ভারতের চেন্নাইয়ে অবস্থিত পারিবারিক বাড়িটি বিক্রি করে দিয়েছেন গুগলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সুন্দর পিচাই। এ বাড়িতেই শৈশব কৈশোর কেটেছে পিচাইয়ের। স্মৃতি বিজড়িত বাড়িটি হস্তান্তরের সময় তাঁর বাবা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলেন বলে জানা গেছে।
হিন্দু বিজনেস লাইনের বরাত দিয়ে শুক্রবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, তামিল সিনেমার অভিনেতা এবং প্রযোজক সি মনিকানন্দন পিচাইয়ের ওই পৈতৃক বাড়ি কিনে নিয়েছেন। চেন্নাইয়ের অশোক নগরে অবস্থিত এই বাড়িটি এখন মনিকানন্দনের প্রধান সম্পত্তি হিসেবেই গণ্য হবে।
জানা গেছে, কিছুদিন ধরেই কেনার জন্য একটি বাড়ি খুঁজছিলেন মনিকানন্দন। এর মধ্যেই খবর পান যে বাড়িটিতে গুগলের সিইও সুন্দর পিচাই বড় হয়েছেন সেই বাড়িটি বিক্রি হবে। সঙ্গে সঙ্গেই বাড়িটি কিনে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন মনিকানন্দন।
বাড়ি কেনার বিষয়ে মনিকানন্দন বলেন, ‘সুন্দর পিচাই আমাদের দেশকে গর্বিত করেছে। আর তার বাড়িটি কিনতে পারা আমার জন্যও এক গর্বিত অর্জন।’
তিনি জানান, বাড়ি কিনতে গিয়ে পিচাইয়ের বাবা-মায়ের নম্র আতিথেয়তা তাকে মুগ্ধ করেছে। পিচাইয়ের মা নিজ হাতে তাকে কফি বানিয়ে দিয়েছেন।
মনিকানন্দন বলেন, ‘বাড়ির কাগজপত্র হস্তান্তরের সময় তাঁর (পিচাই) বাবা আমার জন্য নিবন্ধন অফিসে কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করেন এবং প্রয়োজনীয় সব খাজনা পরিশোধ করেন।’
মনিকানন্দন জানান, কাগজপত্র হস্তান্তরের সময় ভেঙে পড়েছিলেন পিচাইয়ের বাবা। অন্তত কয়েক তীব্র আবেগাপ্লুত ছিলেন তিনি।
চেন্নাইয়ে বড় হওয়া পিচাই আইআইটি খড়গপুরের শিক্ষার্থী ছিলেন। ১৯৮৯ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে উচ্চতর পড়াশোনার জন্য আমেরিকায় পাড়ি জমান তিনি।
প্রতিবেশী একজন জানান, ২০ বছর বয়স পর্যন্ত ওই বাড়িতেই ছিলেন পিচাই। গত ডিসেম্বরে বাড়িটিতে এসে নিরাপত্তারক্ষীদের টাকা-পয়সা সহ নানা উপহার সামগ্রী দেন তিনি। এ ছাড়া পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বাড়িটির বারান্দায় একটি ছবিও তোলেন।
ভারতের চেন্নাইয়ে অবস্থিত পারিবারিক বাড়িটি বিক্রি করে দিয়েছেন গুগলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সুন্দর পিচাই। এ বাড়িতেই শৈশব কৈশোর কেটেছে পিচাইয়ের। স্মৃতি বিজড়িত বাড়িটি হস্তান্তরের সময় তাঁর বাবা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলেন বলে জানা গেছে।
হিন্দু বিজনেস লাইনের বরাত দিয়ে শুক্রবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, তামিল সিনেমার অভিনেতা এবং প্রযোজক সি মনিকানন্দন পিচাইয়ের ওই পৈতৃক বাড়ি কিনে নিয়েছেন। চেন্নাইয়ের অশোক নগরে অবস্থিত এই বাড়িটি এখন মনিকানন্দনের প্রধান সম্পত্তি হিসেবেই গণ্য হবে।
জানা গেছে, কিছুদিন ধরেই কেনার জন্য একটি বাড়ি খুঁজছিলেন মনিকানন্দন। এর মধ্যেই খবর পান যে বাড়িটিতে গুগলের সিইও সুন্দর পিচাই বড় হয়েছেন সেই বাড়িটি বিক্রি হবে। সঙ্গে সঙ্গেই বাড়িটি কিনে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন মনিকানন্দন।
বাড়ি কেনার বিষয়ে মনিকানন্দন বলেন, ‘সুন্দর পিচাই আমাদের দেশকে গর্বিত করেছে। আর তার বাড়িটি কিনতে পারা আমার জন্যও এক গর্বিত অর্জন।’
তিনি জানান, বাড়ি কিনতে গিয়ে পিচাইয়ের বাবা-মায়ের নম্র আতিথেয়তা তাকে মুগ্ধ করেছে। পিচাইয়ের মা নিজ হাতে তাকে কফি বানিয়ে দিয়েছেন।
মনিকানন্দন বলেন, ‘বাড়ির কাগজপত্র হস্তান্তরের সময় তাঁর (পিচাই) বাবা আমার জন্য নিবন্ধন অফিসে কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করেন এবং প্রয়োজনীয় সব খাজনা পরিশোধ করেন।’
মনিকানন্দন জানান, কাগজপত্র হস্তান্তরের সময় ভেঙে পড়েছিলেন পিচাইয়ের বাবা। অন্তত কয়েক তীব্র আবেগাপ্লুত ছিলেন তিনি।
চেন্নাইয়ে বড় হওয়া পিচাই আইআইটি খড়গপুরের শিক্ষার্থী ছিলেন। ১৯৮৯ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে উচ্চতর পড়াশোনার জন্য আমেরিকায় পাড়ি জমান তিনি।
প্রতিবেশী একজন জানান, ২০ বছর বয়স পর্যন্ত ওই বাড়িতেই ছিলেন পিচাই। গত ডিসেম্বরে বাড়িটিতে এসে নিরাপত্তারক্ষীদের টাকা-পয়সা সহ নানা উপহার সামগ্রী দেন তিনি। এ ছাড়া পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বাড়িটির বারান্দায় একটি ছবিও তোলেন।
বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
১ মিনিট আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
৩১ মিনিট আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
২ ঘণ্টা আগে