ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ও অন্যান্য অধিকার আদায়ে সশস্ত্র সংগ্রামের প্রতি সাধারণ ফিলিস্তিনিদের সমর্থন বাড়ছে। এমনকি গাজার নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী হামাসের প্রতিও সমর্থন বেড়েছে সাধারণ ফিলিস্তিনিদের। সম্প্রতি ফিলিস্তিন সংস্থা প্যালেস্টাইনিয়ান সেন্টার পর পলিসি অ্যান্ড সার্ভে রিসার্চের (পিএসআর) জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গাজা ও পশ্চিম তীর পরিচালিত জরিপ থেকে দেখা গেছে, জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৫৪ শতাংশই মনে করেন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাসহ অন্যান্য অধিকার আদায়ে সশস্ত্র সংগ্রাম সর্বোত্তম উপায়। যা আগের তুলনায় ৮ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া, জরিপে অংশ নেওয়া ৪০ শতাংশ ফিলিস্তিনি হামাসের প্রতি তাদের সমর্থন জানিয়েছেন। যা আগের তুলনায় ৬ শতাংশ বেশি। অপর দিকে মাহমুদ আব্বাসের নেতৃত্বে থাকা ফাতাহের প্রতি সমর্থন আছে মাত্র ২০ শতাংশের।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পরপরই এই জরিপ শুরু হয়। চলে টানা ৮ মাস। জরিপে অংশগ্রহণকারী দুই-তৃতীয়াংশ উত্তরদাতা মনে করেন, ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে যে হামলা করেছিল তা সঠিক ছিল। তবে এই পরিমাণ আগের জরিপ থেকে ৪ শতাংশ কম।
তবে গাজায় হামাসের এই কর্মকাণ্ডের প্রতি সমর্থন কমেছে। গত মার্চ মাসে ৭১ শতাংশ উত্তর দাতা হামাসের ৭ অক্টোবরের হামলাকে সমর্থন দিয়েছিলেন। সেখানে সর্বশেষ জরিপে মাত্র ৫৭ শতাংশ মানুষ এর পক্ষে ভোট দিয়েছেন। জরিপটিতে আরও ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে। ইসরায়েল গাজায় আগ্রাসন শুরুর পর থেকে অন্তত ৮০ শতাংশ উত্তর দাতার পরিবারের কেউ না কেউ নিহত অথবা আহত হয়েছেন।
পিএসআর—এর সার্ভে রিসার্চ ইউনিটের প্রধান ওয়ালিদ লাদাদওয়েহ বলেছেন, হামাসের প্রতি সমর্থন ও সশস্ত্র সংগ্রামের পক্ষে মানুষে সমর্থন মূলত গাজায় ইসরায়েলের ধ্বংস ও হত্যার প্রতিক্রিয়া। তিনি আরও বলেন, জরিপটি মাহমুদ আব্বাসের নেতৃত্বে রামাল্লাভিত্তিক ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রতি অসন্তোষকেই তুলে ধরেছে।
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ও অন্যান্য অধিকার আদায়ে সশস্ত্র সংগ্রামের প্রতি সাধারণ ফিলিস্তিনিদের সমর্থন বাড়ছে। এমনকি গাজার নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী হামাসের প্রতিও সমর্থন বেড়েছে সাধারণ ফিলিস্তিনিদের। সম্প্রতি ফিলিস্তিন সংস্থা প্যালেস্টাইনিয়ান সেন্টার পর পলিসি অ্যান্ড সার্ভে রিসার্চের (পিএসআর) জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গাজা ও পশ্চিম তীর পরিচালিত জরিপ থেকে দেখা গেছে, জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৫৪ শতাংশই মনে করেন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাসহ অন্যান্য অধিকার আদায়ে সশস্ত্র সংগ্রাম সর্বোত্তম উপায়। যা আগের তুলনায় ৮ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া, জরিপে অংশ নেওয়া ৪০ শতাংশ ফিলিস্তিনি হামাসের প্রতি তাদের সমর্থন জানিয়েছেন। যা আগের তুলনায় ৬ শতাংশ বেশি। অপর দিকে মাহমুদ আব্বাসের নেতৃত্বে থাকা ফাতাহের প্রতি সমর্থন আছে মাত্র ২০ শতাংশের।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পরপরই এই জরিপ শুরু হয়। চলে টানা ৮ মাস। জরিপে অংশগ্রহণকারী দুই-তৃতীয়াংশ উত্তরদাতা মনে করেন, ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে যে হামলা করেছিল তা সঠিক ছিল। তবে এই পরিমাণ আগের জরিপ থেকে ৪ শতাংশ কম।
তবে গাজায় হামাসের এই কর্মকাণ্ডের প্রতি সমর্থন কমেছে। গত মার্চ মাসে ৭১ শতাংশ উত্তর দাতা হামাসের ৭ অক্টোবরের হামলাকে সমর্থন দিয়েছিলেন। সেখানে সর্বশেষ জরিপে মাত্র ৫৭ শতাংশ মানুষ এর পক্ষে ভোট দিয়েছেন। জরিপটিতে আরও ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে। ইসরায়েল গাজায় আগ্রাসন শুরুর পর থেকে অন্তত ৮০ শতাংশ উত্তর দাতার পরিবারের কেউ না কেউ নিহত অথবা আহত হয়েছেন।
পিএসআর—এর সার্ভে রিসার্চ ইউনিটের প্রধান ওয়ালিদ লাদাদওয়েহ বলেছেন, হামাসের প্রতি সমর্থন ও সশস্ত্র সংগ্রামের পক্ষে মানুষে সমর্থন মূলত গাজায় ইসরায়েলের ধ্বংস ও হত্যার প্রতিক্রিয়া। তিনি আরও বলেন, জরিপটি মাহমুদ আব্বাসের নেতৃত্বে রামাল্লাভিত্তিক ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রতি অসন্তোষকেই তুলে ধরেছে।
ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের এমপি ও দলটির সাবেক প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধীকে আটক করেছে দিল্লি পুলিশ। নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেছিন্নমূল মানুষদের ওয়াশিংটন ডিসি থেকে ছাড়তে বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শহরের অপরাধ দমন করার অঙ্গীকার পূরণে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। গতকাল রোববার এক পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘আমরা আপনাদের থাকার জায়গা দেব, তবে রাজধানী থেকে অনেক দূরে।’
২ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানে জাতিসংঘের নারী কর্মীদের হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। রোববার আফগানিস্তানের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে সর্বশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। ওই প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ভয়াবহ এই তথ্য। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছর মে মাসে...
৩ ঘণ্টা আগেভারতে রাখি বন্ধন উদ্যাপনের পর বোনকে হত্যা করেছে অরবিন্দ নামের এক যুবক। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, বোনের প্রেমের সম্পর্ক মানতে না পেরে তাকে হত্যা করেছে ২৫ বছর বয়সী ওই যুবক। উত্তর প্রদেশের ঝাঁসি জেলার গারউথা এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে।
৪ ঘণ্টা আগে