ভারতের কর্ণাটকের চিক্কামাগালুরু জেলায় কট্টর বিজেপি সমর্থক জগদীশা গৌড়ার বিরুদ্ধে দলিত সম্প্রদায়ের ১৬ জনকে দিনের পর দিন আটকে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতিতদের মধ্যে অন্তঃসত্ত্বা এক নারীও ছিলেন। নির্যাতনে তিনি তাঁর গর্ভের সন্তান হারিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, দলিত সম্প্রদায়ের ১৬ জনকে নিজের কফি বাগানে আটকে রাখেন জগদীশা গৌড়া। ভুক্তভোগীরা বলেন, আটকে রেখে তাঁদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়। নির্যাতনের শিকার এক নারী তাঁর গর্ভের সন্তান হারিয়েছেন।
ভুক্তভোগী নারী অর্পিতা বলেন, ‘আমি একদিন ওই বাড়িতে বন্দী ছিলাম। আমাকে মারধর করা হয়, লাঞ্ছিত করা হয়। আমার ফোন ছিনিয়ে নেওয়া হয়।’
অর্পিতার মা বলেন, মেয়ে অর্পিতা এবং মেয়ের জামাইকে মারধর করেছে জগদীশা গৌড়া। মেয়ে দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিল। নির্যাতনে সে সন্তান হারিয়েছে।
পুলিশ বলছে, এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে এবং ওই নারী জেলা হাসপাতালে ভর্তি আছেন। মামলায় জগদীশা গৌড়া ও তাঁর ছেলে তিলক গৌড়াকে আসামি করা হয়েছে। তাঁরা পলাতক রয়েছে। তাঁদের ধরতে অভিযান চলছে।
পুলিশ জানায়, ভুক্তভোগীরা কফি বাগানে দিনমজুরের কাজ করত। তাঁরা ৯ লাখ রুপি ধার নিয়ে পরিশোধ করতে পারছিল না। এ কারণে তাঁদের তালাবদ্ধ করে রাখা হয়।
এক সিনিয়র পুলিশ অফিসার বলেন, গত ৮ অক্টোবর ভুক্তভোগীদের পরিবার বালেহোন্নুর থানায় এসে অভিযোগ জানায়। কিন্তু একদিন পরই তারা অভিযোগ তুলে নেয়। কিন্তু অন্তঃসত্ত্বা এক নারী হাসপাতালে ভর্তি হলে নতুন করে অভিযোগ দায়ের হয়। যখন ঘটনাস্থলে যাওয়া হয় তখন ৮-১০ জনকে বন্দী অবস্থায় পাওয়া যায়। তারা জানায়, তাদের গত ১৫ দিন ধরে বন্দী করে রাখা হয়েছে। অভিযোগকারীরা জানায়, ১৬ জনকে তালাবদ্ধ করে আটকে রাখা হয়। তারা সকলেই দলিত সম্প্রদায়ের।
ভারতের কর্ণাটকের চিক্কামাগালুরু জেলায় কট্টর বিজেপি সমর্থক জগদীশা গৌড়ার বিরুদ্ধে দলিত সম্প্রদায়ের ১৬ জনকে দিনের পর দিন আটকে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। নির্যাতিতদের মধ্যে অন্তঃসত্ত্বা এক নারীও ছিলেন। নির্যাতনে তিনি তাঁর গর্ভের সন্তান হারিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, দলিত সম্প্রদায়ের ১৬ জনকে নিজের কফি বাগানে আটকে রাখেন জগদীশা গৌড়া। ভুক্তভোগীরা বলেন, আটকে রেখে তাঁদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়। নির্যাতনের শিকার এক নারী তাঁর গর্ভের সন্তান হারিয়েছেন।
ভুক্তভোগী নারী অর্পিতা বলেন, ‘আমি একদিন ওই বাড়িতে বন্দী ছিলাম। আমাকে মারধর করা হয়, লাঞ্ছিত করা হয়। আমার ফোন ছিনিয়ে নেওয়া হয়।’
অর্পিতার মা বলেন, মেয়ে অর্পিতা এবং মেয়ের জামাইকে মারধর করেছে জগদীশা গৌড়া। মেয়ে দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিল। নির্যাতনে সে সন্তান হারিয়েছে।
পুলিশ বলছে, এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে এবং ওই নারী জেলা হাসপাতালে ভর্তি আছেন। মামলায় জগদীশা গৌড়া ও তাঁর ছেলে তিলক গৌড়াকে আসামি করা হয়েছে। তাঁরা পলাতক রয়েছে। তাঁদের ধরতে অভিযান চলছে।
পুলিশ জানায়, ভুক্তভোগীরা কফি বাগানে দিনমজুরের কাজ করত। তাঁরা ৯ লাখ রুপি ধার নিয়ে পরিশোধ করতে পারছিল না। এ কারণে তাঁদের তালাবদ্ধ করে রাখা হয়।
এক সিনিয়র পুলিশ অফিসার বলেন, গত ৮ অক্টোবর ভুক্তভোগীদের পরিবার বালেহোন্নুর থানায় এসে অভিযোগ জানায়। কিন্তু একদিন পরই তারা অভিযোগ তুলে নেয়। কিন্তু অন্তঃসত্ত্বা এক নারী হাসপাতালে ভর্তি হলে নতুন করে অভিযোগ দায়ের হয়। যখন ঘটনাস্থলে যাওয়া হয় তখন ৮-১০ জনকে বন্দী অবস্থায় পাওয়া যায়। তারা জানায়, তাদের গত ১৫ দিন ধরে বন্দী করে রাখা হয়েছে। অভিযোগকারীরা জানায়, ১৬ জনকে তালাবদ্ধ করে আটকে রাখা হয়। তারা সকলেই দলিত সম্প্রদায়ের।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৭ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১১ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৯ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে