কুকি ও মেইতি নৃগোষ্ঠীর মধ্যে ১৮ মাস ধরে চলমান সহিংসতার জন্য বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং সরকারের কড়া সমালোচনা করে মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জানিয়েছেন প্রতিবেশী মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালদুহোমা।
দা হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে লালদুহোমা বলেন, ‘আমি দুঃখিত! তবে বলতেই হয় বীরেন সিং মণিপুর রাজ্যের দায়িত্ব নিতে ব্যর্থ। মণিপুরের জনগণ ও বিজেপির নেতৃত্ব দিতেও তিনি ব্যর্থ। মণিপুরে অতি দ্রুত রাষ্ট্রপতির শাসন জারি করা উচিত।’
ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে বেড়া দেওয়ার বিরোধিতা করে লালদুহোমা বলেন, ‘স্থায়ী শান্তির জন্য মণিপুরে সব মিলিশিয়া বাহিনীকে অস্ত্রহীন করা উচিত।’
লালদুহোমার বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করে মণিপুর সরকার পাল্টা বিবৃতি দিয়েছে। মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালদুহোমা ‘কুকি, চিন ও জো নৃগোষ্ঠীকে নিয়ে বৃহত্তর খ্রিষ্টান রাষ্ট্র’ গঠনের যে তত্ত্ব দিয়েছেন, তা নিয়ে বিবৃতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মণিপুর সরকার।
কিছুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে একটি বিতর্কিত ভাষণ দিয়েছিলেন লালদুহোমা। সেখানে তিনি বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও ভারতের কিছু এলাকা নিয়ে একটি খ্রিষ্টান রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান জানান।
তাঁর এই বক্তব্যের পর মণিপুর ও মিজোরামের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী জাতিগত ও রাজনৈতিক বিতর্ক নতুন করে উত্তপ্ত হয়েছে। আবার এমন সময়েই হিন্দুস্তান টাইমসে দেওয়া লালদুহোমার সাক্ষাৎকার ‘গ্রেটার মিজোরাম’ ধারণা নিয়ে বহুল আলোচিত বিতর্ককে আবারও সামনে নিয়ে এনেছে। এটি পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলোর ভূখণ্ড ও জনসংখ্যাগত ভারসাম্য নিয়েও উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। সেই সঙ্গে ‘কুকি-চিন খ্রিষ্টান জাতি’ ও ‘গ্রেটার মিজোরাম অ্যাজেন্ডা’ নিয়েও মণিপুর সরকারের উদ্বেগ বাড়িয়ে দিয়েছে।
এর পাল্টায় মণিপুর সরকার বিবৃতিতে জনসাধারণকে সতর্ক করে বলেছে, ‘মিজোরাম থেকে অবৈধ কুকি-চিন অভিবাসীদের মণিপুরে পাঠিয়ে ভূমি দখল ও গ্রেটার মিজোরাম সৃষ্টির যেকোনো প্রচেষ্টা সম্পর্কে আমাদের সতর্ক থাকা উচিত।’
মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালদুহোমার সমালোচনা করে দেওয়া এই বিবৃতিতে মণিপুর সরকার জানিয়েছে, ‘লালদুহোমা ১৯৮৬ সালে দেশের প্রথম সংসদ সদস্য, যাঁর দলত্যাগ বিরোধী আইন অনুযায়ী পদচ্যুত হওয়ার কলঙ্কজনক আছে।’
বিবৃতিতে মণিপুর সরকার আরও উল্লেখ করে, ‘চৌত্রিশ বছর পর ২০২০ সালে, তিনি দেশের প্রথম বিধায়ক হন যাকে একই আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছিল।’
উল্লেখ্য, গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে মণিপুর রাজ্যে জাতিগত সহিংসতা চলছে। এর মধ্যে মিজোরাম-মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর পরস্পর বিরোধী বক্তব্য উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে দেবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
কুকি ও মেইতি নৃগোষ্ঠীর মধ্যে ১৮ মাস ধরে চলমান সহিংসতার জন্য বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং সরকারের কড়া সমালোচনা করে মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জানিয়েছেন প্রতিবেশী মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালদুহোমা।
দা হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে লালদুহোমা বলেন, ‘আমি দুঃখিত! তবে বলতেই হয় বীরেন সিং মণিপুর রাজ্যের দায়িত্ব নিতে ব্যর্থ। মণিপুরের জনগণ ও বিজেপির নেতৃত্ব দিতেও তিনি ব্যর্থ। মণিপুরে অতি দ্রুত রাষ্ট্রপতির শাসন জারি করা উচিত।’
ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে বেড়া দেওয়ার বিরোধিতা করে লালদুহোমা বলেন, ‘স্থায়ী শান্তির জন্য মণিপুরে সব মিলিশিয়া বাহিনীকে অস্ত্রহীন করা উচিত।’
লালদুহোমার বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করে মণিপুর সরকার পাল্টা বিবৃতি দিয়েছে। মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালদুহোমা ‘কুকি, চিন ও জো নৃগোষ্ঠীকে নিয়ে বৃহত্তর খ্রিষ্টান রাষ্ট্র’ গঠনের যে তত্ত্ব দিয়েছেন, তা নিয়ে বিবৃতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মণিপুর সরকার।
কিছুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে একটি বিতর্কিত ভাষণ দিয়েছিলেন লালদুহোমা। সেখানে তিনি বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও ভারতের কিছু এলাকা নিয়ে একটি খ্রিষ্টান রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান জানান।
তাঁর এই বক্তব্যের পর মণিপুর ও মিজোরামের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী জাতিগত ও রাজনৈতিক বিতর্ক নতুন করে উত্তপ্ত হয়েছে। আবার এমন সময়েই হিন্দুস্তান টাইমসে দেওয়া লালদুহোমার সাক্ষাৎকার ‘গ্রেটার মিজোরাম’ ধারণা নিয়ে বহুল আলোচিত বিতর্ককে আবারও সামনে নিয়ে এনেছে। এটি পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলোর ভূখণ্ড ও জনসংখ্যাগত ভারসাম্য নিয়েও উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। সেই সঙ্গে ‘কুকি-চিন খ্রিষ্টান জাতি’ ও ‘গ্রেটার মিজোরাম অ্যাজেন্ডা’ নিয়েও মণিপুর সরকারের উদ্বেগ বাড়িয়ে দিয়েছে।
এর পাল্টায় মণিপুর সরকার বিবৃতিতে জনসাধারণকে সতর্ক করে বলেছে, ‘মিজোরাম থেকে অবৈধ কুকি-চিন অভিবাসীদের মণিপুরে পাঠিয়ে ভূমি দখল ও গ্রেটার মিজোরাম সৃষ্টির যেকোনো প্রচেষ্টা সম্পর্কে আমাদের সতর্ক থাকা উচিত।’
মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালদুহোমার সমালোচনা করে দেওয়া এই বিবৃতিতে মণিপুর সরকার জানিয়েছে, ‘লালদুহোমা ১৯৮৬ সালে দেশের প্রথম সংসদ সদস্য, যাঁর দলত্যাগ বিরোধী আইন অনুযায়ী পদচ্যুত হওয়ার কলঙ্কজনক আছে।’
বিবৃতিতে মণিপুর সরকার আরও উল্লেখ করে, ‘চৌত্রিশ বছর পর ২০২০ সালে, তিনি দেশের প্রথম বিধায়ক হন যাকে একই আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছিল।’
উল্লেখ্য, গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে মণিপুর রাজ্যে জাতিগত সহিংসতা চলছে। এর মধ্যে মিজোরাম-মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর পরস্পর বিরোধী বক্তব্য উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে দেবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সম্প্রতি কুয়েতের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সউদ আল সাবাহ। আল-কাবাস পত্রিকাকে তিনি জানান, কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বহু ‘প্রতারক’ শনাক্ত করা হয়েছে।
২৫ মিনিট আগেমিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র ও সুস্মিতা দেব, সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব এবং শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তারা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
২৭ মিনিট আগেভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
২ ঘণ্টা আগে