আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই গাজার রাফাহে অভিযান সমাপ্ত করার বিষয়ে ভাবছে ইসরায়েল। এ ছাড়া, গাজায় চলমান ইসরায়েলের আক্রমণ বা চলমান যুদ্ধ নতুন কৌশলে ও নতুন রূপে পরিচালিত হবে। এমনটাই উঠে এসেছে ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল-১৩-এর প্রতিবেদন থেকে। ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদস বিষয়টি জানিয়েছে।
গত রোববার চ্যানেল-১৩-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজার উত্তরাঞ্চলের শহর রাফাহে আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই অভিযান বন্ধ করবে ইসরায়েল এবং গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের নতুন ধাপ শুরু হবে।
বিষয়টি এমন এক সময়ে সামনে এল, যখন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল হেরজি হালেভি, দেশটির সেনাবাহিনী দক্ষিণাঞ্চলীয় কমান্ডের কমান্ডার এবং অন্যান্য শীর্ষ সমরবিদের সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করেছেন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দক্ষিণাঞ্চলীয় কমান্ডের প্রধান কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর এক শীর্ষ জেনারেলের বরাত দিয়ে চ্যানেল-১৩-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘আগামী দিনগুলোতে ইসরায়েল রাফাহ অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করবে। এ ছাড়া বর্তমানে যে কৌশলে যুদ্ধ পরিচালিত হচ্ছে, তার সমাপ্তি ঘোষণা করা হবে বলেও আশা করা হচ্ছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইসরায়েলের জেনারেল চ্যানেল-১৩কে বলেছেন, ‘ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বর্তমানে সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে রাফাহ অভিযানের সমাপ্তি ও পরিস্থিতির (প্রত্যাশিত) নাটকীয় পরিবর্তন, বিশেষ করে যুদ্ধের ধরন পরিবর্তনের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছেন।’
চ্যানেলটির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এই পরিবর্তনের অর্থ হলো আরও ফোকাসড ও নির্দিষ্ট অভিযান, বিমান হামলার সঙ্গে সঙ্গে বড় আকারে হামলা না চালিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে অভিযান চালানো হবে। উল্লেখ্য, নেতানিয়াহু গত সপ্তাহে চ্যানেল-১৪কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিশ্চিত বলেছিলেন, বর্তমানে ইসরায়েলি বাহিনী যে ধরনের অভিযান রাফাহ শহরে চালাচ্ছে, তা প্রায় সমাপ্ত।
নেতানিয়াহু বলেছিলেন, ‘হামাসের বিরুদ্ধে তীব্র সহিংস যুদ্ধ প্রায় শেষ হওয়ার পথে। এর অর্থ এই নয় যে, যুদ্ধ শেষ হওয়ার পথে। তবে রাফাহে যে সহিংস যুদ্ধ চলছে, তা শেষ হওয়ার পথে।’ এর আগে গত বছরের অক্টোবরে যুদ্ধ শুরুর পরপরই নেতানিয়াহু জানিয়েছিলেন, ‘সহিংস যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরপরই আমরা আমাদের কিছু সেনাকে আবারও উত্তর দিকে পুনরায় মোতায়েন করব।’
আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই গাজার রাফাহে অভিযান সমাপ্ত করার বিষয়ে ভাবছে ইসরায়েল। এ ছাড়া, গাজায় চলমান ইসরায়েলের আক্রমণ বা চলমান যুদ্ধ নতুন কৌশলে ও নতুন রূপে পরিচালিত হবে। এমনটাই উঠে এসেছে ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল-১৩-এর প্রতিবেদন থেকে। ফিলিস্তিনি সংবাদমাধ্যম আল-কুদস বিষয়টি জানিয়েছে।
গত রোববার চ্যানেল-১৩-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজার উত্তরাঞ্চলের শহর রাফাহে আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই অভিযান বন্ধ করবে ইসরায়েল এবং গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের নতুন ধাপ শুরু হবে।
বিষয়টি এমন এক সময়ে সামনে এল, যখন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল হেরজি হালেভি, দেশটির সেনাবাহিনী দক্ষিণাঞ্চলীয় কমান্ডের কমান্ডার এবং অন্যান্য শীর্ষ সমরবিদের সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করেছেন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দক্ষিণাঞ্চলীয় কমান্ডের প্রধান কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর এক শীর্ষ জেনারেলের বরাত দিয়ে চ্যানেল-১৩-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘আগামী দিনগুলোতে ইসরায়েল রাফাহ অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করবে। এ ছাড়া বর্তমানে যে কৌশলে যুদ্ধ পরিচালিত হচ্ছে, তার সমাপ্তি ঘোষণা করা হবে বলেও আশা করা হচ্ছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইসরায়েলের জেনারেল চ্যানেল-১৩কে বলেছেন, ‘ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বর্তমানে সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে রাফাহ অভিযানের সমাপ্তি ও পরিস্থিতির (প্রত্যাশিত) নাটকীয় পরিবর্তন, বিশেষ করে যুদ্ধের ধরন পরিবর্তনের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছেন।’
চ্যানেলটির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এই পরিবর্তনের অর্থ হলো আরও ফোকাসড ও নির্দিষ্ট অভিযান, বিমান হামলার সঙ্গে সঙ্গে বড় আকারে হামলা না চালিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে অভিযান চালানো হবে। উল্লেখ্য, নেতানিয়াহু গত সপ্তাহে চ্যানেল-১৪কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিশ্চিত বলেছিলেন, বর্তমানে ইসরায়েলি বাহিনী যে ধরনের অভিযান রাফাহ শহরে চালাচ্ছে, তা প্রায় সমাপ্ত।
নেতানিয়াহু বলেছিলেন, ‘হামাসের বিরুদ্ধে তীব্র সহিংস যুদ্ধ প্রায় শেষ হওয়ার পথে। এর অর্থ এই নয় যে, যুদ্ধ শেষ হওয়ার পথে। তবে রাফাহে যে সহিংস যুদ্ধ চলছে, তা শেষ হওয়ার পথে।’ এর আগে গত বছরের অক্টোবরে যুদ্ধ শুরুর পরপরই নেতানিয়াহু জানিয়েছিলেন, ‘সহিংস যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরপরই আমরা আমাদের কিছু সেনাকে আবারও উত্তর দিকে পুনরায় মোতায়েন করব।’
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে