ইরানে ৬ দশমিক ১ মাত্রার এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত অন্তত ৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েক ডজন মানুষ। স্থানীয় সময় শনিবার সকালের দিকে ইরানের দক্ষিণাঞ্চলের হুরমুজান প্রদেশে এই ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা ইরনার বরাত দিয়ে আল–জানিয়েছে, শনিবার সকালের দিকে বেশ কয়েক দফা ভূমিকম্প হয়। সবচেয়ে বেশি মাত্রার ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয় রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৩ মাত্রায়। তবে, ক্ষয়ক্ষতির ঘটনার ৬ দশমিক ১ মাত্রায় প্রথম দফার ভূমিকম্পে। ধারণা করা হচ্ছে ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার নিচেই ছিল।
ভূমিকম্পের ফলে ওই অঞ্চলে গৃহহীন হয়েছেন বেশ কয়েক হাজার মানুষ। তাঁরা এখন তাঁবুতে রাত কাটানোর জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন। ইরানের রেড ক্রসের সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব সোলেইমানি বলেছেন, ‘এরই মধ্যে উদ্ধার তৎপরতা এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। আমরা আশা করছি, আর কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটবে না।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘এখানকার তাপমাত্র বেশি হওয়ায় গৃহহীনদের জন্য কুলিং সিস্টেম চালু করা হয়েছে।’ উল্লেখ্য, ওই এলাকার তাপমাত্রা প্রায় ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
হুরমুজানের স্থানীয় কর্মকর্তা ফুয়াদ মুরাদজাদেহ ইরনাকে বলেছেন, ‘ভূমিকম্পের প্রথম ধাক্কাতেই হয়েছে সবাই হতাহত হয়েছেন। এর পরের দুই দফায় আবারও ভূমিকম্প ঘটলেও তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। কারণ, লোকজন এরই মধ্যে ঘর থেকে বাইরে বের হয়ে এসেছিল।’
স্থানীয় কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের পর অন্তত আরও ৩০ বার ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে বন্দর আব্বাসের নিকটবর্তী গ্রামগুলোতে। ভূমিকম্পের প্রভাব টের পাওয়া গেছে ইরানের প্রতিবেশী সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকেও।
ইরানে ৬ দশমিক ১ মাত্রার এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত অন্তত ৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েক ডজন মানুষ। স্থানীয় সময় শনিবার সকালের দিকে ইরানের দক্ষিণাঞ্চলের হুরমুজান প্রদেশে এই ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা ইরনার বরাত দিয়ে আল–জানিয়েছে, শনিবার সকালের দিকে বেশ কয়েক দফা ভূমিকম্প হয়। সবচেয়ে বেশি মাত্রার ভূমিকম্প রেকর্ড করা হয় রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৩ মাত্রায়। তবে, ক্ষয়ক্ষতির ঘটনার ৬ দশমিক ১ মাত্রায় প্রথম দফার ভূমিকম্পে। ধারণা করা হচ্ছে ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার নিচেই ছিল।
ভূমিকম্পের ফলে ওই অঞ্চলে গৃহহীন হয়েছেন বেশ কয়েক হাজার মানুষ। তাঁরা এখন তাঁবুতে রাত কাটানোর জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন। ইরানের রেড ক্রসের সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব সোলেইমানি বলেছেন, ‘এরই মধ্যে উদ্ধার তৎপরতা এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। আমরা আশা করছি, আর কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটবে না।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘এখানকার তাপমাত্র বেশি হওয়ায় গৃহহীনদের জন্য কুলিং সিস্টেম চালু করা হয়েছে।’ উল্লেখ্য, ওই এলাকার তাপমাত্রা প্রায় ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
হুরমুজানের স্থানীয় কর্মকর্তা ফুয়াদ মুরাদজাদেহ ইরনাকে বলেছেন, ‘ভূমিকম্পের প্রথম ধাক্কাতেই হয়েছে সবাই হতাহত হয়েছেন। এর পরের দুই দফায় আবারও ভূমিকম্প ঘটলেও তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। কারণ, লোকজন এরই মধ্যে ঘর থেকে বাইরে বের হয়ে এসেছিল।’
স্থানীয় কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের পর অন্তত আরও ৩০ বার ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে বন্দর আব্বাসের নিকটবর্তী গ্রামগুলোতে। ভূমিকম্পের প্রভাব টের পাওয়া গেছে ইরানের প্রতিবেশী সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকেও।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
১০ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
১০ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
১১ ঘণ্টা আগে