সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের স্বপ্নের প্রকল্প নিওম বা দ্য লাইন, যার মাধ্যমে তিনি সৌদি আরবের অর্থনীতিসহ সামগ্রিক চিত্র বদলে দিতে চান। এই প্রকল্প নিয়ে নানা বিতর্ক আছে। তার মধ্যে একটি হলো, এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে জমি অধিগ্রহণের সময় বিপুল পরিমাণ আদিবাসীকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। আর সেই অভিযোগ তুলে প্রকল্প থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন এক ঠিকাদার।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি কর্তৃপক্ষ নিওম বা দ্য লাইনের জায়গা অধিগ্রহণ করতে গিয়েছে বিপুলসংখ্যক গ্রামের ওপর বুলডোজার চালিয়ে স্থানীয়দের জোরপূর্বক উচ্ছেদ করা হয়েছে—বিষয়টি জানার পর প্রকল্পটি থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন সবুজ জ্বালানিবিষয়ক কোম্পানি সোলার ওয়াটারের প্রধান নির্বাহী ম্যালকম অ।
ম্যালকম অ নিওম প্রকল্পে নবায়নযোগ্য জ্বালানির বিষয়টি নিয়ে মোট ১০০ মিলিয়ন তথা ১০ কোটি ডলারের একটি চুক্তিতে ছিলেন। বিষয়টি জানার পর তিনি নিজেকে সেখান থেকে সরিয়ে নেন। এ বিষয়ে তিনি বিজনেস ইনসাইডারকে বলেন, তিনি মূলত মেগা প্রকল্পটিতে সবুজ জ্বালানি ব্যবহারের যে উচ্চাকাঙ্ক্ষা, সেটিতে অবদান রাখতেই সেখানে যুক্ত হয়েছিলেন।
সোলার ওয়াটারের প্রধান নির্বাহী আরও জানান, তিনি নিওম প্রকল্পে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিবেদনে এতটাই আতঙ্কিত হয়েছিলেন যে, তিনি ২০২২ সালেই নিওম প্রকল্পের সঙ্গে তাঁর চুক্তি বাতিল করেন। ম্যালকম অ বলেন, ‘তাঁরা (সৌদি কর্তৃপক্ষ) কেবল গ্রাম নয়, তাদের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ানো সবকিছুর ওপর দিয়েই বুলডোজার চালিয়ে দেয়।’
অবশ্য চুক্তি বাতিলের আগেই অ’র প্রতিষ্ঠান সোলার ওয়াটার প্রকল্পটিতে বেশ কয়েকটি ডিস্যালিনেশন প্ল্যান্ট স্থাপনে বিনিয়োগ করে ফেলেছিল। এই প্ল্যান্টগুলোতে মূলত সমুদ্র পানি থেকে লবণ ও অন্যান্য উপাদান অপসারণ করে তা সুপেয় পানিতে পরিণত করা হয়।
সম্প্রতি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে সৌদি আরবের সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা কর্নেল রাবিহ আলেনেজি জানান, সৌদি যুবরাজের ১৭০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে কেউ বাধা হয়ে দাঁড়ালে তাঁকে মেরে ফেলার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল সংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা বাহিনীকে। এমনকি একজনকে হত্যাও করা হয়েছিল।
সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের স্বপ্নের প্রকল্প নিওম বা দ্য লাইন, যার মাধ্যমে তিনি সৌদি আরবের অর্থনীতিসহ সামগ্রিক চিত্র বদলে দিতে চান। এই প্রকল্প নিয়ে নানা বিতর্ক আছে। তার মধ্যে একটি হলো, এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে জমি অধিগ্রহণের সময় বিপুল পরিমাণ আদিবাসীকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। আর সেই অভিযোগ তুলে প্রকল্প থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন এক ঠিকাদার।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি কর্তৃপক্ষ নিওম বা দ্য লাইনের জায়গা অধিগ্রহণ করতে গিয়েছে বিপুলসংখ্যক গ্রামের ওপর বুলডোজার চালিয়ে স্থানীয়দের জোরপূর্বক উচ্ছেদ করা হয়েছে—বিষয়টি জানার পর প্রকল্পটি থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন সবুজ জ্বালানিবিষয়ক কোম্পানি সোলার ওয়াটারের প্রধান নির্বাহী ম্যালকম অ।
ম্যালকম অ নিওম প্রকল্পে নবায়নযোগ্য জ্বালানির বিষয়টি নিয়ে মোট ১০০ মিলিয়ন তথা ১০ কোটি ডলারের একটি চুক্তিতে ছিলেন। বিষয়টি জানার পর তিনি নিজেকে সেখান থেকে সরিয়ে নেন। এ বিষয়ে তিনি বিজনেস ইনসাইডারকে বলেন, তিনি মূলত মেগা প্রকল্পটিতে সবুজ জ্বালানি ব্যবহারের যে উচ্চাকাঙ্ক্ষা, সেটিতে অবদান রাখতেই সেখানে যুক্ত হয়েছিলেন।
সোলার ওয়াটারের প্রধান নির্বাহী আরও জানান, তিনি নিওম প্রকল্পে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিবেদনে এতটাই আতঙ্কিত হয়েছিলেন যে, তিনি ২০২২ সালেই নিওম প্রকল্পের সঙ্গে তাঁর চুক্তি বাতিল করেন। ম্যালকম অ বলেন, ‘তাঁরা (সৌদি কর্তৃপক্ষ) কেবল গ্রাম নয়, তাদের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ানো সবকিছুর ওপর দিয়েই বুলডোজার চালিয়ে দেয়।’
অবশ্য চুক্তি বাতিলের আগেই অ’র প্রতিষ্ঠান সোলার ওয়াটার প্রকল্পটিতে বেশ কয়েকটি ডিস্যালিনেশন প্ল্যান্ট স্থাপনে বিনিয়োগ করে ফেলেছিল। এই প্ল্যান্টগুলোতে মূলত সমুদ্র পানি থেকে লবণ ও অন্যান্য উপাদান অপসারণ করে তা সুপেয় পানিতে পরিণত করা হয়।
সম্প্রতি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে সৌদি আরবের সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা কর্নেল রাবিহ আলেনেজি জানান, সৌদি যুবরাজের ১৭০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে কেউ বাধা হয়ে দাঁড়ালে তাঁকে মেরে ফেলার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল সংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা বাহিনীকে। এমনকি একজনকে হত্যাও করা হয়েছিল।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে