ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, ভারত তার প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। আজ শনিবার ইন্দো-এশিয়ান নিউজ সার্ভিসকে (আইএএনএস) দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে রাজনাথ সিং এসব কথা বলেন।
রাজনাথ সিং বলেন, ‘ভারত সব সময় তার প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায়। বাংলাদেশও আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র। আমরা সব সময় আমাদের প্রতিবেশীর সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করি। কারণ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি বলতেন, আমরা বন্ধু বদলাতে পারি, কিন্তু প্রতিবেশী নয়। তাই, আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে সব সময় সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই।’
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থীদের উত্থানের অভিযোগ উঠেছে। ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য বাধ্যতামূলক নিরাপত্তা অনুমোদন শিথিল করেছে। যার ফলে বহু কুখ্যাত সন্ত্রাসী, যারা আগে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়েছিল, তারা সহজেই বাংলাদেশে ফিরে আসছে বলে অভিযোগ করে ভারত। এ বিষয়টি নিয়ে ভারত উদ্বিগ্ন। কারণ, এ ধরনের নীতিগত পরিবর্তন দক্ষিণ এশিয়ায় নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
গতকাল শুক্রবার নয়াদিল্লিতে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘আমরা একটি স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং প্রগতিশীল বাংলাদেশকে সমর্থন করি। যেখানে সব বিষয় গণতান্ত্রিক উপায়ে এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে সমাধান করা হবে। আমরা বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। এ ছাড়া গুরুতর অপরাধের দায়ে দণ্ডিত সহিংস চরমপন্থীদের মুক্তি দেওয়ার মাধ্যমে এর ঝুঁকি আরও বেড়েছে।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ২ হাজার ৩৭৪টি হামলার রিপোর্ট পাওয়া গেছে। তবে পুলিশ মাত্র ১ হাজার ২৫৪টি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছে। এর মধ্যে ৯৮ শতাংশ ঘটনাকে রাজনৈতিক বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করি, বাংলাদেশ সরকার রাজনৈতিক বিবেচনা না করে প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনবে।’
এদিকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক স্বাভাবিক রাখতে নয়াদিল্লি নিয়মিত কূটনৈতিক যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে বলে জানিয়েছেন মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল।
ডিসেম্বরে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি ঢাকা সফর করেন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে ভারতীয়দের উদ্বেগ তুলে ধরেন।
এ ছাড়া, জানুয়ারিতে মাসকাটে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং তিনি স্পষ্টভাবে বলেন, ‘বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদকে স্বাভাবিক করে তোলা উচিত নয়।’
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, ভারত তার প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। আজ শনিবার ইন্দো-এশিয়ান নিউজ সার্ভিসকে (আইএএনএস) দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে রাজনাথ সিং এসব কথা বলেন।
রাজনাথ সিং বলেন, ‘ভারত সব সময় তার প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চায়। বাংলাদেশও আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র। আমরা সব সময় আমাদের প্রতিবেশীর সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করি। কারণ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ি বলতেন, আমরা বন্ধু বদলাতে পারি, কিন্তু প্রতিবেশী নয়। তাই, আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে সব সময় সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই।’
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থীদের উত্থানের অভিযোগ উঠেছে। ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার পাকিস্তানি নাগরিকদের জন্য বাধ্যতামূলক নিরাপত্তা অনুমোদন শিথিল করেছে। যার ফলে বহু কুখ্যাত সন্ত্রাসী, যারা আগে পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়েছিল, তারা সহজেই বাংলাদেশে ফিরে আসছে বলে অভিযোগ করে ভারত। এ বিষয়টি নিয়ে ভারত উদ্বিগ্ন। কারণ, এ ধরনের নীতিগত পরিবর্তন দক্ষিণ এশিয়ায় নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
গতকাল শুক্রবার নয়াদিল্লিতে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘আমরা একটি স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং প্রগতিশীল বাংলাদেশকে সমর্থন করি। যেখানে সব বিষয় গণতান্ত্রিক উপায়ে এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে সমাধান করা হবে। আমরা বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। এ ছাড়া গুরুতর অপরাধের দায়ে দণ্ডিত সহিংস চরমপন্থীদের মুক্তি দেওয়ার মাধ্যমে এর ঝুঁকি আরও বেড়েছে।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ২ হাজার ৩৭৪টি হামলার রিপোর্ট পাওয়া গেছে। তবে পুলিশ মাত্র ১ হাজার ২৫৪টি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছে। এর মধ্যে ৯৮ শতাংশ ঘটনাকে রাজনৈতিক বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করি, বাংলাদেশ সরকার রাজনৈতিক বিবেচনা না করে প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনবে।’
এদিকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক স্বাভাবিক রাখতে নয়াদিল্লি নিয়মিত কূটনৈতিক যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে বলে জানিয়েছেন মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল।
ডিসেম্বরে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি ঢাকা সফর করেন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে ভারতীয়দের উদ্বেগ তুলে ধরেন।
এ ছাড়া, জানুয়ারিতে মাসকাটে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং তিনি স্পষ্টভাবে বলেন, ‘বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদকে স্বাভাবিক করে তোলা উচিত নয়।’
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২১ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩৮ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে