ফাস্ট ফুডের জন্য বিখ্যাত ম্যাকডোনাল্ডসের ইসরায়েলি শাখার ফ্র্যাঞ্চাইজি ছিল অ্যালোনিয়াল নামে একটি স্থানীয় কোম্পানির হাতে। কিন্তু নানা কারণে লোকসান গুনতে থাকা অ্যালোনিয়ালের কাছ থেকে ইসরায়েলে থাকা ২২৫টি রেস্তোরাঁর সবগুলোই ফের কিনে নিচ্ছে ম্যাকডোনাল্ডস। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে বয়কটের মুখে পড়ে। এমনকি খোদ ইসরায়েলেও অল্পবিস্তর বয়কটের মুখোমুখি হয়েছে কোম্পানিটি। তবে বড় কারণ—অ্যালোনিয়ালের নিয়ন্ত্রণে থাকা ম্যাকডোনাল্ডস ইসরায়েলি সেনাদের বিনা মূল্যে বিপুল পরিমাণ খাবার সরবরাহ করেছে। আর এ কারণে কোম্পানিটিকে লোকসানের মুখ দেখতে হয়েছে।
ম্যাকডোনাল্ডস জানিয়েছে, তাঁরা অ্যালোনিয়ালের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে, যার মাধ্যমে ইসরায়েলে থাকা ২২৫টি রেস্তোরাঁর সবগুলোই কিনে নেবে তাঁরা। এসব রেস্তোরাঁয় প্রায় ৫ হাজার কর্মী কাজ করেন। শুরুর দিকে ইসরায়েলে ম্যাকডোনাল্ডস সরাসরি ব্যবসা করত। পরে অ্যালোনিয়াল ফ্র্যাঞ্চাইজি সেগুলো কিনে নেয়। ৩০ বছরেরও বেশি সময় পর আবারও রেস্তোরাঁগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে ম্যাকডোনাল্ডস।
গতকাল বৃহস্পতিবার ম্যাকডোনাল্ডস জানিয়েছে, তারা অ্যালোনিয়ালের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। মার্কিন কোম্পানিটি বলেছে, ইসরায়েলে তাদের রেস্তোরাঁর কার্যক্রম চলবে এবং বিদ্যমান কর্মচারীরাও ‘আগের শর্তেই’ কাজে নিয়োজিত থাকবেন।
গত জানুয়ারিতে ম্যাকডোনাল্ডস জানিয়েছিল, গাজায় চলমান সংঘাতের কারণে বিশ্বজুড়ে বয়কটের ফলে তাদের ব্যবসায় ‘উল্লেখযোগ্য প্রভাব’ পড়েছে। বিশেষ করে ফ্রান্স, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলোতে। তবে বয়কটের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে।
ম্যাকডোনাল্ডসের প্রধান নির্বাহী ক্রিস কেম্পজিনস্কি এই বয়কটের পেছনে ‘অপতথ্যকে’ দায়ী করেছিলেন। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করেছিল, এই বয়কট ‘হতাশজনক ও অসদুদ্দেশ্যপ্রণোদিত’। সে সময় প্রতিষ্ঠানটি দাবি করেছিল, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা প্রায় ৪০ হাজার রেস্তোরাঁর অধিকাংশই—মুসলিম বিশ্বসহ—স্থানীয় প্রতিষ্ঠান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তার পরও বয়কটের স্রোত বন্ধ হয়নি খুব একটা।
ফাস্ট ফুডের জন্য বিখ্যাত ম্যাকডোনাল্ডসের ইসরায়েলি শাখার ফ্র্যাঞ্চাইজি ছিল অ্যালোনিয়াল নামে একটি স্থানীয় কোম্পানির হাতে। কিন্তু নানা কারণে লোকসান গুনতে থাকা অ্যালোনিয়ালের কাছ থেকে ইসরায়েলে থাকা ২২৫টি রেস্তোরাঁর সবগুলোই ফের কিনে নিচ্ছে ম্যাকডোনাল্ডস। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে বয়কটের মুখে পড়ে। এমনকি খোদ ইসরায়েলেও অল্পবিস্তর বয়কটের মুখোমুখি হয়েছে কোম্পানিটি। তবে বড় কারণ—অ্যালোনিয়ালের নিয়ন্ত্রণে থাকা ম্যাকডোনাল্ডস ইসরায়েলি সেনাদের বিনা মূল্যে বিপুল পরিমাণ খাবার সরবরাহ করেছে। আর এ কারণে কোম্পানিটিকে লোকসানের মুখ দেখতে হয়েছে।
ম্যাকডোনাল্ডস জানিয়েছে, তাঁরা অ্যালোনিয়ালের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে, যার মাধ্যমে ইসরায়েলে থাকা ২২৫টি রেস্তোরাঁর সবগুলোই কিনে নেবে তাঁরা। এসব রেস্তোরাঁয় প্রায় ৫ হাজার কর্মী কাজ করেন। শুরুর দিকে ইসরায়েলে ম্যাকডোনাল্ডস সরাসরি ব্যবসা করত। পরে অ্যালোনিয়াল ফ্র্যাঞ্চাইজি সেগুলো কিনে নেয়। ৩০ বছরেরও বেশি সময় পর আবারও রেস্তোরাঁগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে ম্যাকডোনাল্ডস।
গতকাল বৃহস্পতিবার ম্যাকডোনাল্ডস জানিয়েছে, তারা অ্যালোনিয়ালের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। মার্কিন কোম্পানিটি বলেছে, ইসরায়েলে তাদের রেস্তোরাঁর কার্যক্রম চলবে এবং বিদ্যমান কর্মচারীরাও ‘আগের শর্তেই’ কাজে নিয়োজিত থাকবেন।
গত জানুয়ারিতে ম্যাকডোনাল্ডস জানিয়েছিল, গাজায় চলমান সংঘাতের কারণে বিশ্বজুড়ে বয়কটের ফলে তাদের ব্যবসায় ‘উল্লেখযোগ্য প্রভাব’ পড়েছে। বিশেষ করে ফ্রান্স, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলোতে। তবে বয়কটের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে।
ম্যাকডোনাল্ডসের প্রধান নির্বাহী ক্রিস কেম্পজিনস্কি এই বয়কটের পেছনে ‘অপতথ্যকে’ দায়ী করেছিলেন। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করেছিল, এই বয়কট ‘হতাশজনক ও অসদুদ্দেশ্যপ্রণোদিত’। সে সময় প্রতিষ্ঠানটি দাবি করেছিল, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা প্রায় ৪০ হাজার রেস্তোরাঁর অধিকাংশই—মুসলিম বিশ্বসহ—স্থানীয় প্রতিষ্ঠান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তার পরও বয়কটের স্রোত বন্ধ হয়নি খুব একটা।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে