পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ বেলুচিস্তানে একটি বাস খাদে পড়ে গিয়ে অন্তত ২৮ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাতে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে যে, দক্ষিণ বেলুচিস্তানের তুরবাত শহর থেকে বাসটি উত্তরে প্রায় ৭৫০ কিলোমিটার (৪৬৬ মাইল) দূরে প্রাদেশিক রাজধানী কোয়েটার দিকে যাওয়ার সময় আজ বুধবার ভোরে পার্বত্য অঞ্চলে খাদে পড়ে যায়।
দুর্ঘটনাস্থল ওয়াশুকের স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মকর্তা নূরুল্লাহ এসসাজাই আল জাজিরাকে মৃত্যুর সংখ্যা নিশ্চিত করে বলেছেন যে, বাসটিতে মোট ৫৪ জন যাত্রী ছিলেন। বেঁচে যাওয়া কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন এবং তাদের স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে আট থেকে ১০ জন গুরুতর আহত রোগী রয়েছেন এবং তাদের হেলিকপ্টারে করে কোয়েটায় পাঠানোর ব্যবস্থা করেছি। অন্য কয়েকজনকে খুজদারের একটি হাসপাতালে স্থানান্তর করা হবে।’
ওয়াশুকের সরকারি কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইসমাইল বলেন, বাসটি একটি সেতুর ওপর থেকে পাথুরে খাদে পড়ে যায়। নিহতদের মধ্যে বাস চালকও রয়েছেন।
মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ শোক প্রকাশ করেছেন এবং নিহতদের রুহের মাগফিরাত কামনা করেছেন। একই সঙ্গে আহতদের সহায়তা দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জারি করা বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আমরা এই কঠিন সময়ে শোকাহত পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছি এবং তাদের প্রতি আন্তরিক সহানুভূতি প্রকাশ করছি।’
বেলুচিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী সরফরাজ বুগতি ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় প্রাণহানির জন্য শোক প্রকাশ করেছেন এবং আহতদের জন্য প্রার্থনা করেছেন। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘প্রিয়জনদের হারানো পরিবারগুলোর দুঃখ আমরা ভাগ করে নিচ্ছি। দুর্ঘটনায় আহতদের দ্রুত চিকিৎসা সুবিধা প্রদান করব।’
সড়ক দুর্ঘটনা পাকিস্তানে অনেকটাই সাধারণ ঘটনা। বেলুচিস্তান এবং উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের পার্বত্য অঞ্চলে সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যা আরও বেশি। এই মাসের শুরুর দিকে, দেশের উত্তরাঞ্চলীয় গিলগিট-বালতিস্তানে একটি যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে গেলে কমপক্ষে ২০ জন নিহত এবং কয়েক ডজন মানুষ আহত হন।
পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ বেলুচিস্তানে একটি বাস খাদে পড়ে গিয়ে অন্তত ২৮ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাতে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে যে, দক্ষিণ বেলুচিস্তানের তুরবাত শহর থেকে বাসটি উত্তরে প্রায় ৭৫০ কিলোমিটার (৪৬৬ মাইল) দূরে প্রাদেশিক রাজধানী কোয়েটার দিকে যাওয়ার সময় আজ বুধবার ভোরে পার্বত্য অঞ্চলে খাদে পড়ে যায়।
দুর্ঘটনাস্থল ওয়াশুকের স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মকর্তা নূরুল্লাহ এসসাজাই আল জাজিরাকে মৃত্যুর সংখ্যা নিশ্চিত করে বলেছেন যে, বাসটিতে মোট ৫৪ জন যাত্রী ছিলেন। বেঁচে যাওয়া কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন এবং তাদের স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে আট থেকে ১০ জন গুরুতর আহত রোগী রয়েছেন এবং তাদের হেলিকপ্টারে করে কোয়েটায় পাঠানোর ব্যবস্থা করেছি। অন্য কয়েকজনকে খুজদারের একটি হাসপাতালে স্থানান্তর করা হবে।’
ওয়াশুকের সরকারি কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইসমাইল বলেন, বাসটি একটি সেতুর ওপর থেকে পাথুরে খাদে পড়ে যায়। নিহতদের মধ্যে বাস চালকও রয়েছেন।
মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ শোক প্রকাশ করেছেন এবং নিহতদের রুহের মাগফিরাত কামনা করেছেন। একই সঙ্গে আহতদের সহায়তা দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জারি করা বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আমরা এই কঠিন সময়ে শোকাহত পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছি এবং তাদের প্রতি আন্তরিক সহানুভূতি প্রকাশ করছি।’
বেলুচিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী সরফরাজ বুগতি ভয়াবহ এই দুর্ঘটনায় প্রাণহানির জন্য শোক প্রকাশ করেছেন এবং আহতদের জন্য প্রার্থনা করেছেন। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘প্রিয়জনদের হারানো পরিবারগুলোর দুঃখ আমরা ভাগ করে নিচ্ছি। দুর্ঘটনায় আহতদের দ্রুত চিকিৎসা সুবিধা প্রদান করব।’
সড়ক দুর্ঘটনা পাকিস্তানে অনেকটাই সাধারণ ঘটনা। বেলুচিস্তান এবং উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের পার্বত্য অঞ্চলে সড়ক দুর্ঘটনার সংখ্যা আরও বেশি। এই মাসের শুরুর দিকে, দেশের উত্তরাঞ্চলীয় গিলগিট-বালতিস্তানে একটি যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে গেলে কমপক্ষে ২০ জন নিহত এবং কয়েক ডজন মানুষ আহত হন।
লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে মুম্বাই ফিরছিল বিমানটি। মাঝ আকাশে ফ্লাইটের ১১ জন যাত্রী ও কেবিন ক্রু হঠাৎ বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা এবং পেট ব্যথার সমস্যায় পড়েন। ক্রমেই বাড়তে থাকে অস্বস্তি। পাইলটরা দ্রুত মুম্বাই এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগ করে পরিস্থিতির কথা জানান।
১০ মিনিট আগেব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও নাটকীয়তার পর অবশেষে শেষ হয়েছে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার ১২ দিনের সংঘাত। অবশ্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই সংঘাতকে ‘১২ দিনের যুদ্ধ’ বলেই আখ্যা দিয়েছেন। ইরান ও ইসরায়েল—দুই দেশের গণমাধ্যমই বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
২৬ মিনিট আগেযুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরান ও ইসরায়েলের তরফ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো নিশ্চয়তা না আসলেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট আবারও ট্রুথ সোশ্যালে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে তার দাবিকৃত যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রশংসা করেছেন। অথচ, এখনো দুই দেশ একে অপরের ভূখণ্ডে প্রাণঘাতী হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম দফায় দুটি ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালায় ইরান। ওই দুটিকে মাঝপথেই প্রতিহত করা হয়েছে বলে দাবি করছে তারা। পরের দফায় চারটি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। যার মধ্যে একটি সরাসরি আঘাত হানে বিরশেবার ওই ভবনে।
১ ঘণ্টা আগে