ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের কোনো নেতাই জানেন না, তাঁদের কাছে কতজন ইসরায়েলি জিম্মি জীবিত আছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানিয়েছেন বৈরুতে থাকা হামাসের শীর্ষ নেতা ওসমান হামাদান। তিনি বলেছেন, ১১৭ জিম্মির মধ্যে আর কতজন জিম্মি হামাসের কাছে আছে, তা কেউই জানে না।
ওসমান হামাদান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো ধারণাই নেই। আমি কেন, কারওরই কোনো ধারণা নেই এ বিষয়ে।’ এ সময় তিনি সামগ্রিক পরিস্থিতির জন্য ইসরায়েলকেই দায়ী করেন। সম্প্রতি ইসরায়েলি চিকিৎসকেরা বলেছেন, হামাসের হাত থেকে উদ্ধার করা জিম্মিদের একজনের শরীরে কোনো মাংসই নেই এবং বাকিদের মানসিক অবস্থাও খুব একটা সুবিধার নয়। হামাদান এর জন্য ইসরায়েলকেই দায়ী করেন।
হামাসের অন্যতম শীর্ষ এই নেতা দাবি করেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, যদি তাদের কোনো মানসিক সমস্যা হয়ে থাকে, তবে তা গাজায় ইসরায়েল যা করেছে তার কারণে।’ এ সময় তিনি যুদ্ধবিরতি প্রসঙ্গে হামাসের অবস্থান প্রসঙ্গে বলেন, জিম্মিদের মুক্ত করার বিষয়ে কোনো আলোচনার আগে ইসরায়েলকে পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হতে হবে।
সিএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হামাদান বলেন, ‘ইসরায়েলিরা কেবল ছয় সপ্তাহের জন্য যুদ্ধবিরতি চায় এবং তারপর তারা আবার যুদ্ধে ফিরে যেতে চায়। এই পরিস্থিতিতে আমি যেটা মনে করি, মার্কিনিরা এখন পর্যন্ত ইসরায়েলিদের (স্থায়ী যুদ্ধবিরতি) মেনে নিতে রাজি করাতে পারেনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘চুক্তির অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রকে একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি মেনে নিতে ইসরায়েলকে রাজি করাতে হবে।’
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র ও হামাসের তরফ থেকে ইতিবাচক মনোভাব দেখানো হলেও ইসরায়েল এখনো প্রকাশ্যে চুক্তিতে রাজি হওয়ার বিষয়ে কোনো প্রতিশ্রুতি দেয়নি। যদিও হোয়াইট হাউস বারবার জোর দিয়ে বলেছে, তাদের পরিকল্পনা ইসরায়েল সরকার গ্রহণ করেছে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ওপর বর্তমান পরিকল্পনার প্রতি সমর্থন ঘোষণার চাপ আছে। তিনিও বারবার বলেছেন, হামাসকে নির্মূল না করা পর্যন্ত যুদ্ধ শেষ হবে না।
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসিকে বলেন, নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের প্রতি তাঁর সমর্থন পুনর্নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও বলেন, ‘হামাসকে এই মনোভাব দেখাতে হবে যে, তারাও এর অবসান চায়। যদি এমনটা হয়, আমরা যুদ্ধ শেষ করতে পারব। যদি এমনটা না হয়, তাহলে এর মানে হলো, তারা (হামাস) যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চায়।’
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের কোনো নেতাই জানেন না, তাঁদের কাছে কতজন ইসরায়েলি জিম্মি জীবিত আছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা জানিয়েছেন বৈরুতে থাকা হামাসের শীর্ষ নেতা ওসমান হামাদান। তিনি বলেছেন, ১১৭ জিম্মির মধ্যে আর কতজন জিম্মি হামাসের কাছে আছে, তা কেউই জানে না।
ওসমান হামাদান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কোনো ধারণাই নেই। আমি কেন, কারওরই কোনো ধারণা নেই এ বিষয়ে।’ এ সময় তিনি সামগ্রিক পরিস্থিতির জন্য ইসরায়েলকেই দায়ী করেন। সম্প্রতি ইসরায়েলি চিকিৎসকেরা বলেছেন, হামাসের হাত থেকে উদ্ধার করা জিম্মিদের একজনের শরীরে কোনো মাংসই নেই এবং বাকিদের মানসিক অবস্থাও খুব একটা সুবিধার নয়। হামাদান এর জন্য ইসরায়েলকেই দায়ী করেন।
হামাসের অন্যতম শীর্ষ এই নেতা দাবি করেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, যদি তাদের কোনো মানসিক সমস্যা হয়ে থাকে, তবে তা গাজায় ইসরায়েল যা করেছে তার কারণে।’ এ সময় তিনি যুদ্ধবিরতি প্রসঙ্গে হামাসের অবস্থান প্রসঙ্গে বলেন, জিম্মিদের মুক্ত করার বিষয়ে কোনো আলোচনার আগে ইসরায়েলকে পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হতে হবে।
সিএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হামাদান বলেন, ‘ইসরায়েলিরা কেবল ছয় সপ্তাহের জন্য যুদ্ধবিরতি চায় এবং তারপর তারা আবার যুদ্ধে ফিরে যেতে চায়। এই পরিস্থিতিতে আমি যেটা মনে করি, মার্কিনিরা এখন পর্যন্ত ইসরায়েলিদের (স্থায়ী যুদ্ধবিরতি) মেনে নিতে রাজি করাতে পারেনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘চুক্তির অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রকে একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি মেনে নিতে ইসরায়েলকে রাজি করাতে হবে।’
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র ও হামাসের তরফ থেকে ইতিবাচক মনোভাব দেখানো হলেও ইসরায়েল এখনো প্রকাশ্যে চুক্তিতে রাজি হওয়ার বিষয়ে কোনো প্রতিশ্রুতি দেয়নি। যদিও হোয়াইট হাউস বারবার জোর দিয়ে বলেছে, তাদের পরিকল্পনা ইসরায়েল সরকার গ্রহণ করেছে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ওপর বর্তমান পরিকল্পনার প্রতি সমর্থন ঘোষণার চাপ আছে। তিনিও বারবার বলেছেন, হামাসকে নির্মূল না করা পর্যন্ত যুদ্ধ শেষ হবে না।
এর আগে, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসিকে বলেন, নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের প্রতি তাঁর সমর্থন পুনর্নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও বলেন, ‘হামাসকে এই মনোভাব দেখাতে হবে যে, তারাও এর অবসান চায়। যদি এমনটা হয়, আমরা যুদ্ধ শেষ করতে পারব। যদি এমনটা না হয়, তাহলে এর মানে হলো, তারা (হামাস) যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চায়।’
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে