লোহিত সাগর এবং এডেন উপসাগরে ইরান-সমর্থিত ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের ছোড়া ১৫টি একমুখী হামলাকারী ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন বাহিনী। আজ শনিবার মার্কিন সামরিক বাহিনী এমন দাবি করেছে বলে জানায় বার্তা সংস্থা এএফপি।
বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের যুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে গত নভেম্বরে বিশ্ব বাণিজ্যের জন্য জরুরি নৌপথ লোহিত সাগরে পণ্যবাহী জাহাজে ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করে হুতি বিদ্রোহীরা। এরপর এটিই ছিল তাদের অন্যতম বৃহৎ আক্রমণ। তবে তা নস্যাৎ করে দেওয়ার দাবি করেছে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড বা সেন্টকম। তারা বলেছে, লোহিত সাগর ও তৎসংলগ্ন এডেন উপসাগরে স্থানীয় সময় ভোরের আগে হুতিরা হামলা চালায়।
সেন্টকম এবং প্রতিরক্ষা জোট বলেছে, হুতিদের এই ড্রোন হামলা অঞ্চলটিতে বাণিজ্যিক জাহাজ, মার্কিন নৌবাহিনী এবং জোটের জাহাজগুলোর জন্য হুমকি সৃষ্টি করেছিল।
সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে সেন্টকম বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর জাহাজ এবং বিমানের সঙ্গে প্রতিরক্ষা জোটের একাধিক জাহাজ ও বিমান লোহিত সাগরে ১৫টি ড্রোনকে গুলি করে ধ্বংস করেছে। পণ্যবাহী জাহাজের স্বাধীনতা রক্ষা এবং আন্তর্জাতিক জলসীমাকে আরও নিরাপদ করতে এই পদক্ষেপগুলো নেওয়া হয়েছে।
গত ৯ জানুয়ারি মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজের দিকে হুতি বিদ্রোহীদের ছোড়া ১৮টি ড্রোন এবং তিনটি ক্ষেপণাস্ত্রকে গুলি করে ভূপাতিত করেছিল। যুক্তরাজ্য তখন হুতিদের সেই হামলাকে সবচেয়ে বড় হামলা হিসেবে অভিহিত করেছিল।
লোহিত সাগর এলাকায় হুতি বিদ্রোহীদের হামলা থেকে পণ্যবাহী জাহাজের নিরাপত্তা নিশ্চিতে গত ডিসেম্বরে প্রতিরক্ষা জোট গঠনের উদ্যোগ নেয় যুক্তরাষ্ট্র। এর আগে, হুতিদের হামলায় বাণিজ্যপথটি থেকে সরে যেতে বাধ্য হয় বেশ কয়েকটি কোম্পানির বাণিজ্যিক জাহাজ—যাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিশ্ব বাণিজ্যের প্রায় ১২ শতাংশ।
গত জানুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য লোহিত সাগরে হুতি বিদ্রোহীদের লক্ষ্যবস্তুতে একের পর এক হামলা করেছে। কিন্তু বণিক জাহাজে আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে হুতিরা। সে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের জাহাজগুলোকেও লক্ষ্যবস্তু করেছে হুতি বিদ্রোহীরা।
লোহিত সাগর এবং এডেন উপসাগরে ইরান-সমর্থিত ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের ছোড়া ১৫টি একমুখী হামলাকারী ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন বাহিনী। আজ শনিবার মার্কিন সামরিক বাহিনী এমন দাবি করেছে বলে জানায় বার্তা সংস্থা এএফপি।
বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের যুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে গত নভেম্বরে বিশ্ব বাণিজ্যের জন্য জরুরি নৌপথ লোহিত সাগরে পণ্যবাহী জাহাজে ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করে হুতি বিদ্রোহীরা। এরপর এটিই ছিল তাদের অন্যতম বৃহৎ আক্রমণ। তবে তা নস্যাৎ করে দেওয়ার দাবি করেছে ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড বা সেন্টকম। তারা বলেছে, লোহিত সাগর ও তৎসংলগ্ন এডেন উপসাগরে স্থানীয় সময় ভোরের আগে হুতিরা হামলা চালায়।
সেন্টকম এবং প্রতিরক্ষা জোট বলেছে, হুতিদের এই ড্রোন হামলা অঞ্চলটিতে বাণিজ্যিক জাহাজ, মার্কিন নৌবাহিনী এবং জোটের জাহাজগুলোর জন্য হুমকি সৃষ্টি করেছিল।
সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে সেন্টকম বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর জাহাজ এবং বিমানের সঙ্গে প্রতিরক্ষা জোটের একাধিক জাহাজ ও বিমান লোহিত সাগরে ১৫টি ড্রোনকে গুলি করে ধ্বংস করেছে। পণ্যবাহী জাহাজের স্বাধীনতা রক্ষা এবং আন্তর্জাতিক জলসীমাকে আরও নিরাপদ করতে এই পদক্ষেপগুলো নেওয়া হয়েছে।
গত ৯ জানুয়ারি মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজের দিকে হুতি বিদ্রোহীদের ছোড়া ১৮টি ড্রোন এবং তিনটি ক্ষেপণাস্ত্রকে গুলি করে ভূপাতিত করেছিল। যুক্তরাজ্য তখন হুতিদের সেই হামলাকে সবচেয়ে বড় হামলা হিসেবে অভিহিত করেছিল।
লোহিত সাগর এলাকায় হুতি বিদ্রোহীদের হামলা থেকে পণ্যবাহী জাহাজের নিরাপত্তা নিশ্চিতে গত ডিসেম্বরে প্রতিরক্ষা জোট গঠনের উদ্যোগ নেয় যুক্তরাষ্ট্র। এর আগে, হুতিদের হামলায় বাণিজ্যপথটি থেকে সরে যেতে বাধ্য হয় বেশ কয়েকটি কোম্পানির বাণিজ্যিক জাহাজ—যাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিশ্ব বাণিজ্যের প্রায় ১২ শতাংশ।
গত জানুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য লোহিত সাগরে হুতি বিদ্রোহীদের লক্ষ্যবস্তুতে একের পর এক হামলা করেছে। কিন্তু বণিক জাহাজে আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে হুতিরা। সে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের জাহাজগুলোকেও লক্ষ্যবস্তু করেছে হুতি বিদ্রোহীরা।
তার ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৫ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১৩ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১৭ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
২৫ মিনিট আগে