বর্তমান বাজারে ভারতীয় রেমন্ড গ্রুপের প্রায় ১৪ হাজার ২৮০ কোটি রুপির মূলধন রয়েছে। এই গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক গৌতম সিংহানিয়ার নামটির সঙ্গে অনেকেই পরিচিত। তবে তাঁর বাবা বিজয়পত সিংহানিয়া সম্পর্কে খুব কম মানুষই জানেন।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা যায়, বিজয়পত সিংহানিয়াই ছিলেন একসময় পুরো রেমন্ড সাম্রাজ্যের প্রধান। শুধু তাই নয়—মুকেশ আম্বানি, গৌতম আদানিসহ এবং ভারতের অন্যান্য সুপরিচিত বিলিয়নিয়ারদের চেয়েও একসময় ধনী ছিলেন তিনি। কিন্তু বিপুল অর্থ-বিত্তের মালিক সেই বিজয়পত এখন একটি ভাড়া বাসায় কোনো রকমে দিনাতিপাত করছেন।
জানা যায়, একসময় কোম্পানির সব শেয়ার পুত্র গৌতম সিংহানিয়ার নামে লিখে দিয়েছিলেন বিজয়পত সিংহানিয়া। দুর্ভাগ্যবশত এরপরই পুত্রের সঙ্গে তাঁর বিবাদ শুরু হয়ে যায়। এটাই ছিল বিজয়পতের পতনের সূচনা। একসময় পিতা-পুত্রের সম্পর্ক এতটাই খারাপ হয়ে যায় যে, বাবাকে বাড়ি থেকে বের করে দেন গৌতম সিংহানিয়া।
ভারতীয় গণমাধ্যম ডিএনএ জানিয়েছে, অল্প বয়স থেকেই পারিবারিক নানা কলহের মধ্যে জড়িয়ে পড়েছিলেন বিজয়পত সিংহানিয়া। তাঁর বাবা এলকে সিংহানিয়ার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল রেমন্ড গ্রুপ। কিন্তু বাবার মৃত্যুর পর কিছুদিন রেমন্ড গ্রুপের ব্যবসা সামাল দিয়েছিলেন বিজয়পতের চাচা গোপাল কৃষ্ণ সিংহানিয়া। বিজয়পত দাবি করেন, চাচার মৃত্যুর পর তাঁর চাচাতো ভাইয়েরা রেমন্ড সাম্রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। তবে সেই সমস্যা সামাল দিয়ে ১৯৮০ সালে রেমন্ডের চেয়ারম্যান হন বিজয়পত। এরপর সবকিছু ভালোভাবেই চলছিল। শুধুমাত্র পশমি কাপড়ের প্রস্তুতকারক থেকে একসময় কৃত্রিম কাপড়, ডেনিম, ইস্পাত এবং সিমেন্ট উৎপাদনেও কোম্পানির ব্যবসাকে সম্প্রসারণ ঘটান তিনি।
দুই পুত্র বড় হয়ে যাওয়ায় ১৯৯৮ সালে তাঁদের মধ্যে কোম্পানি ভাগ করে দেওয়ারও পরিকল্পনা করেন বিজয়পত। তারপরও মধুপতি নামে তাঁর এক পুত্র পারিবারিক সব বন্ধন ছিন্ন করে সিঙ্গাপুরে চলে যান। এ অবস্থায় বাধ্য অপর ছেলে গৌতম সিংহানিয়াকেই কোম্পানির সব শেয়ার দিয়ে দিয়েছিলেন বিজয়পত।
বিজয়পত দাবি করেন, একটি জমি নিয়েই বিবাদের জেরে গৌতমের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছেছিল। ওই বিবাদের জেরেই তাঁকে বাড়ি থেকে বের করে দেন গৌতম।
বিজনেস টুডেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিজয়পত জানিয়েছেন, বর্তমানে তিনি একটি শালীন জীবনযাপন করতেও সংগ্রাম করছেন।
এদিকে বিজয়পতের ছেলে গৌতম সিংহানিয়া প্রায় সময়ই তাঁর বিলাসী জীবনযাপনের জন্য খবরের শিরোনাম হন। এ ধরনের জীবনযাপনের জন্য সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সেনসেশনে পরিণত হয়েছেন তিনি। কারটগে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, নিত্যনতুন গাড়ির প্রতি আকর্ষণ অনুভব করা এই বিলিয়নিয়ার সম্প্রতি ৭৫০ এস মডেলের একটি ম্যাকলারেন গাড়ি কিনেছেন। তাঁর বিলাসবহুল গাড়িবহরে তৃতীয় ম্যাকলারেন এটি।
বর্তমান বাজারে ভারতীয় রেমন্ড গ্রুপের প্রায় ১৪ হাজার ২৮০ কোটি রুপির মূলধন রয়েছে। এই গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক গৌতম সিংহানিয়ার নামটির সঙ্গে অনেকেই পরিচিত। তবে তাঁর বাবা বিজয়পত সিংহানিয়া সম্পর্কে খুব কম মানুষই জানেন।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা যায়, বিজয়পত সিংহানিয়াই ছিলেন একসময় পুরো রেমন্ড সাম্রাজ্যের প্রধান। শুধু তাই নয়—মুকেশ আম্বানি, গৌতম আদানিসহ এবং ভারতের অন্যান্য সুপরিচিত বিলিয়নিয়ারদের চেয়েও একসময় ধনী ছিলেন তিনি। কিন্তু বিপুল অর্থ-বিত্তের মালিক সেই বিজয়পত এখন একটি ভাড়া বাসায় কোনো রকমে দিনাতিপাত করছেন।
জানা যায়, একসময় কোম্পানির সব শেয়ার পুত্র গৌতম সিংহানিয়ার নামে লিখে দিয়েছিলেন বিজয়পত সিংহানিয়া। দুর্ভাগ্যবশত এরপরই পুত্রের সঙ্গে তাঁর বিবাদ শুরু হয়ে যায়। এটাই ছিল বিজয়পতের পতনের সূচনা। একসময় পিতা-পুত্রের সম্পর্ক এতটাই খারাপ হয়ে যায় যে, বাবাকে বাড়ি থেকে বের করে দেন গৌতম সিংহানিয়া।
ভারতীয় গণমাধ্যম ডিএনএ জানিয়েছে, অল্প বয়স থেকেই পারিবারিক নানা কলহের মধ্যে জড়িয়ে পড়েছিলেন বিজয়পত সিংহানিয়া। তাঁর বাবা এলকে সিংহানিয়ার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল রেমন্ড গ্রুপ। কিন্তু বাবার মৃত্যুর পর কিছুদিন রেমন্ড গ্রুপের ব্যবসা সামাল দিয়েছিলেন বিজয়পতের চাচা গোপাল কৃষ্ণ সিংহানিয়া। বিজয়পত দাবি করেন, চাচার মৃত্যুর পর তাঁর চাচাতো ভাইয়েরা রেমন্ড সাম্রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। তবে সেই সমস্যা সামাল দিয়ে ১৯৮০ সালে রেমন্ডের চেয়ারম্যান হন বিজয়পত। এরপর সবকিছু ভালোভাবেই চলছিল। শুধুমাত্র পশমি কাপড়ের প্রস্তুতকারক থেকে একসময় কৃত্রিম কাপড়, ডেনিম, ইস্পাত এবং সিমেন্ট উৎপাদনেও কোম্পানির ব্যবসাকে সম্প্রসারণ ঘটান তিনি।
দুই পুত্র বড় হয়ে যাওয়ায় ১৯৯৮ সালে তাঁদের মধ্যে কোম্পানি ভাগ করে দেওয়ারও পরিকল্পনা করেন বিজয়পত। তারপরও মধুপতি নামে তাঁর এক পুত্র পারিবারিক সব বন্ধন ছিন্ন করে সিঙ্গাপুরে চলে যান। এ অবস্থায় বাধ্য অপর ছেলে গৌতম সিংহানিয়াকেই কোম্পানির সব শেয়ার দিয়ে দিয়েছিলেন বিজয়পত।
বিজয়পত দাবি করেন, একটি জমি নিয়েই বিবাদের জেরে গৌতমের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছেছিল। ওই বিবাদের জেরেই তাঁকে বাড়ি থেকে বের করে দেন গৌতম।
বিজনেস টুডেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিজয়পত জানিয়েছেন, বর্তমানে তিনি একটি শালীন জীবনযাপন করতেও সংগ্রাম করছেন।
এদিকে বিজয়পতের ছেলে গৌতম সিংহানিয়া প্রায় সময়ই তাঁর বিলাসী জীবনযাপনের জন্য খবরের শিরোনাম হন। এ ধরনের জীবনযাপনের জন্য সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সেনসেশনে পরিণত হয়েছেন তিনি। কারটগে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, নিত্যনতুন গাড়ির প্রতি আকর্ষণ অনুভব করা এই বিলিয়নিয়ার সম্প্রতি ৭৫০ এস মডেলের একটি ম্যাকলারেন গাড়ি কিনেছেন। তাঁর বিলাসবহুল গাড়িবহরে তৃতীয় ম্যাকলারেন এটি।
ইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
৭ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১৯ মিনিট আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
৩৩ মিনিট আগেফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে