অনলাইন ডেস্ক
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ক্লাস্টার বোমা নিয়ে ইসরায়েলে হামলা করেছে—এমনটাই দাবি করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। তারা গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, ইরান অন্তত একটি ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দিকে ছুড়েছে, যা আকাশে ফেটে গিয়ে ছোট ছোট বোমা ছড়িয়ে দিয়েছে, যার উদ্দেশ্য ছিল বেসামরিক লোকজনের প্রাণহানি বাড়ানো। সাত দিন ধরে চলা এই যুদ্ধে প্রথমবারের মতো ক্লাস্টার বোমা ব্যবহারের দাবি করল ইসরায়েল।
সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলোর বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এই দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ হাজির করেনি এবং এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি।
ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, একটি ক্ষেপণাস্ত্র ওয়ারহেড ইসরায়েলি আকাশে প্রায় চার মাইল উচ্চতায় গিয়ে ফেটে পড়ে এবং প্রায় পাঁচ মাইল এলাকাজুড়ে ২০টি ছোট বোমা ছড়িয়ে দেয়। ঘটনাটি ঘটে মধ্য ইসরায়েলের আকাশে। টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর মধ্যে একটি বোমা মধ্য ইসরায়েলের আজোর শহরের একটি বাড়িতে আঘাত হানে, এতে কিছুটা ক্ষয়ক্ষতি হলেও কেউ হতাহত হয়নি।
ক্লাস্টার বোমা অত্যন্ত বিতর্কিত, কারণ এগুলো এলোমেলোভাবে বিস্ফোরক ছড়িয়ে দেয় এবং অনেক সময় সেগুলোর কিছু অংশ অবিস্ফোরিত অবস্থায় থেকে গিয়ে যুদ্ধ শেষ হওয়ার বহু দিন পরও মানুষ হত্যা বা আহত করতে পারে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী একটি গ্রাফিক প্রকাশ করে জনগণকে অবিস্ফোরিত বোমার ঝুঁকি সম্পর্কে সতর্ক করেছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডেফ্রিন এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘সন্ত্রাসী শাসনব্যবস্থা বেসামরিকদের ক্ষতিগ্রস্ত করতেই এমন অস্ত্র ব্যবহার করছে, যাতে বিস্তৃত পরিসরে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো যায়।’
ইরানের জাতিসংঘ মিশন এবং ওয়াশিংটনে ইসরায়েলি দূতাবাস এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
এ বিষয়ে আর্মস কন্ট্রোল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী পরিচালক ড্যারিল কিমবল বলেন, ‘ক্লাস্টার বোমা ভয়ংকর এক অস্ত্র। এদের বিস্তৃত ধ্বংসক্ষমতা রয়েছে, বিশেষ করে জনবসতিপূর্ণ এলাকায় ব্যবহৃত হলে। যুদ্ধ শেষে এদের অবিস্ফোরিত অংশ আরও বিপদের কারণ হতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র অনেক সময় লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। তাই তেহরানের জানা উচিত, ক্লাস্টার বোমা ব্যবহার করলে এগুলো বেসামরিক স্থাপনাতেই বেশি আঘাত হানবে, সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে নয়।
২০০৮ সালের ‘ক্লাস্টার মিউনিশনস নিষিদ্ধকরণ চুক্তিতে’ ইসরায়েল বা ইরান কেউই সই করেনি। এই চুক্তিতে এখন পর্যন্ত ১১১টি দেশ ও ১২টি অন্যান্য সত্তা স্বাক্ষর করেছে। দীর্ঘ বিতর্কের পর ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ক্লাস্টার বোমা সরবরাহ করে রাশিয়ার দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য। কিয়েভ বলছে, রুশ সেনারাও এ ধরনের বোমা ব্যবহার করেছে। যুক্তরাষ্ট্র, ইরান ও ইসরায়েল—তিন দেশই এই চুক্তিতে সই করেনি।
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ক্লাস্টার বোমা নিয়ে ইসরায়েলে হামলা করেছে—এমনটাই দাবি করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। তারা গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, ইরান অন্তত একটি ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দিকে ছুড়েছে, যা আকাশে ফেটে গিয়ে ছোট ছোট বোমা ছড়িয়ে দিয়েছে, যার উদ্দেশ্য ছিল বেসামরিক লোকজনের প্রাণহানি বাড়ানো। সাত দিন ধরে চলা এই যুদ্ধে প্রথমবারের মতো ক্লাস্টার বোমা ব্যবহারের দাবি করল ইসরায়েল।
সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলোর বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এই দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ হাজির করেনি এবং এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি।
ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, একটি ক্ষেপণাস্ত্র ওয়ারহেড ইসরায়েলি আকাশে প্রায় চার মাইল উচ্চতায় গিয়ে ফেটে পড়ে এবং প্রায় পাঁচ মাইল এলাকাজুড়ে ২০টি ছোট বোমা ছড়িয়ে দেয়। ঘটনাটি ঘটে মধ্য ইসরায়েলের আকাশে। টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর মধ্যে একটি বোমা মধ্য ইসরায়েলের আজোর শহরের একটি বাড়িতে আঘাত হানে, এতে কিছুটা ক্ষয়ক্ষতি হলেও কেউ হতাহত হয়নি।
ক্লাস্টার বোমা অত্যন্ত বিতর্কিত, কারণ এগুলো এলোমেলোভাবে বিস্ফোরক ছড়িয়ে দেয় এবং অনেক সময় সেগুলোর কিছু অংশ অবিস্ফোরিত অবস্থায় থেকে গিয়ে যুদ্ধ শেষ হওয়ার বহু দিন পরও মানুষ হত্যা বা আহত করতে পারে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী একটি গ্রাফিক প্রকাশ করে জনগণকে অবিস্ফোরিত বোমার ঝুঁকি সম্পর্কে সতর্ক করেছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডেফ্রিন এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘সন্ত্রাসী শাসনব্যবস্থা বেসামরিকদের ক্ষতিগ্রস্ত করতেই এমন অস্ত্র ব্যবহার করছে, যাতে বিস্তৃত পরিসরে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো যায়।’
ইরানের জাতিসংঘ মিশন এবং ওয়াশিংটনে ইসরায়েলি দূতাবাস এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
এ বিষয়ে আর্মস কন্ট্রোল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী পরিচালক ড্যারিল কিমবল বলেন, ‘ক্লাস্টার বোমা ভয়ংকর এক অস্ত্র। এদের বিস্তৃত ধ্বংসক্ষমতা রয়েছে, বিশেষ করে জনবসতিপূর্ণ এলাকায় ব্যবহৃত হলে। যুদ্ধ শেষে এদের অবিস্ফোরিত অংশ আরও বিপদের কারণ হতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র অনেক সময় লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। তাই তেহরানের জানা উচিত, ক্লাস্টার বোমা ব্যবহার করলে এগুলো বেসামরিক স্থাপনাতেই বেশি আঘাত হানবে, সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে নয়।
২০০৮ সালের ‘ক্লাস্টার মিউনিশনস নিষিদ্ধকরণ চুক্তিতে’ ইসরায়েল বা ইরান কেউই সই করেনি। এই চুক্তিতে এখন পর্যন্ত ১১১টি দেশ ও ১২টি অন্যান্য সত্তা স্বাক্ষর করেছে। দীর্ঘ বিতর্কের পর ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ক্লাস্টার বোমা সরবরাহ করে রাশিয়ার দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য। কিয়েভ বলছে, রুশ সেনারাও এ ধরনের বোমা ব্যবহার করেছে। যুক্তরাষ্ট্র, ইরান ও ইসরায়েল—তিন দেশই এই চুক্তিতে সই করেনি।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
১ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
২ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
২ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে