ভারতে আইসক্রিমে কামড় দিয়ে মানুষের আঙুল পাওয়ার ঘটনায় ব্যবস্থা নিয়েছে দেশটির খাদ্য নিরাপত্তা ও মানবিষয়ক বিভাগ এফএসএসএআই। মহারাষ্ট্রের শহর পুনেতে অবস্থিত সেই আইসক্রিম প্রস্তুতকারকের লাইসেন্স স্থগিত করেছে এফএসএসএআইয়ের পশ্চিমাঞ্চলীয় দপ্তর। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএনআইকে এফএসএসএআই বলেছে যে, আইসক্রিম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের জায়গাটি এফএসএসএআইয়ের পশ্চিমাঞ্চলীয় অফিসের একটি দল পরিদর্শন করে এর লাইসেন্স স্থগিত করেছে।
তবে ফরেনসিক ল্যাবের রিপোর্ট এখনো আসেনি।
এফএসএসএআই আরও বলেছে, মানুষের আঙুল পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে যে আইসক্রিম কোম্পানির বিরুদ্ধে, সেটি পুনের ইন্দাপুরে অবস্থিত এবং কোম্পানিটির কেন্দ্রীয় লাইসেন্সও আছে।
আরও তদন্ত দলের জন্য এফএসএসএআইয়ের পরিদর্শক দল আইসক্রিম প্রস্তুতকারক কোম্পানি থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছে।
গত বুধবার অনলাইনে একটি আইসক্রিম অর্ডার করে সেই আইসক্রিমে মানুষের হাতের আঙুল পাওয়ার অভিযোগ করেন মুম্বাইয়ের মালাদ শহরতলিতে বসবাসকারী চিকিৎসক ওরলেম ব্র্যান্ডন সেরাও।
আইসক্রিমটি খাওয়ার একপর্যায়ে তিনি বাদামজাতীয় কিছুর অস্তিত্ব অনুভব করেন। কিন্তু মনোযোগ দিয়ে দেখতে গিয়ে লক্ষ করেন যে আইসক্রিমের মধ্যে বাদাম নয়, মানুষের হাতের একটি আঙুল রয়েছে! এমন ঘটনায় আঁতকে ওঠেন তিনি।
ওরলেম ব্র্যান্ডন বিষয়টিকে অন্তত দুঃখজনক বলে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি একটি অ্যাপ থেকে তিনটি কোণ আইসক্রিমের অর্ডার দিয়েছিলাম। তার মধ্যে একটি ছিল ইয়াম্মো ব্র্যান্ডের বাটার স্কচ। সেটির অর্ধেক খাওয়ার পর আমি আমার মুখে শক্ত কিছু একটা অনুভব করতে পারি। ভেবেছিলাম, বাদাম কিংবা চকলেটের টুকরো হতে পারে।
ডাক্তার ওরলেম ব্র্যান্ডন আরও বলেন, ‘কিন্তু ভালো করে দেখতে গিয়ে যা পাই, তা আমাকে হতবাক করে দেয়। আমি একজন চিকিৎসক, তাই আমি জানি শরীরের কোনো অঙ্গ কেমন দেখতে। যখন আমি সাবধানে পরীক্ষা করে দেখলাম, আমি ওই শক্ত পদার্থের সঙ্গে নখ ও আঙুলের ছাপ লক্ষ করি, যা হাতের বুড়ো আঙুলের মতো ছিল।’
ওরলেম ব্র্যান্ডন দ্রুত আঙুলটিকে একটি বরফের প্যাকেটে রাখেন, যাতে সেটিকে অক্ষত অবস্থায় পুলিশকে দেখাতে পারেন। পরে তিনি আঙুলটি নিয়ে মালাদ থানায় যান এবং আইসক্রিম কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করেন।
ভারতে আইসক্রিমে কামড় দিয়ে মানুষের আঙুল পাওয়ার ঘটনায় ব্যবস্থা নিয়েছে দেশটির খাদ্য নিরাপত্তা ও মানবিষয়ক বিভাগ এফএসএসএআই। মহারাষ্ট্রের শহর পুনেতে অবস্থিত সেই আইসক্রিম প্রস্তুতকারকের লাইসেন্স স্থগিত করেছে এফএসএসএআইয়ের পশ্চিমাঞ্চলীয় দপ্তর। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএনআইকে এফএসএসএআই বলেছে যে, আইসক্রিম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের জায়গাটি এফএসএসএআইয়ের পশ্চিমাঞ্চলীয় অফিসের একটি দল পরিদর্শন করে এর লাইসেন্স স্থগিত করেছে।
তবে ফরেনসিক ল্যাবের রিপোর্ট এখনো আসেনি।
এফএসএসএআই আরও বলেছে, মানুষের আঙুল পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে যে আইসক্রিম কোম্পানির বিরুদ্ধে, সেটি পুনের ইন্দাপুরে অবস্থিত এবং কোম্পানিটির কেন্দ্রীয় লাইসেন্সও আছে।
আরও তদন্ত দলের জন্য এফএসএসএআইয়ের পরিদর্শক দল আইসক্রিম প্রস্তুতকারক কোম্পানি থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছে।
গত বুধবার অনলাইনে একটি আইসক্রিম অর্ডার করে সেই আইসক্রিমে মানুষের হাতের আঙুল পাওয়ার অভিযোগ করেন মুম্বাইয়ের মালাদ শহরতলিতে বসবাসকারী চিকিৎসক ওরলেম ব্র্যান্ডন সেরাও।
আইসক্রিমটি খাওয়ার একপর্যায়ে তিনি বাদামজাতীয় কিছুর অস্তিত্ব অনুভব করেন। কিন্তু মনোযোগ দিয়ে দেখতে গিয়ে লক্ষ করেন যে আইসক্রিমের মধ্যে বাদাম নয়, মানুষের হাতের একটি আঙুল রয়েছে! এমন ঘটনায় আঁতকে ওঠেন তিনি।
ওরলেম ব্র্যান্ডন বিষয়টিকে অন্তত দুঃখজনক বলে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি একটি অ্যাপ থেকে তিনটি কোণ আইসক্রিমের অর্ডার দিয়েছিলাম। তার মধ্যে একটি ছিল ইয়াম্মো ব্র্যান্ডের বাটার স্কচ। সেটির অর্ধেক খাওয়ার পর আমি আমার মুখে শক্ত কিছু একটা অনুভব করতে পারি। ভেবেছিলাম, বাদাম কিংবা চকলেটের টুকরো হতে পারে।
ডাক্তার ওরলেম ব্র্যান্ডন আরও বলেন, ‘কিন্তু ভালো করে দেখতে গিয়ে যা পাই, তা আমাকে হতবাক করে দেয়। আমি একজন চিকিৎসক, তাই আমি জানি শরীরের কোনো অঙ্গ কেমন দেখতে। যখন আমি সাবধানে পরীক্ষা করে দেখলাম, আমি ওই শক্ত পদার্থের সঙ্গে নখ ও আঙুলের ছাপ লক্ষ করি, যা হাতের বুড়ো আঙুলের মতো ছিল।’
ওরলেম ব্র্যান্ডন দ্রুত আঙুলটিকে একটি বরফের প্যাকেটে রাখেন, যাতে সেটিকে অক্ষত অবস্থায় পুলিশকে দেখাতে পারেন। পরে তিনি আঙুলটি নিয়ে মালাদ থানায় যান এবং আইসক্রিম কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করেন।
তার ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১০ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১৪ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
২২ মিনিট আগে