যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন সফর করবেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। সফরকালে আগামী ২৪ জুলাই মার্কিন কংগ্রেসে দেওয়া ভাষণে গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ব্যাপারে ‘সত্য উন্মোচন’ করবেন বলে দাবি করেছেন তিনি। গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি নেতারা এ কথা বলেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
হাউস স্পিকার মাইক জনসন এবং সিনেটে সংখ্যালঘু নেতা মিচ ম্যাককনেল এক বিবৃতিতে বলেছেন যে, হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভস এবং সিনেটের যৌথ অধিবেশনে নেতানিয়াহু ভাষণ দেবেন।
নেতানিয়াহু এক বিবৃতিতে বলেন, ‘কংগ্রেসের উভয় কক্ষের সামনে ইসরায়েলের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পেয়ে এবং আমেরিকান জনগণ ও সমগ্র বিশ্বের প্রতিনিধিদের কাছে যারা আমাদের ধ্বংস করতে চায় তাদের বিরুদ্ধে আমাদের ন্যায্য যুদ্ধের সত্যতা তুলে ধরতে পেরে আমি খুবই অনুপ্রাণিত।’
গাজা যুদ্ধের কৌশল নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে নেতানিয়াহুর মধ্যে উত্তেজনার মধ্যেই এল ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্র সফরের খবর। বাইডেন গাজায় ইসরায়েলি অভিযানকে সমর্থন করলেও সম্প্রতি ইসরায়েলের কৌশলের সমালোচনা করে কিছু বোমার চালান আটকে রেখেছেন।
নেতানিয়াহু তার মার্কিন সফরের সময় বাইডেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন কিনা তা তাৎক্ষণিকভাবে স্পষ্ট করা হয়নি।
মার্কিন সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ ডেমোক্রেটিক পার্টির ইহুদি নেতা চাক শুমার এক পৃথক বিবৃতিতে বলেন যে, নেতানিয়াহুর সঙ্গে তার স্পষ্ট এবং গভীর মতবিরোধ থাকা সত্ত্বেও তিনি এই আমন্ত্রণকে সমর্থন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমার স্পষ্ট এবং গভীর মতপার্থক্য রয়েছে, যা আমি ব্যক্তিগত এবং প্রকাশ্য উভয়ভাবেই বলেছি এবং বলা অব্যাহত রাখব। কিন্তু ইসরায়েলের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক অনেক শক্তিশালী—যা একজন ব্যক্তি বা প্রধানমন্ত্রীরও ঊর্ধ্বে। তাই আমি তাকে ভাষণ দেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
যুদ্ধ অব্যাহত থাকায় এবং গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলের সমালোচনা করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুসারে, চলমান ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে কমপক্ষে ৩৬ হাজার ৬৫৪। এ ছাড়া, আহতের সংখ্যা অন্তত ৮৩ হাজার ৩০৯। হতাহতের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন সফর করবেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। সফরকালে আগামী ২৪ জুলাই মার্কিন কংগ্রেসে দেওয়া ভাষণে গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ব্যাপারে ‘সত্য উন্মোচন’ করবেন বলে দাবি করেছেন তিনি। গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি নেতারা এ কথা বলেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
হাউস স্পিকার মাইক জনসন এবং সিনেটে সংখ্যালঘু নেতা মিচ ম্যাককনেল এক বিবৃতিতে বলেছেন যে, হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভস এবং সিনেটের যৌথ অধিবেশনে নেতানিয়াহু ভাষণ দেবেন।
নেতানিয়াহু এক বিবৃতিতে বলেন, ‘কংগ্রেসের উভয় কক্ষের সামনে ইসরায়েলের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পেয়ে এবং আমেরিকান জনগণ ও সমগ্র বিশ্বের প্রতিনিধিদের কাছে যারা আমাদের ধ্বংস করতে চায় তাদের বিরুদ্ধে আমাদের ন্যায্য যুদ্ধের সত্যতা তুলে ধরতে পেরে আমি খুবই অনুপ্রাণিত।’
গাজা যুদ্ধের কৌশল নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে নেতানিয়াহুর মধ্যে উত্তেজনার মধ্যেই এল ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্র সফরের খবর। বাইডেন গাজায় ইসরায়েলি অভিযানকে সমর্থন করলেও সম্প্রতি ইসরায়েলের কৌশলের সমালোচনা করে কিছু বোমার চালান আটকে রেখেছেন।
নেতানিয়াহু তার মার্কিন সফরের সময় বাইডেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন কিনা তা তাৎক্ষণিকভাবে স্পষ্ট করা হয়নি।
মার্কিন সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ ডেমোক্রেটিক পার্টির ইহুদি নেতা চাক শুমার এক পৃথক বিবৃতিতে বলেন যে, নেতানিয়াহুর সঙ্গে তার স্পষ্ট এবং গভীর মতবিরোধ থাকা সত্ত্বেও তিনি এই আমন্ত্রণকে সমর্থন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমার স্পষ্ট এবং গভীর মতপার্থক্য রয়েছে, যা আমি ব্যক্তিগত এবং প্রকাশ্য উভয়ভাবেই বলেছি এবং বলা অব্যাহত রাখব। কিন্তু ইসরায়েলের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক অনেক শক্তিশালী—যা একজন ব্যক্তি বা প্রধানমন্ত্রীরও ঊর্ধ্বে। তাই আমি তাকে ভাষণ দেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।’
যুদ্ধ অব্যাহত থাকায় এবং গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলের সমালোচনা করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুসারে, চলমান ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে কমপক্ষে ৩৬ হাজার ৬৫৪। এ ছাড়া, আহতের সংখ্যা অন্তত ৮৩ হাজার ৩০৯। হতাহতের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩৭ মিনিট আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪৪ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে