ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতিদের বেশ কয়েকটি লক্ষ্যবস্তুতে বিমান হামলা চালিয়েছে ইঙ্গ-মার্কিন জোট। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের এই যৌথ হামলায় অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৪ জন। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় স্বীকৃত ইয়েমেন সরকারের মুখপাত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
হুতি গোষ্ঠী নিয়ন্ত্রিত টেলিভিশন চ্যানেল আল-মাসিরাহে সম্প্রচারিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইয়েমেনের প্রধান বন্দরনগরী হুদেইদাহ রাস ইসা বন্দর এলাকার অন্তত ১৭টি স্থানে বিমান হামলা চালিয়েছে ইঙ্গ-মার্কিন জোট।
গত বছরের নভেম্বর থেকেই হুতি বিদ্রোহীরা ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়ে লোহিতসাগরে ইয়েমেনের জলসীমায় ইসরায়েল অভিমুখী বাণিজ্যিক জাহাজগুলোতে হামলা শুরু করে। সর্বশেষ কয়েক দিন আগে একটি বাল্ক ক্যারিয়ারে হুতি হামলায় বেশ কয়েকজন নিহত হন। সেই হতাহতের ঘটনার পর হুতিদের ওপর এই হামলার ঘটনা ঘটল।
এর আগে, গত ৯ মার্চ লোহিতসাগর ও এডেন উপসাগরে হুতি বিদ্রোহীদের ছোড়া ১৫টি একমুখী হামলাকারী ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে সেন্টকম জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর জাহাজ ও বিমানের সঙ্গে প্রতিরক্ষা জোটের একাধিক জাহাজ ও বিমান লোহিতসাগরে ১৫টি ড্রোনকে গুলি করে ধ্বংস করেছে। পণ্যবাহী জাহাজের স্বাধীনতা রক্ষা এবং আন্তর্জাতিক জলসীমাকে আরও নিরাপদ করতে এই পদক্ষেপগুলো নেওয়া হয়েছে।
গত ৯ জানুয়ারি মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী লোহিতসাগরে বাণিজ্যিক জাহাজের দিকে হুতি বিদ্রোহীদের ছোড়া ১৮টি ড্রোন এবং তিনটি ক্ষেপণাস্ত্রকে গুলি করে ভূপাতিত করেছিল। যুক্তরাজ্য তখন হুতিদের সেই হামলাকে সবচেয়ে বড় হামলা হিসেবে অভিহিত করেছিল।
লোহিতসাগর এলাকায় হুতি বিদ্রোহীদের হামলা থেকে পণ্যবাহী জাহাজের নিরাপত্তা নিশ্চিতে গত ডিসেম্বরে প্রতিরক্ষা জোট গঠনের উদ্যোগ নেয় যুক্তরাষ্ট্র। এর আগে, হুতিদের হামলায় বাণিজ্যপথটি থেকে সরে যেতে বাধ্য হয় বেশ কয়েকটি কোম্পানির বাণিজ্যিক জাহাজ, যাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিশ্ব বাণিজ্যের প্রায় ১২ শতাংশ।
গত জানুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য লোহিত সাগরে হুতি বিদ্রোহীদের লক্ষ্যবস্তুতে একের পর এক হামলা করেছে। কিন্তু বণিক জাহাজে আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে হুতিরা। সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের জাহাজগুলোও লক্ষ্যবস্তু করেছে হুতি বিদ্রোহীরা।
ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতিদের বেশ কয়েকটি লক্ষ্যবস্তুতে বিমান হামলা চালিয়েছে ইঙ্গ-মার্কিন জোট। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের এই যৌথ হামলায় অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৪ জন। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় স্বীকৃত ইয়েমেন সরকারের মুখপাত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
হুতি গোষ্ঠী নিয়ন্ত্রিত টেলিভিশন চ্যানেল আল-মাসিরাহে সম্প্রচারিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইয়েমেনের প্রধান বন্দরনগরী হুদেইদাহ রাস ইসা বন্দর এলাকার অন্তত ১৭টি স্থানে বিমান হামলা চালিয়েছে ইঙ্গ-মার্কিন জোট।
গত বছরের নভেম্বর থেকেই হুতি বিদ্রোহীরা ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়ে লোহিতসাগরে ইয়েমেনের জলসীমায় ইসরায়েল অভিমুখী বাণিজ্যিক জাহাজগুলোতে হামলা শুরু করে। সর্বশেষ কয়েক দিন আগে একটি বাল্ক ক্যারিয়ারে হুতি হামলায় বেশ কয়েকজন নিহত হন। সেই হতাহতের ঘটনার পর হুতিদের ওপর এই হামলার ঘটনা ঘটল।
এর আগে, গত ৯ মার্চ লোহিতসাগর ও এডেন উপসাগরে হুতি বিদ্রোহীদের ছোড়া ১৫টি একমুখী হামলাকারী ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে সেন্টকম জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর জাহাজ ও বিমানের সঙ্গে প্রতিরক্ষা জোটের একাধিক জাহাজ ও বিমান লোহিতসাগরে ১৫টি ড্রোনকে গুলি করে ধ্বংস করেছে। পণ্যবাহী জাহাজের স্বাধীনতা রক্ষা এবং আন্তর্জাতিক জলসীমাকে আরও নিরাপদ করতে এই পদক্ষেপগুলো নেওয়া হয়েছে।
গত ৯ জানুয়ারি মার্কিন ও ব্রিটিশ বাহিনী লোহিতসাগরে বাণিজ্যিক জাহাজের দিকে হুতি বিদ্রোহীদের ছোড়া ১৮টি ড্রোন এবং তিনটি ক্ষেপণাস্ত্রকে গুলি করে ভূপাতিত করেছিল। যুক্তরাজ্য তখন হুতিদের সেই হামলাকে সবচেয়ে বড় হামলা হিসেবে অভিহিত করেছিল।
লোহিতসাগর এলাকায় হুতি বিদ্রোহীদের হামলা থেকে পণ্যবাহী জাহাজের নিরাপত্তা নিশ্চিতে গত ডিসেম্বরে প্রতিরক্ষা জোট গঠনের উদ্যোগ নেয় যুক্তরাষ্ট্র। এর আগে, হুতিদের হামলায় বাণিজ্যপথটি থেকে সরে যেতে বাধ্য হয় বেশ কয়েকটি কোম্পানির বাণিজ্যিক জাহাজ, যাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিশ্ব বাণিজ্যের প্রায় ১২ শতাংশ।
গত জানুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য লোহিত সাগরে হুতি বিদ্রোহীদের লক্ষ্যবস্তুতে একের পর এক হামলা করেছে। কিন্তু বণিক জাহাজে আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে হুতিরা। সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের জাহাজগুলোও লক্ষ্যবস্তু করেছে হুতি বিদ্রোহীরা।
তার ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৫ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১৩ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১৭ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
২৫ মিনিট আগে