অনলাইন ডেস্ক
অবশেষে দীর্ঘ তিন মাস পর গাজায় ত্রাণ প্রবেশ করেছে। গতকাল সোমবার, উপত্যকাটিতে ত্রাণ নিয়ে প্রবেশ করে জাতিসংঘের ৯টি ট্রাক। আজ মঙ্গলবার, জাতিসংঘের ত্রাণবিষয়ক প্রধান টম ফ্লেচারের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
অনাহারে জর্জরিত গাজা উপত্যকায় ত্রাণ প্রবেশ করতে দেওয়ার এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে জাতিসংঘ। তবে, যে পরিমাণ ত্রাণ প্রবেশ করেছে তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই নগণ্য বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর আগে উপত্যকায় প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০০ ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করত। সেই তুলনায় গতকালের ত্রাণ সহায়তা খুবই কম। বিশেষজ্ঞরা গত সপ্তাহে সতর্ক করেছিলেন, শিগগিরই ত্রাণ সহায়তা নিশ্চিত না করা গেলে উপত্যকায় অনাহার ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।
১১ সপ্তাহের সম্পূর্ণ অবরোধের পর, জাতিসংঘের ত্রাণ প্রধান টম ফ্লেচার জানিয়েছেন যে, ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ গাজায় প্রবেশের জন্য নয়টি ত্রাণবাহী ট্রাককে অনুমতি দিয়েছে। খাদ্য ও সহায়তার ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞার কারণে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে অনাহার ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে।
টম ফ্লেচার বলেন, ‘কেরেম শালোম ক্রসিং দিয়ে ত্রাণবাহী ৯টি ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে। তবে, ১১ সপ্তাহের অবরোধের পর গাজায় মাত্র ৯ ট্রাক ত্রাণ যথেষ্ট নয়। ফিলিস্তিনিদের চাহিদা পূরণে বিপুল পরিমাণে ত্রাণ প্রবেশ করতে দিতে হবে। তবে, ইসরায়েল যে ত্রাণ প্রবেশে অনুমতি দিয়েছে তাকে স্বাগত জানাই।’
জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টেফান ডুজারিকও বলছেন, গাজায় যে পরিমাণ ত্রাণ প্রবেশ করেছে তা যথেষ্ট নয়। আল-জাজিরাকে তিনি বলেন, ‘এই ত্রাণ আমাদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে, আমাদের নিজস্ব নেটওয়ার্ক দিয়ে বিতরণ করা হবে, যা আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য। আমাদের কাছে এই বিলাসিতা নেই যে আমরা বলব, যদি মাত্র নয়টি ট্রাক আসে, তাহলে আমরা তা নেব না। তবে এই পরিমাণ ত্রাণ যে গাজার মানুষদের জন্য যথেষ্ট নয় তা স্পষ্ট। এবং এটি আমরা ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষকে স্পষ্ট করে জানিয়েছি এবং আরও বেশি ত্রাণ ঢুকতে দেওয়ার ব্যাপারে তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করে যাচ্ছি।’
গত ২ মার্চ থেকে গাজা উপত্যকাকে পুরোপুরি অবরুদ্ধ করে রেখেছে ইসরায়েলি প্রশাসন। এমনিতেই চারদিক থেকে ইসরায়েলি প্রশাসনের দ্বারা অবরুদ্ধ হওয়ায় অঞ্চলটির বাসিন্দাদের খাবারসহ অন্য সবকিছুর জন্য ত্রাণের ওপরই নির্ভর করতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে ত্রাণ প্রবেশে বাধার কারণে চরম দুর্ভিক্ষের মুখে পড়তে হয়েছে ফিলিস্তিনিদের। তার ওপর ‘এক্সটেনসিভ গ্রাউন্ড অপারেশন’ নাম দিয়ে গাজায় অভিযানের মাত্রা আরও তীব্র করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।
মূলত মিত্রদের চাপেই অভিযানের মাত্রা বাড়ানোর এই সময়ে উপত্যকায় ত্রাণ প্রবেশে অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। গতকাল সোমবার নেতানিয়াহু নিজেই জানিয়েছেন সে কথা। এর আগে বিবৃতিতে নেতানিয়াহুর কার্যালয় জানায়, রোববার রাতে গাজায় স্বল্প পরিসরে খাবার প্রবেশের প্রস্তাবনা দিয়েছে সেনাবাহিনী। প্রস্তাবনা অনুযায়ী কিছু সীমিত পরিসরে ত্রাণ প্রবেশের পথ খুলে দেওয়া হবে।
গাজায় ইসরায়েলের বর্ধিত স্থল অভিযান বন্ধে সোচ্চার হয়েছে পশ্চিমা বেশ কয়েকটি দেশ। নতুন এই অভিযান বন্ধ না হলে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞারও হুঁশিয়ারি দিয়েছে ব্রিটেন, ফ্রান্স ও কানাডার নেতারা। এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বেসামরিক জনগণের জীবন ধারণের জন্য অত্যাবশ্যকীয় মানবিক সহায়তা আটকে রাখা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন। এ ছাড়া, পশ্চিম তীরে বসতি সম্প্রসারণের যে কোনো প্রচেষ্টারও বিরোধিতা করি আমরা। প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞাসহ আরও পদক্ষেপ নিতে দ্বিধা করব না।’
সোমবার ২২টি দাতা দেশও এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েলকে গাজায় অবিলম্বে পূর্ণমাত্রায় ত্রাণ প্রবেশ অনুমোদনের আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা সীমিত সহায়তা পুনরায় শুরু হওয়ার কিছু ইঙ্গিত পেয়েছি। কিন্তু যুদ্ধবিধ্বস্ত এই অঞ্চলের জন্য তা যথেষ্ট নয়। জরুরি প্রয়োজনীয় সহায়তা অবশ্যই তাদের কাছে পৌঁছাতে হবে।
যৌথ বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো হলো—অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, আইসল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, জাপান, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, পর্তুগাল, স্লোভেনিয়া, স্পেন, সুইডেন ও যুক্তরাজ্য।
এদিকে, ইসরায়েলের এক্সটেনসিভ গ্রাউন্ড অপারেশন বা বর্ধিত স্থল অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে প্রাণ হারিয়েছে দেড় শতাধিক ফিলিস্তিনি।
অবশেষে দীর্ঘ তিন মাস পর গাজায় ত্রাণ প্রবেশ করেছে। গতকাল সোমবার, উপত্যকাটিতে ত্রাণ নিয়ে প্রবেশ করে জাতিসংঘের ৯টি ট্রাক। আজ মঙ্গলবার, জাতিসংঘের ত্রাণবিষয়ক প্রধান টম ফ্লেচারের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
অনাহারে জর্জরিত গাজা উপত্যকায় ত্রাণ প্রবেশ করতে দেওয়ার এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে জাতিসংঘ। তবে, যে পরিমাণ ত্রাণ প্রবেশ করেছে তা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই নগণ্য বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর আগে উপত্যকায় প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০০ ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করত। সেই তুলনায় গতকালের ত্রাণ সহায়তা খুবই কম। বিশেষজ্ঞরা গত সপ্তাহে সতর্ক করেছিলেন, শিগগিরই ত্রাণ সহায়তা নিশ্চিত না করা গেলে উপত্যকায় অনাহার ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।
১১ সপ্তাহের সম্পূর্ণ অবরোধের পর, জাতিসংঘের ত্রাণ প্রধান টম ফ্লেচার জানিয়েছেন যে, ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ গাজায় প্রবেশের জন্য নয়টি ত্রাণবাহী ট্রাককে অনুমতি দিয়েছে। খাদ্য ও সহায়তার ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞার কারণে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে অনাহার ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে।
টম ফ্লেচার বলেন, ‘কেরেম শালোম ক্রসিং দিয়ে ত্রাণবাহী ৯টি ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে। তবে, ১১ সপ্তাহের অবরোধের পর গাজায় মাত্র ৯ ট্রাক ত্রাণ যথেষ্ট নয়। ফিলিস্তিনিদের চাহিদা পূরণে বিপুল পরিমাণে ত্রাণ প্রবেশ করতে দিতে হবে। তবে, ইসরায়েল যে ত্রাণ প্রবেশে অনুমতি দিয়েছে তাকে স্বাগত জানাই।’
জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টেফান ডুজারিকও বলছেন, গাজায় যে পরিমাণ ত্রাণ প্রবেশ করেছে তা যথেষ্ট নয়। আল-জাজিরাকে তিনি বলেন, ‘এই ত্রাণ আমাদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে, আমাদের নিজস্ব নেটওয়ার্ক দিয়ে বিতরণ করা হবে, যা আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য। আমাদের কাছে এই বিলাসিতা নেই যে আমরা বলব, যদি মাত্র নয়টি ট্রাক আসে, তাহলে আমরা তা নেব না। তবে এই পরিমাণ ত্রাণ যে গাজার মানুষদের জন্য যথেষ্ট নয় তা স্পষ্ট। এবং এটি আমরা ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষকে স্পষ্ট করে জানিয়েছি এবং আরও বেশি ত্রাণ ঢুকতে দেওয়ার ব্যাপারে তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করে যাচ্ছি।’
গত ২ মার্চ থেকে গাজা উপত্যকাকে পুরোপুরি অবরুদ্ধ করে রেখেছে ইসরায়েলি প্রশাসন। এমনিতেই চারদিক থেকে ইসরায়েলি প্রশাসনের দ্বারা অবরুদ্ধ হওয়ায় অঞ্চলটির বাসিন্দাদের খাবারসহ অন্য সবকিছুর জন্য ত্রাণের ওপরই নির্ভর করতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে ত্রাণ প্রবেশে বাধার কারণে চরম দুর্ভিক্ষের মুখে পড়তে হয়েছে ফিলিস্তিনিদের। তার ওপর ‘এক্সটেনসিভ গ্রাউন্ড অপারেশন’ নাম দিয়ে গাজায় অভিযানের মাত্রা আরও তীব্র করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।
মূলত মিত্রদের চাপেই অভিযানের মাত্রা বাড়ানোর এই সময়ে উপত্যকায় ত্রাণ প্রবেশে অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। গতকাল সোমবার নেতানিয়াহু নিজেই জানিয়েছেন সে কথা। এর আগে বিবৃতিতে নেতানিয়াহুর কার্যালয় জানায়, রোববার রাতে গাজায় স্বল্প পরিসরে খাবার প্রবেশের প্রস্তাবনা দিয়েছে সেনাবাহিনী। প্রস্তাবনা অনুযায়ী কিছু সীমিত পরিসরে ত্রাণ প্রবেশের পথ খুলে দেওয়া হবে।
গাজায় ইসরায়েলের বর্ধিত স্থল অভিযান বন্ধে সোচ্চার হয়েছে পশ্চিমা বেশ কয়েকটি দেশ। নতুন এই অভিযান বন্ধ না হলে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞারও হুঁশিয়ারি দিয়েছে ব্রিটেন, ফ্রান্স ও কানাডার নেতারা। এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বেসামরিক জনগণের জীবন ধারণের জন্য অত্যাবশ্যকীয় মানবিক সহায়তা আটকে রাখা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন। এ ছাড়া, পশ্চিম তীরে বসতি সম্প্রসারণের যে কোনো প্রচেষ্টারও বিরোধিতা করি আমরা। প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞাসহ আরও পদক্ষেপ নিতে দ্বিধা করব না।’
সোমবার ২২টি দাতা দেশও এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েলকে গাজায় অবিলম্বে পূর্ণমাত্রায় ত্রাণ প্রবেশ অনুমোদনের আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা সীমিত সহায়তা পুনরায় শুরু হওয়ার কিছু ইঙ্গিত পেয়েছি। কিন্তু যুদ্ধবিধ্বস্ত এই অঞ্চলের জন্য তা যথেষ্ট নয়। জরুরি প্রয়োজনীয় সহায়তা অবশ্যই তাদের কাছে পৌঁছাতে হবে।
যৌথ বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো হলো—অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, আইসল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, জাপান, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, পর্তুগাল, স্লোভেনিয়া, স্পেন, সুইডেন ও যুক্তরাজ্য।
এদিকে, ইসরায়েলের এক্সটেনসিভ গ্রাউন্ড অপারেশন বা বর্ধিত স্থল অভিযানে ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে প্রাণ হারিয়েছে দেড় শতাধিক ফিলিস্তিনি।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৩৩ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে