সিরিয়ায় অবস্থিত মার্কিন সেনাঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে ইরাক থেকে। ইরাকের জুমার নামের একটি শহর থেকে গতকাল রোববার এই হামলা চালানো হয়। কাতাইব হিজবুল্লাহ নামের একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইরাকি নিরাপত্তাবাহিনীর দুটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, গতকাল রোববার ইরাকি শহর জুমার থেকে সিরিয়ায় অবস্থিত মার্কিন সেনাঘাঁটি লক্ষ্য করে অন্তত ৫টি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা হয়। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির পর এই প্রথম কোনো ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী মার্কিন বাহিনীর ওপর হামলা চালাল।
এই হামলা এমন এক সময়ে এল যখন, ইরাকের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শিয়া আল-সুদানি যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে দেশে ফিরেছেন। ওয়াশিংটন শিয়া আল-সুদানি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে ইরাক থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছেন। এই অবস্থায়, ইরাক থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের বিষয়টি ফের ঝুলে যেতে পারে বলে আশঙ্কা বিশ্লেষকদের।
সূত্র জানিয়েছে, একটি ছোট ট্রাকের পেছনে রাখা একটি রকেট লঞ্চারের সাহায্যে সিরিয়ার সীমান্তবর্তী শহর জুমার জুমার থেকে রকেটগুলো উৎক্ষেপণ করা হয়। উৎক্ষেপণের পরপরই একটি রকেট বিস্ফোরিত হয়ে ট্রাকটিতে আগুন ধরে যায়। সে সময় আকাশে একটি মার্কিন যুদ্ধবিমানও উড়ছিল। তবে সেই যুদ্ধবিমান থেকে ট্রাকটিতে কোনো হামলা চালানো হয়েছিল কি না তা নিশ্চিত করতে পারেনি সূত্রটি।
এদিকে ইরাকের কাতাইব হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী বলেছে, ইরাকি প্রধানমন্ত্রীর ওয়াশিংটন সফরের সময় মার্কিন সেনাদের ইরাক থেকে প্রস্থানের বিষয়টি নিয়ে আলোচনায় সামান্য অগ্রগতি হওয়ায় ইরাকি সশস্ত্রগোষ্ঠীগুলো মার্কিন বাহিনীর ওপর আক্রমণ পুনরায় শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সিরিয়ায় মার্কিন বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে উত্তর ইরাক থেকে একাধিক রকেটের সাহায্যে হামলার বিষয়টি ইঙ্গিত করে এক বিবৃতিতে কাতাইব হিজবুল্লাহ বলেছে, ‘কিছুক্ষণ আগে যা ঘটেছে, তা শুরু।’
সিরিয়ায় অবস্থিত মার্কিন সেনাঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে ইরাক থেকে। ইরাকের জুমার নামের একটি শহর থেকে গতকাল রোববার এই হামলা চালানো হয়। কাতাইব হিজবুল্লাহ নামের একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইরাকি নিরাপত্তাবাহিনীর দুটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, গতকাল রোববার ইরাকি শহর জুমার থেকে সিরিয়ায় অবস্থিত মার্কিন সেনাঘাঁটি লক্ষ্য করে অন্তত ৫টি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করা হয়। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির পর এই প্রথম কোনো ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী মার্কিন বাহিনীর ওপর হামলা চালাল।
এই হামলা এমন এক সময়ে এল যখন, ইরাকের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শিয়া আল-সুদানি যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে দেশে ফিরেছেন। ওয়াশিংটন শিয়া আল-সুদানি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে ইরাক থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছেন। এই অবস্থায়, ইরাক থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের বিষয়টি ফের ঝুলে যেতে পারে বলে আশঙ্কা বিশ্লেষকদের।
সূত্র জানিয়েছে, একটি ছোট ট্রাকের পেছনে রাখা একটি রকেট লঞ্চারের সাহায্যে সিরিয়ার সীমান্তবর্তী শহর জুমার জুমার থেকে রকেটগুলো উৎক্ষেপণ করা হয়। উৎক্ষেপণের পরপরই একটি রকেট বিস্ফোরিত হয়ে ট্রাকটিতে আগুন ধরে যায়। সে সময় আকাশে একটি মার্কিন যুদ্ধবিমানও উড়ছিল। তবে সেই যুদ্ধবিমান থেকে ট্রাকটিতে কোনো হামলা চালানো হয়েছিল কি না তা নিশ্চিত করতে পারেনি সূত্রটি।
এদিকে ইরাকের কাতাইব হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী বলেছে, ইরাকি প্রধানমন্ত্রীর ওয়াশিংটন সফরের সময় মার্কিন সেনাদের ইরাক থেকে প্রস্থানের বিষয়টি নিয়ে আলোচনায় সামান্য অগ্রগতি হওয়ায় ইরাকি সশস্ত্রগোষ্ঠীগুলো মার্কিন বাহিনীর ওপর আক্রমণ পুনরায় শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সিরিয়ায় মার্কিন বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে উত্তর ইরাক থেকে একাধিক রকেটের সাহায্যে হামলার বিষয়টি ইঙ্গিত করে এক বিবৃতিতে কাতাইব হিজবুল্লাহ বলেছে, ‘কিছুক্ষণ আগে যা ঘটেছে, তা শুরু।’
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৫ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৩ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে