ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের অযোধ্যায় আজ সোমবার আলোচিত রামমন্দির উদ্বোধন করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে ভারতের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য বিশেষ এই দিনটিতে সব ধর্ম ও বিশ্বাসের মানুষ নিয়ে কলকাতায় ‘সম্প্রীতি মিছিল’ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দল তৃণমূল কংগ্রেস এই শোভাযাত্রাকে সব ধর্মের প্রতি ‘সংহতি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তৃণমূল কংগ্রেস এক পোস্টে বলেছে, ‘সব ধর্মের মূলেই রয়েছে ঐক্য। আজকের সম্প্রীতি মিছিলে বিভিন্ন বিশ্বাসের প্রতি সমর্থন জানাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশাপাশি যোগ দিয়েছিল বিপুল জনতা। এটা একটা শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্য ছিল, যখন বিভিন্ন পটভূমির মানুষ একসঙ্গে মিছিল করে সব ধর্মের প্রতি সংহতি প্রদর্শন করে।’
এর আগে ১৬ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া শহরে অবস্থিত নিজ কার্যালয় নবান্ন থেকে ‘সম্প্রীতি মিছিলের’ ডাক দিয়েছিলেন মমতা। শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘২২ জানুয়ারি একটি মিছিল করব আমি, দলের প্রোগ্রাম। নিজে একটা মিছিল করব আমি। প্রথমে কালীমন্দিরে যাব আমরা। সবাই যাবে না। আমি যাব। সেখানে মায়ের কাছে পুজো দিয়ে হাজরা থেকে সর্ব ধর্মের মানুষকে নিয়ে মিছিল করে পার্ক সার্কাস ময়দানে গিয়ে সভা করব। মা কালীকে ছুঁয়ে, মন্দির, মসজিদ, গুরুদ্বার, ওখানে অনেক গির্জাও রয়েছে, সব ছুঁয়ে যাব। সবাইকে নিয়ে এই সভা করব। তৃণমূলের সভা, তবে শুভানুধ্যায়ী, সাধারণ মানুষও এই সংহতি মিছিলে আসতে পারেন। প্রত্যেক জেলার ব্লকে ব্লকে বেলা ৩টায় সম্প্রীতি মিছিল হবে।’
তবে রামমন্দির উদ্বোধনের পাল্টা হিসেবে ‘সম্প্রীতি মিছিল’ করছেন না বলেও জানিয়েছিলেন মমতা। তিনি বলেছিলেন, ‘কোনো পাল্টা মিছিল করছি না, কোনো প্রতিবাদ করছি না। আমি সাধু-সন্তদের মানি। তাঁদের কথা শুনছি। এ ব্যাপারে একটাই কথা বলতে পারি, ধর্ম যার যার নিজের, উৎসব সবার। আমি সর্ব ধর্ম সমন্বয় করছি। কারণ, তার পরদিনই নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিন। সেটাও ব্লকে ব্লকে পালিত হবে। আমি নেতাজির মূর্তির সামনে থাকব বরাবরের মতো।’
ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের অযোধ্যায় আজ সোমবার আলোচিত রামমন্দির উদ্বোধন করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে ভারতের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য বিশেষ এই দিনটিতে সব ধর্ম ও বিশ্বাসের মানুষ নিয়ে কলকাতায় ‘সম্প্রীতি মিছিল’ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দল তৃণমূল কংগ্রেস এই শোভাযাত্রাকে সব ধর্মের প্রতি ‘সংহতি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তৃণমূল কংগ্রেস এক পোস্টে বলেছে, ‘সব ধর্মের মূলেই রয়েছে ঐক্য। আজকের সম্প্রীতি মিছিলে বিভিন্ন বিশ্বাসের প্রতি সমর্থন জানাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশাপাশি যোগ দিয়েছিল বিপুল জনতা। এটা একটা শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্য ছিল, যখন বিভিন্ন পটভূমির মানুষ একসঙ্গে মিছিল করে সব ধর্মের প্রতি সংহতি প্রদর্শন করে।’
এর আগে ১৬ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া শহরে অবস্থিত নিজ কার্যালয় নবান্ন থেকে ‘সম্প্রীতি মিছিলের’ ডাক দিয়েছিলেন মমতা। শোভাযাত্রায় অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘২২ জানুয়ারি একটি মিছিল করব আমি, দলের প্রোগ্রাম। নিজে একটা মিছিল করব আমি। প্রথমে কালীমন্দিরে যাব আমরা। সবাই যাবে না। আমি যাব। সেখানে মায়ের কাছে পুজো দিয়ে হাজরা থেকে সর্ব ধর্মের মানুষকে নিয়ে মিছিল করে পার্ক সার্কাস ময়দানে গিয়ে সভা করব। মা কালীকে ছুঁয়ে, মন্দির, মসজিদ, গুরুদ্বার, ওখানে অনেক গির্জাও রয়েছে, সব ছুঁয়ে যাব। সবাইকে নিয়ে এই সভা করব। তৃণমূলের সভা, তবে শুভানুধ্যায়ী, সাধারণ মানুষও এই সংহতি মিছিলে আসতে পারেন। প্রত্যেক জেলার ব্লকে ব্লকে বেলা ৩টায় সম্প্রীতি মিছিল হবে।’
তবে রামমন্দির উদ্বোধনের পাল্টা হিসেবে ‘সম্প্রীতি মিছিল’ করছেন না বলেও জানিয়েছিলেন মমতা। তিনি বলেছিলেন, ‘কোনো পাল্টা মিছিল করছি না, কোনো প্রতিবাদ করছি না। আমি সাধু-সন্তদের মানি। তাঁদের কথা শুনছি। এ ব্যাপারে একটাই কথা বলতে পারি, ধর্ম যার যার নিজের, উৎসব সবার। আমি সর্ব ধর্ম সমন্বয় করছি। কারণ, তার পরদিনই নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিন। সেটাও ব্লকে ব্লকে পালিত হবে। আমি নেতাজির মূর্তির সামনে থাকব বরাবরের মতো।’
যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও কানাডার মতো অস্ট্রেলিয়াও ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ জানিয়েছেন, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের আগামী সেপ্টেম্বর অধিবেশনে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে দেশটি।
৩ মিনিট আগেকেরালা রাজ্যের তিরুবনন্তপুরম থেকে দিল্লিগামী এয়ার ইন্ডিয়ার একটি উড়োজাহাজ (ফ্লাইট এআই ২৪৫৫) রাডার সমস্যার কারণে চেন্নাই বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করেছে।
৩৮ মিনিট আগেজাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে সদস্যরা গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন বাড়ানোর পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা করে বলেছেন, এই পরিকল্পনা জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে কোনো ভূমিকা রাখবে না। বরং, পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। এখনো হামাসের কাছে থাকা জিম্মিদের অনেকেই বেঁচে আছেন।
১ ঘণ্টা আগেবিদ্যালয়ের পরীক্ষায় ফেল করেছিল বাংলাদেশি এক কিশোরী। এরপর, মা-বাবার কড়া শাসনের ভয়ে বাড়ি ছাড়ে সে। পরে নারী পাচার চক্রের ফাঁদে পড়ে ভারতের মহারাষ্ট্রের পৌঁছে যায় ওই কিশোরী। সেখানে তাকে মাত্র তিন মাসের মধ্যে অন্তত ২০০ পুরুষ ধর্ষণ করে।
১ ঘণ্টা আগে