কলকাতা সংবাদদাতা
দিল্লিতে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের বিরুদ্ধে আগামী দিন সর্বভারতীয় স্তরে ইন্ডিয়া জোটের নেতৃত্ব দেবে তৃণমূল কংগ্রেসই। আজ বুধবার ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্য আসামের নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে জোর গলায় বলে এলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দাবি, প্রকৃতপক্ষে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়ছে তৃণমূলই।
এবারের ভারতের ১৮ তম লোকসভা নির্বাচনের ভোট শুরুর দুদিন আগে এ–ই প্রথম তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আসামে গেলেন নির্বাচনী প্রচারে।
আসামে চার আসনে লড়ছেন তৃণমূল প্রার্থীরা। মূলত বাঙালি ও সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে লড়ছে পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল। আজ আসামের শিলচরে প্রথম সভা করতে গিয়ে বিভাজন অস্ত্রে বিজেপিকে বিঁধলেন মমতা। তৃণমূল নেত্রীর বক্তব্যে অবশ্যই উঠে এসেছে নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন এনআরসি, সিএএ প্রসঙ্গ।
এদিনের নির্বাচনী প্রচারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাফ কথা, তৃণমূল ক্ষমতায় এলে বাতিল হবে সিএএ–এনআরসি। কার্যকর হবে না অভিন্ন দেওয়ানি বিধিও।
আজকের অসমের শিলচরের সভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘বাঙালি হিন্দুই বলুন, বাঙালি মুসলমানই বলুন—শুধু এই দুই গোষ্ঠী এক হলেই ৭০ শতাংশ হয়ে যায়। আপনারা আবার কবে এক হবেন? আমাদের চার আসনে জেতান। আসামের আগামী বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল সব আসনে লড়াই করবে এবং জিতবে। এবার ট্রায়াল দিতে এসেছি। ফাইনাল বাকি আছে।’
একই সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন ঘোষণা করেন, ‘আমরা জিতলে এনআরসি হবে না, সিএএ হবে না। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি হবে না, সব তুলে দেব। অনেকে এখনো ডি ভোটার লিস্টে পড়ে। যাঁদের ভবিষ্যৎ জানেন না, আমি তাঁদের ভবিষ্যৎ ঠিক করে দেব।’
বিজেপিকে বিঁধে মমতার বক্তব্য, ‘তোমরা গোটা ভারতকে ডিটেনশন ক্যাম্প বানিয়ে দিয়েছ। জেলখানা বানিয়ে দিয়েছ। দাঙ্গাবাজ, ভাঁওতাবাজ, লুটেরা এই সরকার। আর ভয় পাবেন না। এদের দূর করুন।’
আসামে বিজেপির বিরুদ্ধে মূল লড়াইয়ে থাকবে কংগ্রেস। তৃণমূলও যে পিছিয়ে নেই সেটিও এদিন বুঝিয়ে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, কংগ্রেসের সঙ্গে আসাম বা বাংলায় আসন রফা না হলেও সর্বভারতীয় স্তরে ইন্ডিয়া জোটের নেতৃত্ব দেবে তৃণমূলই।
দিল্লিতে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের বিরুদ্ধে আগামী দিন সর্বভারতীয় স্তরে ইন্ডিয়া জোটের নেতৃত্ব দেবে তৃণমূল কংগ্রেসই। আজ বুধবার ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্য আসামের নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে জোর গলায় বলে এলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দাবি, প্রকৃতপক্ষে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়ছে তৃণমূলই।
এবারের ভারতের ১৮ তম লোকসভা নির্বাচনের ভোট শুরুর দুদিন আগে এ–ই প্রথম তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আসামে গেলেন নির্বাচনী প্রচারে।
আসামে চার আসনে লড়ছেন তৃণমূল প্রার্থীরা। মূলত বাঙালি ও সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে লড়ছে পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল। আজ আসামের শিলচরে প্রথম সভা করতে গিয়ে বিভাজন অস্ত্রে বিজেপিকে বিঁধলেন মমতা। তৃণমূল নেত্রীর বক্তব্যে অবশ্যই উঠে এসেছে নাগরিকত্ব (সংশোধন) আইন এনআরসি, সিএএ প্রসঙ্গ।
এদিনের নির্বাচনী প্রচারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাফ কথা, তৃণমূল ক্ষমতায় এলে বাতিল হবে সিএএ–এনআরসি। কার্যকর হবে না অভিন্ন দেওয়ানি বিধিও।
আজকের অসমের শিলচরের সভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘বাঙালি হিন্দুই বলুন, বাঙালি মুসলমানই বলুন—শুধু এই দুই গোষ্ঠী এক হলেই ৭০ শতাংশ হয়ে যায়। আপনারা আবার কবে এক হবেন? আমাদের চার আসনে জেতান। আসামের আগামী বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল সব আসনে লড়াই করবে এবং জিতবে। এবার ট্রায়াল দিতে এসেছি। ফাইনাল বাকি আছে।’
একই সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন ঘোষণা করেন, ‘আমরা জিতলে এনআরসি হবে না, সিএএ হবে না। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি হবে না, সব তুলে দেব। অনেকে এখনো ডি ভোটার লিস্টে পড়ে। যাঁদের ভবিষ্যৎ জানেন না, আমি তাঁদের ভবিষ্যৎ ঠিক করে দেব।’
বিজেপিকে বিঁধে মমতার বক্তব্য, ‘তোমরা গোটা ভারতকে ডিটেনশন ক্যাম্প বানিয়ে দিয়েছ। জেলখানা বানিয়ে দিয়েছ। দাঙ্গাবাজ, ভাঁওতাবাজ, লুটেরা এই সরকার। আর ভয় পাবেন না। এদের দূর করুন।’
আসামে বিজেপির বিরুদ্ধে মূল লড়াইয়ে থাকবে কংগ্রেস। তৃণমূলও যে পিছিয়ে নেই সেটিও এদিন বুঝিয়ে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, কংগ্রেসের সঙ্গে আসাম বা বাংলায় আসন রফা না হলেও সর্বভারতীয় স্তরে ইন্ডিয়া জোটের নেতৃত্ব দেবে তৃণমূলই।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘নৃশংস সামরিক আগ্রাসনের’ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর এই হামলাকে তারা জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের ‘গভীর ও নজিরবিহীন লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
১৬ মিনিট আগেসিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের একটি গির্জায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ও ৫২ জন আহত হয়েছেন। রোববার রাতে প্রার্থনার সময় পুরোনো খ্রিস্টান পাড়ায় অবস্থিত গ্রিক অর্থোডক্স সেন্ট এলিয়াস গির্জায় এ হামলা চালানো হয়। দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৩ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে