সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, চার বছর আগের তুলনায় এখন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনেরা ভারতের ভবিষ্যৎ নিয়ে বেশি আশাবাদী। ২০২০ সালের তুলনায় এখন ১০ শতাংশ বেশি উত্তরদাতা মনে করে, ভারত সঠিক পথে এগোচ্ছে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি প্রবাসী ভারতীয়দের সমর্থনও জোরালোভাবে ফুটে উঠেছে এই সমীক্ষায়। অনেকে মনে করেন, ২০২৪ সালের নির্বাচন ভারতের গণতন্ত্রকে আরও শক্তিশালী করেছে।
ইন্ডিয়ান আমেরিকান অ্যাটিটিউডস সার্ভে ও গবেষণা সংস্থা ইউগভ যৌথভাবে এই সমীক্ষা চালায়। সমীক্ষার রিপোর্ট মার্চ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রকাশিত হয়। এই সমীক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৫ মিলিয়ন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনের মতামত নেওয়া হয়েছে। তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, দ্বিতীয় ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ক নিয়ে ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনেরা এখনো সতর্ক। এই উদ্বেগের মূলে রয়েছে ট্রাম্পের সংরক্ষণবাদী নীতি ও পারস্পরিক কর আরোপের হুমকি। অনেকে মনে করেন, কমলা হ্যারিসের অধীনে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও ভালো হতে পারত। তবে সামগ্রিকভাবে ৪০ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করে, ট্রাম্পের অধীনে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ক উন্নত হবে, যেখানে ২৬ শতাংশ অবনতির আশঙ্কা করছে এবং ৩৪ শতাংশ কোনো পরিবর্তনই আশা করছে না।
সঠিক পথেই ভারত
ভারতের শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে ৪৬ শতাংশ উত্তরদাতা বর্তমান প্রশাসনের নীতিগুলোর প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। মাত্র ৩৬ শতাংশ উত্তরদাতা মোদির প্রশাসনের সমালোচক। বাকি ১৮ শতাংশের কোনো মতামত নেই।
এই ইতিবাচক মনোভাবের পেছনের মূল কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে, ভারতের ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল। অনেকে মনে করেন, ২০২৪ সালের নির্বাচন ভারতে একটি ভারসাম্যপূর্ণ সংসদ ও একটি শক্তিশালী বিরোধী দল তৈরি করেছে। ৪১ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করে, এই নির্বাচন ভারতকে আরও গণতান্ত্রিক করেছে। তবে ২৮ শতাংশ উত্তরদাতা দ্বিমত পোষণ করেছে। অন্যদিকে ১৪ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করে, গণতন্ত্রের ওপর এই নির্বাচনের কোনো প্রভাব পড়েনি।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনদের মধ্যে বিজেপি এখনো সবচেয়ে পছন্দের রাজনৈতিক দল। ২৮ শতাংশ উত্তরদাতা মোদির বিজেপিকে সমর্থন করে। ২০ শতাংশ সমর্থন নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে কংগ্রেস। অন্যদিকে অন্য দলগুলোর প্রতি সমর্থন ২০২০ সালের পর ১১ শতাংশ থেকে কমে মাত্র ১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
গত চার বছরে প্রবাসীদের মধ্যে মোদির অনুমোদন রেটিং স্থিতিশীল রয়েছে। ২০২০ সালে ৫০ শতাংশ উত্তরদাতা মোদির কর্মক্ষমতা অনুমোদন করেছিল। ২০২৪ সালে এটি ছিল ৪৭ শতাংশ। তবে বিভিন্ন পরিসংখ্যানজুড়ে এই রেটিংয়ের পরিবর্তন দেখা গেছে। যেমন—তরুণদের মধ্যে মোদির সমর্থন বেড়েছে। কিন্তু নিম্ন আর্থসামাজিক স্তরে কিছুটা কমেছে।
তবে মোদি সরকারের নীতির প্রতি সমর্থন থাকলেও কিছু বিভাজন দেখা যাচ্ছে, বিশেষত ধর্ম ও লিঙ্গভেদে। পুরুষদের মধ্যে মোদির সমর্থন ৪৯ শতাংশ থেকে বেড়ে ৫১ শতাংশ হয়েছে। অন্যদিকে নারীদের মধ্যে এই সমর্থন ৫০ শতাংশ থেকে কমে ৪২ শতাংশ হয়েছে। সনাতনীদের মধ্যে তাঁর সমর্থন ৬৯ শতাংশ থেকে ৬৪ শতাংশে নেমে এসেছে। খ্রিষ্টানদের মধ্যে ৩৩ শতাংশ থেকে ২৪ শতাংশে নেমে এসেছে। মুসলিম ও অন্যান্য ধর্মের মানুষের মধ্যে সমর্থন প্রায় একই রকম রয়েছে।
সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, চার বছর আগের তুলনায় এখন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনেরা ভারতের ভবিষ্যৎ নিয়ে বেশি আশাবাদী। ২০২০ সালের তুলনায় এখন ১০ শতাংশ বেশি উত্তরদাতা মনে করে, ভারত সঠিক পথে এগোচ্ছে। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি প্রবাসী ভারতীয়দের সমর্থনও জোরালোভাবে ফুটে উঠেছে এই সমীক্ষায়। অনেকে মনে করেন, ২০২৪ সালের নির্বাচন ভারতের গণতন্ত্রকে আরও শক্তিশালী করেছে।
ইন্ডিয়ান আমেরিকান অ্যাটিটিউডস সার্ভে ও গবেষণা সংস্থা ইউগভ যৌথভাবে এই সমীক্ষা চালায়। সমীক্ষার রিপোর্ট মার্চ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রকাশিত হয়। এই সমীক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৫ মিলিয়ন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনের মতামত নেওয়া হয়েছে। তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, দ্বিতীয় ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ক নিয়ে ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনেরা এখনো সতর্ক। এই উদ্বেগের মূলে রয়েছে ট্রাম্পের সংরক্ষণবাদী নীতি ও পারস্পরিক কর আরোপের হুমকি। অনেকে মনে করেন, কমলা হ্যারিসের অধীনে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও ভালো হতে পারত। তবে সামগ্রিকভাবে ৪০ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করে, ট্রাম্পের অধীনে যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ক উন্নত হবে, যেখানে ২৬ শতাংশ অবনতির আশঙ্কা করছে এবং ৩৪ শতাংশ কোনো পরিবর্তনই আশা করছে না।
সঠিক পথেই ভারত
ভারতের শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে ৪৬ শতাংশ উত্তরদাতা বর্তমান প্রশাসনের নীতিগুলোর প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। মাত্র ৩৬ শতাংশ উত্তরদাতা মোদির প্রশাসনের সমালোচক। বাকি ১৮ শতাংশের কোনো মতামত নেই।
এই ইতিবাচক মনোভাবের পেছনের মূল কারণ হিসেবে মনে করা হচ্ছে, ভারতের ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল। অনেকে মনে করেন, ২০২৪ সালের নির্বাচন ভারতে একটি ভারসাম্যপূর্ণ সংসদ ও একটি শক্তিশালী বিরোধী দল তৈরি করেছে। ৪১ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করে, এই নির্বাচন ভারতকে আরও গণতান্ত্রিক করেছে। তবে ২৮ শতাংশ উত্তরদাতা দ্বিমত পোষণ করেছে। অন্যদিকে ১৪ শতাংশ উত্তরদাতা মনে করে, গণতন্ত্রের ওপর এই নির্বাচনের কোনো প্রভাব পড়েনি।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিনদের মধ্যে বিজেপি এখনো সবচেয়ে পছন্দের রাজনৈতিক দল। ২৮ শতাংশ উত্তরদাতা মোদির বিজেপিকে সমর্থন করে। ২০ শতাংশ সমর্থন নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে কংগ্রেস। অন্যদিকে অন্য দলগুলোর প্রতি সমর্থন ২০২০ সালের পর ১১ শতাংশ থেকে কমে মাত্র ১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
গত চার বছরে প্রবাসীদের মধ্যে মোদির অনুমোদন রেটিং স্থিতিশীল রয়েছে। ২০২০ সালে ৫০ শতাংশ উত্তরদাতা মোদির কর্মক্ষমতা অনুমোদন করেছিল। ২০২৪ সালে এটি ছিল ৪৭ শতাংশ। তবে বিভিন্ন পরিসংখ্যানজুড়ে এই রেটিংয়ের পরিবর্তন দেখা গেছে। যেমন—তরুণদের মধ্যে মোদির সমর্থন বেড়েছে। কিন্তু নিম্ন আর্থসামাজিক স্তরে কিছুটা কমেছে।
তবে মোদি সরকারের নীতির প্রতি সমর্থন থাকলেও কিছু বিভাজন দেখা যাচ্ছে, বিশেষত ধর্ম ও লিঙ্গভেদে। পুরুষদের মধ্যে মোদির সমর্থন ৪৯ শতাংশ থেকে বেড়ে ৫১ শতাংশ হয়েছে। অন্যদিকে নারীদের মধ্যে এই সমর্থন ৫০ শতাংশ থেকে কমে ৪২ শতাংশ হয়েছে। সনাতনীদের মধ্যে তাঁর সমর্থন ৬৯ শতাংশ থেকে ৬৪ শতাংশে নেমে এসেছে। খ্রিষ্টানদের মধ্যে ৩৩ শতাংশ থেকে ২৪ শতাংশে নেমে এসেছে। মুসলিম ও অন্যান্য ধর্মের মানুষের মধ্যে সমর্থন প্রায় একই রকম রয়েছে।
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে মন্দিরে দেয়াল ধসে অন্তত ৮ জন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন। স্থানীয় সময় আজ বুধবার ভোরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দেয়াল ধসে পড়ার কারণ এখনো জানা যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ সেকেন্ড আগেভারত আগামী ২৪-৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাবে বলে দাবি করেছেন দেশটির তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাতে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে এই দাবি করেন তারার। তবে তিনি তাঁর দাবির পক্ষে কোনো তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করেননি। কেবল গোয়েন্দা তথ্যের কথা বলেছেন।
১৯ মিনিট আগেভারত অভিযোগ করেছে, পাকিস্তানি সেনারা আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়ে ভেতরে ঢুকে গুলি চালিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে টানা ষষ্ঠ দিনের মতো সীমান্তে গুলি চালাল পাকিস্তানি সেনারা। পাল্টা জবাব দেওয়ারও দাবি করেছে ভারত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪৪ মিনিট আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
১০ ঘণ্টা আগে