নজিরবিহীনভাবে দেশ ছাড়ছেন ইসরায়েলিরা। সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছেন তাদের সারা জীবনের কামাই, শিক্ষা ও কর্মদক্ষতা। চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে ইসরায়েল ছেড়েছেন প্রায় ৪০ হাজার ৬০০ মানুষ। ইসরায়েলিদের এই দেশত্যাগের মূল কারণ মূলত দেশটির দক্ষিণ ও উত্তরে দীর্ঘদিন ধরে চলমান দুটি যুদ্ধ।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের সেন্ট্রাল ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকস (সিবিএস) এই তথ্য জানিয়েছে। তাদের তথ্য বলছে, চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে ৪০৬০০ ইসরায়েলি দেশ ছেড়েছেন। যা ২০২৩ সালে প্রতি মাসে দেশত্যাগী ইসরায়েলিদের গড় পরিমাণের তুলনায় ২২০০ জন বেশি। সিবিএস জানিয়েছে, ‘দীর্ঘমেয়াদি অভিবাসীর’ সংখ্যা ২০২৩ সালের প্রথম সাত মাসে ৫৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অর্থাৎ এই পরিমাণ অভিবাসী সাধারণত দেশে ফিরতে চান না।
ইসরায়েল সরকারের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে মোট ৫৫ হাজার ৪০০ লোক দেশ ছেড়েছিল। অথচ, এর আগের এক দশকে প্রতিবছর গড়ে ৩৭ হাজার করে ইসরায়েলি দেশ ছেড়েছে। ২০২৩ সালে অবশ্য ২৮ হাজার ইসরায়েলি আবার নিজ দেশে ফেরত এসেছিলেন।
জেরুসালেম পোস্টের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে যত ইসরায়েলি দেশত্যাগ করেছেন তাদের মধ্যে ৩৯ শতাংশই তেল আবিবসহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় অঞ্চলসহ দেশের ধনী জেলাগুলোর বাসিন্দা। দেশত্যাগীদের ২৮ শতাংশ হাইফাসহ দেশের উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দা এবং ১৫ শতাংশ দেশের দক্ষিণের বাসিন্দা। এ ছাড়া সে বছর দেশত্যাগীদের মধ্যে ১৩ শতাংশ জেরুজালেমের বাসিন্দা এবং জুডিয়া-সামারিয়ার বাসিন্দা ছিল ৫ শতাংশ।
সিবিএসের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে দেশত্যাগকারী পুরুষদের গড় বয়স ছিল ৩১ দশমিক ৬ বছর এবং নারীদের গড় বয়স ছিল ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ। অভিবাসীদের মধ্যে ২০-৩০ বছর বয়সী লোকের সংখ্যা ৪০ শতাংশ। এর অর্থ হলো ইসরায়েল এমন একটি বয়সের উল্লেখযোগ্য জনশক্তি হারাচ্ছে—যখন তাদের বেশির ভাগই কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করছে, পড়াশোনা করছে বা বিদেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছে। অভিবাসীদের মধ্যে, ৪৮ পুরুষ এবং ৪৫ নারী অবিবাহিত। এই বিষয়টি এই ধারণাকেই শক্তিশালী করে যে, অনেকেই স্থায়ীভাবে দেশান্তরিত হয়েছেন।
২০২৩ সালে দেশ ছাড়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৯ শতাংশের জন্ম বিদেশে এবং ৪১ শতাংশের জন্ম ইসরায়েলে। বিদেশে জন্মগ্রহণকারীদের মধ্যে ৮০ শতাংশই ইউরোপ থেকে আসা। এর মধ্যে আবার ৭২ শতাংশই সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে আসা। তবে দেশত্যাগের ক্ষেত্রে আরব মুসলিম ও খ্রিষ্টানদের হার অনেক কম। মুসলিম ও খ্রিষ্টানেরা ইসরায়েলের জনসংখ্যার মোট ২১ দশমিক ৩ শতাংশ হওয়ার পরও দেশত্যাগী জনসংখ্যায় তাদের সংখ্যা মাত্র ৬ দশমিক ৬ দশমিক ২ শতাংশ।
নজিরবিহীনভাবে দেশ ছাড়ছেন ইসরায়েলিরা। সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছেন তাদের সারা জীবনের কামাই, শিক্ষা ও কর্মদক্ষতা। চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে ইসরায়েল ছেড়েছেন প্রায় ৪০ হাজার ৬০০ মানুষ। ইসরায়েলিদের এই দেশত্যাগের মূল কারণ মূলত দেশটির দক্ষিণ ও উত্তরে দীর্ঘদিন ধরে চলমান দুটি যুদ্ধ।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের সেন্ট্রাল ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকস (সিবিএস) এই তথ্য জানিয়েছে। তাদের তথ্য বলছে, চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে ৪০৬০০ ইসরায়েলি দেশ ছেড়েছেন। যা ২০২৩ সালে প্রতি মাসে দেশত্যাগী ইসরায়েলিদের গড় পরিমাণের তুলনায় ২২০০ জন বেশি। সিবিএস জানিয়েছে, ‘দীর্ঘমেয়াদি অভিবাসীর’ সংখ্যা ২০২৩ সালের প্রথম সাত মাসে ৫৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অর্থাৎ এই পরিমাণ অভিবাসী সাধারণত দেশে ফিরতে চান না।
ইসরায়েল সরকারের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে মোট ৫৫ হাজার ৪০০ লোক দেশ ছেড়েছিল। অথচ, এর আগের এক দশকে প্রতিবছর গড়ে ৩৭ হাজার করে ইসরায়েলি দেশ ছেড়েছে। ২০২৩ সালে অবশ্য ২৮ হাজার ইসরায়েলি আবার নিজ দেশে ফেরত এসেছিলেন।
জেরুসালেম পোস্টের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে যত ইসরায়েলি দেশত্যাগ করেছেন তাদের মধ্যে ৩৯ শতাংশই তেল আবিবসহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় অঞ্চলসহ দেশের ধনী জেলাগুলোর বাসিন্দা। দেশত্যাগীদের ২৮ শতাংশ হাইফাসহ দেশের উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দা এবং ১৫ শতাংশ দেশের দক্ষিণের বাসিন্দা। এ ছাড়া সে বছর দেশত্যাগীদের মধ্যে ১৩ শতাংশ জেরুজালেমের বাসিন্দা এবং জুডিয়া-সামারিয়ার বাসিন্দা ছিল ৫ শতাংশ।
সিবিএসের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে দেশত্যাগকারী পুরুষদের গড় বয়স ছিল ৩১ দশমিক ৬ বছর এবং নারীদের গড় বয়স ছিল ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ। অভিবাসীদের মধ্যে ২০-৩০ বছর বয়সী লোকের সংখ্যা ৪০ শতাংশ। এর অর্থ হলো ইসরায়েল এমন একটি বয়সের উল্লেখযোগ্য জনশক্তি হারাচ্ছে—যখন তাদের বেশির ভাগই কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করছে, পড়াশোনা করছে বা বিদেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছে। অভিবাসীদের মধ্যে, ৪৮ পুরুষ এবং ৪৫ নারী অবিবাহিত। এই বিষয়টি এই ধারণাকেই শক্তিশালী করে যে, অনেকেই স্থায়ীভাবে দেশান্তরিত হয়েছেন।
২০২৩ সালে দেশ ছাড়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৯ শতাংশের জন্ম বিদেশে এবং ৪১ শতাংশের জন্ম ইসরায়েলে। বিদেশে জন্মগ্রহণকারীদের মধ্যে ৮০ শতাংশই ইউরোপ থেকে আসা। এর মধ্যে আবার ৭২ শতাংশই সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে আসা। তবে দেশত্যাগের ক্ষেত্রে আরব মুসলিম ও খ্রিষ্টানদের হার অনেক কম। মুসলিম ও খ্রিষ্টানেরা ইসরায়েলের জনসংখ্যার মোট ২১ দশমিক ৩ শতাংশ হওয়ার পরও দেশত্যাগী জনসংখ্যায় তাদের সংখ্যা মাত্র ৬ দশমিক ৬ দশমিক ২ শতাংশ।
গত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
১৯ মিনিট আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত এবং পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। দুই দেশের বাণিজ্য বন্ধ। কূটনীতিকদের প্রত্যাহার করা হয়েছে। সিন্দু পানি বণ্টন চুক্তি স্থগিত করেছে ভারত, অপর দিকে সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে পাকিস্তান।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্যাথলিক ধর্মের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা পোষণ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি পোপ হতে চাই।’ এই পর্যন্ত ঠিক আছে। বক্তব্য দেখে ঘাবড়ে যাবেন না। ট্রাম্প আন্তরিকভাবে এই আকাঙ্ক্ষা পোষণ করেননি, রসিকতার ছলেই তিনি এই আকাঙ্ক্ষা পোষণ করেন।
২ ঘণ্টা আগেগতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ৮টায় কলকাতার বড়বাজারের মেছুয়া ফলপট্টি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের অন্তত ১০টি ইউনিটের ৮ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আনন্দবাজারের সকাল ৭টার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, তখনো আগুন পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে