ভারতীয় নৌবাহিনীতে যুক্ত করা হয়েছে দ্বিতীয় পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন। নতুন এই সাবমেরিনটি ভারতের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি। অরিহন্ত ক্লাসের এই সাবমেরিনটির নামকরণ করা হয়েছে ‘অরিঘাত’। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন আইএনএস অরিঘাত চালু করা হয়েছে। অরিহন্ত-ক্লাসের এই সাবমেরিন ভারতের পারমাণবিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করবে, পারমাণবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ডিটারেন্স বাড়াবে, এই অঞ্চলে কৌশলগত ভারসাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করবে এবং দেশের নিরাপত্তায় নির্ধারক ভূমিকা পালন করবে।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এই সাবমেরিনের কমিশনিং অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, এই মাইলফলকটি জাতির জন্য বিশাল একটি অর্জন এবং প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভরতা অর্জনের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন সরকারের অটল সংকল্পের প্রমাণ।
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নতুন সাবমেরিনে দেশীয়ভাবে গৃহীত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। তবে এই সাবমেরিনে এটির পূর্বসূরি আইএনএস অরিহন্তের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে, যার ফলে এটি আরও বেশি উন্নত হয়েছে উঠেছে। আইএনএস অরিহন্ত এবং আইএনএস অরিঘাতের উপস্থিতি সম্ভাব্য প্রতিপক্ষকে প্রতিহত করতে এবং ভারতের জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করার সক্ষমতা বাড়াবে।
রাজনাথ সিং ভারতীয় নৌবাহিনী, প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও) এবং প্রতিরক্ষা শিল্পকে এই সক্ষমতা অর্জনে কঠোর পরিশ্রম ও সমন্বয়ের জন্য প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, ‘আজ ভারত একটি উন্নত দেশ হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিরক্ষাসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে, বিশেষ করে আজকের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আমাদের জন্য দ্রুত উন্নতি লাভ করা অপরিহার্য।’
ভারতীয় নৌবাহিনীতে যুক্ত করা হয়েছে দ্বিতীয় পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন। নতুন এই সাবমেরিনটি ভারতের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি। অরিহন্ত ক্লাসের এই সাবমেরিনটির নামকরণ করা হয়েছে ‘অরিঘাত’। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন আইএনএস অরিঘাত চালু করা হয়েছে। অরিহন্ত-ক্লাসের এই সাবমেরিন ভারতের পারমাণবিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করবে, পারমাণবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ডিটারেন্স বাড়াবে, এই অঞ্চলে কৌশলগত ভারসাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করবে এবং দেশের নিরাপত্তায় নির্ধারক ভূমিকা পালন করবে।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এই সাবমেরিনের কমিশনিং অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, এই মাইলফলকটি জাতির জন্য বিশাল একটি অর্জন এবং প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভরতা অর্জনের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন সরকারের অটল সংকল্পের প্রমাণ।
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নতুন সাবমেরিনে দেশীয়ভাবে গৃহীত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। তবে এই সাবমেরিনে এটির পূর্বসূরি আইএনএস অরিহন্তের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে, যার ফলে এটি আরও বেশি উন্নত হয়েছে উঠেছে। আইএনএস অরিহন্ত এবং আইএনএস অরিঘাতের উপস্থিতি সম্ভাব্য প্রতিপক্ষকে প্রতিহত করতে এবং ভারতের জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করার সক্ষমতা বাড়াবে।
রাজনাথ সিং ভারতীয় নৌবাহিনী, প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও) এবং প্রতিরক্ষা শিল্পকে এই সক্ষমতা অর্জনে কঠোর পরিশ্রম ও সমন্বয়ের জন্য প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, ‘আজ ভারত একটি উন্নত দেশ হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিরক্ষাসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে, বিশেষ করে আজকের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আমাদের জন্য দ্রুত উন্নতি লাভ করা অপরিহার্য।’
ভারত আগামী ২৪-৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাবে বলে দাবি করেছেন দেশটির তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাতে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে এই দাবি করেন তারার। তবে তিনি তাঁর দাবির পক্ষে কোনো তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করেননি। কেবল গোয়েন্দা তথ্যের কথা বলেছেন।
১৬ মিনিট আগেভারত অভিযোগ করেছে, পাকিস্তানি সেনারা আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়ে ভেতরে ঢুকে গুলি চালিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে টানা ষষ্ঠ দিনের মতো সীমান্তে গুলি চালাল পাকিস্তানি সেনারা। পাল্টা জবাব দেওয়ারও দাবি করেছে ভারত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪২ মিনিট আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
১০ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে