিলে তিনি জবাব দেন—পিটিআই-এর সঙ্গে দ্বন্দ্ব মনের বিষয়, দেহের নয়। পিটিআই-এর অবস্থান পরিবর্তন হলে সমঝোতার সম্ভাবনাও ব্যক্ত করেন তিনি।
ভোট ডাকাতির অভিযোগে সারা দেশে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালনেরও ঘোষণা দেন ফজলুর রেহমান। এর আগে তিনি দাবি করেছিলেন, পাকিস্তানের সাম্প্রতিক নির্বাচনের কারচুপি ২০১৮ সালের নির্বাচনকেও ছাড়িয়ে গেছে। তিনি পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনকে এস্টাবলিশমেন্টের নিয়ন্ত্রণে থাকার জন্য অভিযুক্ত করেন।
নওয়াজ শরীফের দলের সঙ্গে জোটে অংশ নেননি দাবি করে তিনি বলেন, ‘আমরা পিএমএল-এন সহ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ নই। সংসদে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে আমরা শেহবাজ শরীফকে সমর্থন করব না। আমাদের দল তাঁকে সরকার গঠনে নিষেধ করেছে। আমরা কোনো সরকারের অংশ হব না। যারা নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে বলে বিশ্বাস করে আমাদের দলে তাদের যোগ দেওয়া উচিত।’
ব্রিটিশ রাজপুত্র উইলিয়াম বলেছেন, তিনি রাজা হলে রাজতন্ত্রের ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনবেন। তিনি আরও বলেছেন, ‘ভালোর জন্য পরিবর্তনকে আমি স্বাগত জানাই। এ ধরনের পরিবর্তন আমি পছন্দ করি। আমি ভয় পাই না; বরং পরিবর্তন আনার মতো পরিকল্পনা আমাকে উদ্দীপ্ত করে।
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ৩৮টি দাবিতে গত বৃহস্পতিবার চতুর্থ দিনের মতো ধর্মঘট পালন করে বিক্ষোভকারীরা। চলমান এই সহিংসতায় অন্তত ৯ জন নিহত হয়েছে। তবে বিক্ষোভকারীদের দাবি, নিহতের সংখ্যা ১৫ জন ছাড়িয়েছে। যাদের মধ্যে তিনজন পুলিশ কর্মকর্তাও রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানে তালেবান সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুতাক্কির ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা সাময়িকভাবে প্রত্যাহার করেছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কমিটি। এর ফলে আগামী ৯ থেকে ১৬ অক্টোবরের মধ্যে তাঁর ভারত সফরের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে বলে শুক্রবার (৩ অক্টোবর) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে সিনাগগে (ইহুদি উপাসনালয়) হামলা চালানো জিহাদ আল-শামি ধর্ষণের মামলায় জামিনে ছিলেন বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান। এই বছরের শুরুর দিকে একটি যৌন নিপীড়নের ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চলছিল।
১০ ঘণ্টা আগে