ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম ধাপে আজ শুক্রবার নাগাল্যান্ডের ছয়টি জেলায় বিকেল পর্যন্ত প্রায় শূন্য শতাংশ ভোট পড়েছে। সেখানকার ইস্টার্ন নাগাল্যান্ড পিপলস অর্গানাইজেশন (ইএনপিও) আরও আর্থিক স্বায়ত্তশাসনের পাশাপাশি একটি পৃথক প্রশাসনের দাবি জানিয়ে আসছে। সংগঠনটির পক্ষ থেকে ‘জাতীয় জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা এবং স্থানীয়দের নির্বাচন বয়কটের আহ্বানের পর লোকসভা ভোটে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তর–পূর্ব ভারতের এই রাজ্যের প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তা নির্বাচনী প্রক্রিয়া ব্যাহত করার জন্য এনপিওর বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করেছেন। এক বিবৃতিতে শীর্ষ নির্বাচন কর্মকর্তা বলেছেন, গোষ্ঠীটি ‘সাধারণ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য পূর্ব নাগাল্যান্ড অঞ্চলে বসবাসকারীদের অবাধ অংশগ্রহণের হস্তক্ষেপ করেছে...তারা অযাচিত প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করেছে’।
কারণ দেখানোর নোটিশে কেন ভারতীয় দণ্ডবিধির ধারা ১৭১ সি–এর উপধারার অধীনে পদক্ষেপ নেওয়া হবে না—তার জবাব চাওয়া হয়েছে।
প্রাসঙ্গিক উপধারায় বলা হয়েছে, নির্বাচনে ভোট দেওয়ার অধিকারে কেউ হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা করে নির্বাচনে অযাচিত প্রভাব খাটানো অপরাধ বলে গণ্য হবে।
প্রতিক্রিয়ায় ইএনপিও জানিয়েছে, জনগণের প্রতি ভোট বয়কটের আহ্বানের মূল্য লক্ষ্য তাদের এখতিয়ারের অধীনে পূর্ব নাগাল্যান্ড অঞ্চলে বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা এবং নিরাপত্তা ঝুঁকি হ্রাস করা। সংগঠনটি ‘পূর্ব নাগাল্যান্ড অঞ্চলটি বর্তমানে জাতীয় জরুরি অবস্থার অধীনে’ এই বিষয়টিও উল্লেখ করেছে। তারা বলেছে, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করেই এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এনপিওর দাবি, ভোট বয়কট জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সিদ্ধান্ত। সুতরাং এ ক্ষেত্রে ১৭১ সি–এর অধীনে পদক্ষেপ প্রযোজ্য হবে না।
যদি কোনো ভুল বোঝাবুঝি বা এর ভুল ব্যাখ্যা হয়ে থাকে তাহলে তারা এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করতে ইচ্ছুক।
গত ৩০ মার্চ ইএনপিওর ২০ জন বিধায়ক অন্যান্য সংগঠনের সঙ্গে একটি দীর্ঘ রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে। বৈঠকে লোকসভা নির্বাচন থেকে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত হয়। তবে ইস্টার্ন নাগাল্যান্ড লেজিসলেটরস ইউনিয়ন এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছিল।
বৈঠকের পর দিন ইএনপিও ভারতের নির্বাচন কমিশনকে তাদের ভোটে অংশ না নেওয়ার পদক্ষেপের কথা জানায়।
গত ৮ 8 মার্চ পূর্ব নাগাল্যান্ডে ‘জাতীয় জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা করা হয়। এ সময়ে ইএনপিও এই অঞ্চলের সাতটি নাগা উপজাতির শীর্ষ সংগঠন। তারা স্থানীয় সংগঠনগুলো ভোটের প্রচারে নামার অনুমতি দেয়নি।
ইএনপিও গত বছরের বিধানসভা নির্বাচনের আগেও ভোট বয়কটের আহ্বান জানিয়েছিল। কিন্তু কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের আশ্বাসের পরে তা প্রত্যাহার করা হয়।
নাগাল্যান্ডে একটি লোকসভা আসন রয়েছে। ২০১৮ সালের উপনির্বাচনে জিতেছেন ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টির (এনডিপিপি) তোখেহো ইয়েপথোমি। এনডিপিপি বিজেপির মিত্র।
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম ধাপে আজ শুক্রবার নাগাল্যান্ডের ছয়টি জেলায় বিকেল পর্যন্ত প্রায় শূন্য শতাংশ ভোট পড়েছে। সেখানকার ইস্টার্ন নাগাল্যান্ড পিপলস অর্গানাইজেশন (ইএনপিও) আরও আর্থিক স্বায়ত্তশাসনের পাশাপাশি একটি পৃথক প্রশাসনের দাবি জানিয়ে আসছে। সংগঠনটির পক্ষ থেকে ‘জাতীয় জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা এবং স্থানীয়দের নির্বাচন বয়কটের আহ্বানের পর লোকসভা ভোটে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তর–পূর্ব ভারতের এই রাজ্যের প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তা নির্বাচনী প্রক্রিয়া ব্যাহত করার জন্য এনপিওর বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করেছেন। এক বিবৃতিতে শীর্ষ নির্বাচন কর্মকর্তা বলেছেন, গোষ্ঠীটি ‘সাধারণ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য পূর্ব নাগাল্যান্ড অঞ্চলে বসবাসকারীদের অবাধ অংশগ্রহণের হস্তক্ষেপ করেছে...তারা অযাচিত প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করেছে’।
কারণ দেখানোর নোটিশে কেন ভারতীয় দণ্ডবিধির ধারা ১৭১ সি–এর উপধারার অধীনে পদক্ষেপ নেওয়া হবে না—তার জবাব চাওয়া হয়েছে।
প্রাসঙ্গিক উপধারায় বলা হয়েছে, নির্বাচনে ভোট দেওয়ার অধিকারে কেউ হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা করে নির্বাচনে অযাচিত প্রভাব খাটানো অপরাধ বলে গণ্য হবে।
প্রতিক্রিয়ায় ইএনপিও জানিয়েছে, জনগণের প্রতি ভোট বয়কটের আহ্বানের মূল্য লক্ষ্য তাদের এখতিয়ারের অধীনে পূর্ব নাগাল্যান্ড অঞ্চলে বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা এবং নিরাপত্তা ঝুঁকি হ্রাস করা। সংগঠনটি ‘পূর্ব নাগাল্যান্ড অঞ্চলটি বর্তমানে জাতীয় জরুরি অবস্থার অধীনে’ এই বিষয়টিও উল্লেখ করেছে। তারা বলেছে, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করেই এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এনপিওর দাবি, ভোট বয়কট জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সিদ্ধান্ত। সুতরাং এ ক্ষেত্রে ১৭১ সি–এর অধীনে পদক্ষেপ প্রযোজ্য হবে না।
যদি কোনো ভুল বোঝাবুঝি বা এর ভুল ব্যাখ্যা হয়ে থাকে তাহলে তারা এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করতে ইচ্ছুক।
গত ৩০ মার্চ ইএনপিওর ২০ জন বিধায়ক অন্যান্য সংগঠনের সঙ্গে একটি দীর্ঘ রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে। বৈঠকে লোকসভা নির্বাচন থেকে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত হয়। তবে ইস্টার্ন নাগাল্যান্ড লেজিসলেটরস ইউনিয়ন এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছিল।
বৈঠকের পর দিন ইএনপিও ভারতের নির্বাচন কমিশনকে তাদের ভোটে অংশ না নেওয়ার পদক্ষেপের কথা জানায়।
গত ৮ 8 মার্চ পূর্ব নাগাল্যান্ডে ‘জাতীয় জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা করা হয়। এ সময়ে ইএনপিও এই অঞ্চলের সাতটি নাগা উপজাতির শীর্ষ সংগঠন। তারা স্থানীয় সংগঠনগুলো ভোটের প্রচারে নামার অনুমতি দেয়নি।
ইএনপিও গত বছরের বিধানসভা নির্বাচনের আগেও ভোট বয়কটের আহ্বান জানিয়েছিল। কিন্তু কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের আশ্বাসের পরে তা প্রত্যাহার করা হয়।
নাগাল্যান্ডে একটি লোকসভা আসন রয়েছে। ২০১৮ সালের উপনির্বাচনে জিতেছেন ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টির (এনডিপিপি) তোখেহো ইয়েপথোমি। এনডিপিপি বিজেপির মিত্র।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
২ ঘণ্টা আগে