পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা আগামী মঙ্গলবার (২৮ মে) থেকে দুই মাসের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। আজ শুক্রবার এ–সংক্রান্ত এক নোটিশ জারি করেছেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল। এদিকে ২৮ মে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কলকাতায় রোড শো করার কথা রয়েছে।
কলকাতার নগরপাল বিনীত গোয়েল জানিয়েছেন, ‘হিংসাত্মক কর্মসূচির ছক’ চলছে কলকাতায়। যার জেরে উত্তপ্ত হয়ে উঠতে পারে বউবাজার থানা এবং হেয়ার স্ট্রিট থানার অন্তর্গত এলাকাগুলো। গন্ডগোল হতে পারে ধর্মতলা চত্বরেও। তাই এই দুই মাস কলকাতার এসব রাস্তায় পাঁচজন বা তার থেকে বেশি লোক জড়ো করা যাবে না বলেও সেই নোটিশে জানানো হয়েছে।
জারি করা নোটিশে বলা হয়েছে, ২৮ মে থেকে ২৬ জুলাই পর্যন্ত কলকাতায় ১৪৪ ধারা জারি থাকবে। যার ফলে কলকাতার রাস্তায় কোনো মিটিং, মিছিল, রোড শো বা অন্য কোনো জমায়েত করা যাবে না, ধরনাতেও বসা যাবে না। এমনকি, পাঁচজন বা তার থেকে বেশি মানুষ জমায়েত করলেই ব্যবস্থা নেবে পুলিশ।
এদিকে, যেদিন থেকে কলকাতায় ১৪৪ ধারা জারি হচ্ছে, ওই একই দিনে কলকাতায় রোড শো করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।
বিজেপি সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যেই রোড শো কোন পথে যাবে, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে তা চূড়ান্ত করে ফেলেছে রাজ্য বিজেপি। মোদির নিরাপত্তাসহ অন্যান্য দিক খতিয়ে দেখেই ঠিক হয়েছে যাত্রাপথ। শেষ মুহূর্তে কোনো রদবদল না হলে মঙ্গলবার (২৮ মে) স্বামী বিবেকানন্দের বাড়ি থেকে মোদির রোড শো শুরু হবে এবং শেষ হবে শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড়ে নেতাজি মূর্তির সামনে।
সূত্রটি আরও জানায়, উত্তর কলকাতায় বিধান সরণি এবং বিবেকানন্দ রোডের সংযোগস্থলের কাছেই স্বামী বিবেকানন্দের জন্মভিটে। সেখানে স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তিতে মালা দিয়ে শুরু হবে মোদির যাত্রা। এরপরে বিধান সরণি দিয়েই মোদির রোড শো এগিয়ে যাবে শ্যামবাজারের দিকে। ডান দিকে হেদুয়া পার্ক, বাঁদিকে বেথুন কলেজ এবং স্কুলকে রেখে এগিয়ে যাবেন মোদি। এখানে ডান দিকে অভেদানন্দ রোড ধরে একটু গেলেই আরএসএসের রাজ্য সদর দপ্তর। তবে সেদিকে যাবে না মোদির রোড শো। বিধান সরণি ধরে সোজা এগিয়ে যাবে স্টার থিয়েটারের দিকে। হাতিবাগান হয়ে ৫ নম্বর রুটের ট্রামলাইন ধরে সোজা শ্যামবাজার।
পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা আগামী মঙ্গলবার (২৮ মে) থেকে দুই মাসের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। আজ শুক্রবার এ–সংক্রান্ত এক নোটিশ জারি করেছেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল। এদিকে ২৮ মে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কলকাতায় রোড শো করার কথা রয়েছে।
কলকাতার নগরপাল বিনীত গোয়েল জানিয়েছেন, ‘হিংসাত্মক কর্মসূচির ছক’ চলছে কলকাতায়। যার জেরে উত্তপ্ত হয়ে উঠতে পারে বউবাজার থানা এবং হেয়ার স্ট্রিট থানার অন্তর্গত এলাকাগুলো। গন্ডগোল হতে পারে ধর্মতলা চত্বরেও। তাই এই দুই মাস কলকাতার এসব রাস্তায় পাঁচজন বা তার থেকে বেশি লোক জড়ো করা যাবে না বলেও সেই নোটিশে জানানো হয়েছে।
জারি করা নোটিশে বলা হয়েছে, ২৮ মে থেকে ২৬ জুলাই পর্যন্ত কলকাতায় ১৪৪ ধারা জারি থাকবে। যার ফলে কলকাতার রাস্তায় কোনো মিটিং, মিছিল, রোড শো বা অন্য কোনো জমায়েত করা যাবে না, ধরনাতেও বসা যাবে না। এমনকি, পাঁচজন বা তার থেকে বেশি মানুষ জমায়েত করলেই ব্যবস্থা নেবে পুলিশ।
এদিকে, যেদিন থেকে কলকাতায় ১৪৪ ধারা জারি হচ্ছে, ওই একই দিনে কলকাতায় রোড শো করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।
বিজেপি সূত্রে জানা গেছে, এরই মধ্যেই রোড শো কোন পথে যাবে, প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে তা চূড়ান্ত করে ফেলেছে রাজ্য বিজেপি। মোদির নিরাপত্তাসহ অন্যান্য দিক খতিয়ে দেখেই ঠিক হয়েছে যাত্রাপথ। শেষ মুহূর্তে কোনো রদবদল না হলে মঙ্গলবার (২৮ মে) স্বামী বিবেকানন্দের বাড়ি থেকে মোদির রোড শো শুরু হবে এবং শেষ হবে শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড়ে নেতাজি মূর্তির সামনে।
সূত্রটি আরও জানায়, উত্তর কলকাতায় বিধান সরণি এবং বিবেকানন্দ রোডের সংযোগস্থলের কাছেই স্বামী বিবেকানন্দের জন্মভিটে। সেখানে স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তিতে মালা দিয়ে শুরু হবে মোদির যাত্রা। এরপরে বিধান সরণি দিয়েই মোদির রোড শো এগিয়ে যাবে শ্যামবাজারের দিকে। ডান দিকে হেদুয়া পার্ক, বাঁদিকে বেথুন কলেজ এবং স্কুলকে রেখে এগিয়ে যাবেন মোদি। এখানে ডান দিকে অভেদানন্দ রোড ধরে একটু গেলেই আরএসএসের রাজ্য সদর দপ্তর। তবে সেদিকে যাবে না মোদির রোড শো। বিধান সরণি ধরে সোজা এগিয়ে যাবে স্টার থিয়েটারের দিকে। হাতিবাগান হয়ে ৫ নম্বর রুটের ট্রামলাইন ধরে সোজা শ্যামবাজার।
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৩৯ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ ঘণ্টা আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
১ ঘণ্টা আগে