দেশজুড়ে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে পারমাণবিক শক্তির ওপর ভরসা রাখতে চায় ভারত। আর তাই জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক ফার্নেস অয়েল, গ্যাস ও কয়লা—বিদ্যুৎকেন্দ্রের বদলে রাজ্যগুলোর সরকারকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের আহ্বান জানিয়েছে কেন্দ্র সরকার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, দেশজুড়ে পারমাণবিক চুল্লি স্থাপনের উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা করেছে ভারত। বিশেষ করে এমন রাজ্যগুলোতে যেখানে তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর কার্যকাল শেষ হয়েছে বা যেখানে কয়লার অভাবে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্লিন এনার্জি বা পরিবেশবান্ধব জ্বালানির প্রতি মনোযোগ দিয়ে ভারত জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনতে চায়। আর এ লক্ষ্য অর্জনে কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলোকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য পরামর্শ দিয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার ভারতের জ্বালানিমন্ত্রী মনোহর লাল রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোর বিদ্যুৎমন্ত্রীর সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন। সেখানে তিনি কয়লার উৎস থেকে দূরে অবস্থিত রাজ্যগুলোকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পরামর্শ দেন। দেশের বিদ্যুতের চাহিদা দ্রুত বাড়ার বিষয়টি মাথায় রেখেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্র সরকার বাজেটে বর্ধিত বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে যৌথভাবে ছোট আকারের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তাব রেখেছে। রাজ্য সরকারগুলোর উদ্দেশে মোহন লাল বলেন, ‘যেখানে কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র আছে, সেখানে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করতে হবে।’
মোহন লাল রাজ্যগুলোকে বিদ্যুৎ উপকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিহ্নিত করে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত করার আহ্বান জানান। যাতে বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ লক্ষ্য পূরণে সহায়তা করা যায়। নবায়নযোগ্য জ্বালানির সক্ষমতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী এর জন্য সঞ্চালন ব্যবস্থা উন্নত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোরারোপ করেন।
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের লিকেজ ও অন্যান্য দুর্ঘটনা-সংক্রান্ত আইনকানুন ভারতে খুবই কড়া। আর এ কারণেই অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারী ভারতে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা থেকে বিরত রয়েছেন। ভারতে বর্তমানে ২৪টি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু রয়েছে। এসব কেন্দ্র পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ করে নিউক্লিয়ার পাওয়ার করপোরেশন অব ইন্ডিয়া লিমিটেড বা এনপিসিআইএল। এটি যা ভারত সরকারের পারমাণবিক শক্তি দপ্তরের অধীন।
বর্তমানে ভারতের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ প্রায় ৮ গিগাওয়াট। ২০৩২ সালের মধ্যে এই পরিমাণ ২০ গিগাওয়াটেরও বেশি করার উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য আছে নয়াদিল্লির। জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রার নির্ধারিত সময়ের আগেই অর্জন করা একমাত্র জি-২০ দেশ হিসেবে ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে জাতীয় গ্রিডে ৫০০ গিগাওয়াট নবায়নযোগ্য শক্তি যোগ করার লক্ষ্য নিয়েছে। ২০৭০ সালের মধ্যে ভারতকে কার্বন নির্গমন শূন্যের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
দেশজুড়ে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে পারমাণবিক শক্তির ওপর ভরসা রাখতে চায় ভারত। আর তাই জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক ফার্নেস অয়েল, গ্যাস ও কয়লা—বিদ্যুৎকেন্দ্রের বদলে রাজ্যগুলোর সরকারকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের আহ্বান জানিয়েছে কেন্দ্র সরকার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, দেশজুড়ে পারমাণবিক চুল্লি স্থাপনের উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা করেছে ভারত। বিশেষ করে এমন রাজ্যগুলোতে যেখানে তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর কার্যকাল শেষ হয়েছে বা যেখানে কয়লার অভাবে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্লিন এনার্জি বা পরিবেশবান্ধব জ্বালানির প্রতি মনোযোগ দিয়ে ভারত জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনতে চায়। আর এ লক্ষ্য অর্জনে কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলোকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য পরামর্শ দিয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার ভারতের জ্বালানিমন্ত্রী মনোহর লাল রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলোর বিদ্যুৎমন্ত্রীর সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন। সেখানে তিনি কয়লার উৎস থেকে দূরে অবস্থিত রাজ্যগুলোকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পরামর্শ দেন। দেশের বিদ্যুতের চাহিদা দ্রুত বাড়ার বিষয়টি মাথায় রেখেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্র সরকার বাজেটে বর্ধিত বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে যৌথভাবে ছোট আকারের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তাব রেখেছে। রাজ্য সরকারগুলোর উদ্দেশে মোহন লাল বলেন, ‘যেখানে কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র আছে, সেখানে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করতে হবে।’
মোহন লাল রাজ্যগুলোকে বিদ্যুৎ উপকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিহ্নিত করে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত করার আহ্বান জানান। যাতে বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ লক্ষ্য পূরণে সহায়তা করা যায়। নবায়নযোগ্য জ্বালানির সক্ষমতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী এর জন্য সঞ্চালন ব্যবস্থা উন্নত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোরারোপ করেন।
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের লিকেজ ও অন্যান্য দুর্ঘটনা-সংক্রান্ত আইনকানুন ভারতে খুবই কড়া। আর এ কারণেই অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারী ভারতে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা থেকে বিরত রয়েছেন। ভারতে বর্তমানে ২৪টি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু রয়েছে। এসব কেন্দ্র পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ করে নিউক্লিয়ার পাওয়ার করপোরেশন অব ইন্ডিয়া লিমিটেড বা এনপিসিআইএল। এটি যা ভারত সরকারের পারমাণবিক শক্তি দপ্তরের অধীন।
বর্তমানে ভারতের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ প্রায় ৮ গিগাওয়াট। ২০৩২ সালের মধ্যে এই পরিমাণ ২০ গিগাওয়াটেরও বেশি করার উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য আছে নয়াদিল্লির। জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রার নির্ধারিত সময়ের আগেই অর্জন করা একমাত্র জি-২০ দেশ হিসেবে ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে জাতীয় গ্রিডে ৫০০ গিগাওয়াট নবায়নযোগ্য শক্তি যোগ করার লক্ষ্য নিয়েছে। ২০৭০ সালের মধ্যে ভারতকে কার্বন নির্গমন শূন্যের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
ইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
৫ মিনিট আগেফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
১৮ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুক্ষণ আগেই ঘোষণা দেন, ইরানের ৩টি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করেছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফোরদো ‘শেষ।’ এর কিছুক্ষণ পর ইরানের কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা জানান, ফোরদোর একাংশ শত্রুর হামলার শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
১ ঘণ্টা আগে