ঢাকা: করোনা টিকার সংকট দেখা দিয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে টিকার জন্য চলছে হাহাকার। এমন পরিস্থিতিতেই সামনে এসেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের এক ব্যক্তির এমন কীর্তি, যা শুনলে আপনিও অবাক হয়ে যাবেন। ভ্যাকসিন না নেওয়ার জন্য সোজা গাছে চড়ে বসলেন কানওয়ারলাল নামে ওই ব্যক্তি। শুধু তাই নয়, তাঁর স্ত্রীও যাতে ভ্যাকসিন না নিতে পারেন, সে জন্য তাঁর আধার কার্ডও সঙ্গে নিয়ে গাছে উঠেছেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি মধ্যপ্রদেশের রাজগড় জেলার পাটানকালান গ্রামে এই ঘটনাটি ঘটেছে। রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে ওই গ্রামে করোনা ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছিল। গ্রামের সবাইকে ডাকা হয়েছিল সেখানে। খবর পেয়ে উপস্থিত হন কানওয়ারলালও। কিন্তু অন্যদের ভ্যাকসিন নিতে দেখেই ভয় পেয়ে যান কানওয়ারলাল। এরপরই ভ্যাকসিন ক্যাম্পের পাশেরই একটি গাছে উঠে যান তিনি।
এরপর অনেকেই তাঁকে নিচে নেমে আসতে বলেন। কিন্তু কানওয়ারলাল জানিয়ে দেন, যতক্ষণ না পর্যন্ত টিকা দেওয়ার পর ক্যাম্পটি শেষ হচ্ছে, ততক্ষণ তিনি কোনোমতেই নিচে নামবেন না। শুধু তাই নয়, তাঁর স্ত্রীও যাতে ভ্যাকসিন না নিতে পারেন, সে জন্য স্ত্রীর আধার কার্ডও সঙ্গে নিয়ে গাছে চড়ে বসেন। যদিও কানওয়ারলালের স্ত্রী ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য রাজি ছিলেন। শেষপর্যন্ত পুরো ক্যাম্প শেষ হওয়ার পরই নিচে নামেন কানওয়ারলাল।
এদিকে, ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই অনেকেই অবাক হয়ে যান। স্থানীয় একজন মেডিকেল অফিসার ড. রাজীব ঘটনার কথা জানতে পেরেই ওই গ্রামে আসেন। তারপর কানওয়ারলালকে বোঝানও। পরবর্তীতে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ওই ব্যক্তিকে অনেক বোঝানোর পরই তিনি ভ্যাকসিন নিতে রাজি হয়েছেন। জানিয়েছেন পরবর্তীতে গ্রামে ভ্যাকসিনের ক্যাম্প বসলেই তিনি এবং তাঁর স্ত্রী টিকা নেবেন।
ঢাকা: করোনা টিকার সংকট দেখা দিয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে টিকার জন্য চলছে হাহাকার। এমন পরিস্থিতিতেই সামনে এসেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের এক ব্যক্তির এমন কীর্তি, যা শুনলে আপনিও অবাক হয়ে যাবেন। ভ্যাকসিন না নেওয়ার জন্য সোজা গাছে চড়ে বসলেন কানওয়ারলাল নামে ওই ব্যক্তি। শুধু তাই নয়, তাঁর স্ত্রীও যাতে ভ্যাকসিন না নিতে পারেন, সে জন্য তাঁর আধার কার্ডও সঙ্গে নিয়ে গাছে উঠেছেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি মধ্যপ্রদেশের রাজগড় জেলার পাটানকালান গ্রামে এই ঘটনাটি ঘটেছে। রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে ওই গ্রামে করোনা ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছিল। গ্রামের সবাইকে ডাকা হয়েছিল সেখানে। খবর পেয়ে উপস্থিত হন কানওয়ারলালও। কিন্তু অন্যদের ভ্যাকসিন নিতে দেখেই ভয় পেয়ে যান কানওয়ারলাল। এরপরই ভ্যাকসিন ক্যাম্পের পাশেরই একটি গাছে উঠে যান তিনি।
এরপর অনেকেই তাঁকে নিচে নেমে আসতে বলেন। কিন্তু কানওয়ারলাল জানিয়ে দেন, যতক্ষণ না পর্যন্ত টিকা দেওয়ার পর ক্যাম্পটি শেষ হচ্ছে, ততক্ষণ তিনি কোনোমতেই নিচে নামবেন না। শুধু তাই নয়, তাঁর স্ত্রীও যাতে ভ্যাকসিন না নিতে পারেন, সে জন্য স্ত্রীর আধার কার্ডও সঙ্গে নিয়ে গাছে চড়ে বসেন। যদিও কানওয়ারলালের স্ত্রী ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য রাজি ছিলেন। শেষপর্যন্ত পুরো ক্যাম্প শেষ হওয়ার পরই নিচে নামেন কানওয়ারলাল।
এদিকে, ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই অনেকেই অবাক হয়ে যান। স্থানীয় একজন মেডিকেল অফিসার ড. রাজীব ঘটনার কথা জানতে পেরেই ওই গ্রামে আসেন। তারপর কানওয়ারলালকে বোঝানও। পরবর্তীতে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ওই ব্যক্তিকে অনেক বোঝানোর পরই তিনি ভ্যাকসিন নিতে রাজি হয়েছেন। জানিয়েছেন পরবর্তীতে গ্রামে ভ্যাকসিনের ক্যাম্প বসলেই তিনি এবং তাঁর স্ত্রী টিকা নেবেন।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৬ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৭ ঘণ্টা আগে