ভারতে শান্তি, সম্প্রীতি ও ভালোবাসা ফিরিয়ে আনতে ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’ শুরু করেছেন দেশটির সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী। গতকাল রোববার বিকেলে ভারতের মণিপুর থেকে এই ন্যায় যাত্রা শুরু করেন তিনি। এ সময় তিনি জানান, ভারতীয়রা যে ‘ব্যাপক অন্যায় আচরণের’ শিকার হচ্ছেন তার প্রতিবিধান হিসেবে শান্তি-সম্প্রীতি ও ভালোবাসা ফিরিয়ে আনতেই ন্যায় যাত্রা।
মণিপুরের থৌবাল জেলার খংজম এলাকা থেকে এই ন্যায় যাত্রা শুরু করেন রাহুল গান্ধী। এ সময় সেখানে প্রায় ২০ হাজার মানুষ উপস্থিত হয়েছিল। তাদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে রাহুল গান্ধী বলেন, আগামী ৬৬ দিনে তিনি ৬ হাজার ৭১৩ কিলোমিটার পাড়ি দেবেন।
রাহুল গান্ধী বলেন, মণিপুর থেকে মুম্বাই পর্যন্ত ভারতের ১৫টি রাজ্যের মধ্য দিয়ে এই ন্যায়যাত্রা আয়োজন করা হয়েছে মূলত ভারতীয়রা সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে অন্যায় আচরণের শিকার হচ্ছে। এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায় আনতেই এই যাত্রা। প্রায় ১২ মিনিট ধরে দেওয়া ভাষণে রাহুল গান্ধী বলেন, মণিপুরের জনগণের বিরুদ্ধে অন্যায় করা হয়েছে, তাদের ঐতিহ্যের বিরুদ্ধে অন্যায় করা হয়েছে। এমনকি সারা দেশের জনগণের সঙ্গেই অন্যায় করা হয়েছে।
রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেসের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে রোববার দুপুরে ১২টা থেকে সাড়ে ১২টার দিকে থৌবালে পৌঁছানোর কথা ছিল। পরে বেলা দেড়টার দিকে রাহুলের ন্যায়যাত্রা শুরুর কথা ছিল। কিন্তু কুয়াশার কারণে দিল্লি থেকে দুই নেতা আসেন বেশ দেরিতে। পরে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ন্যায়যাত্রা শুরু হয়।
উল্লেখ্য, প্রথমে এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছিল কেবল ‘ন্যায়যাত্রা’। পরে জনগণের আগ্রহের বিষয়টি মাথায় রেখে এর নাম রাখা হয় ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’। দলের নেতারা মনে করছেন, নতুন কোনো কর্মসূচি হিসেবে এটি পরিচিত না করে ভারত জোড়ো যাত্রার বর্ধিত বা দ্বিতীয় অধ্যায় হিসেবেই এর নাম ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’ রাখা ভালো হবে। এর ফলে জনসম্পৃক্ততাও বাড়বে বলে মনে করেন তাঁরা।
ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা কর্মসূচির অংশ হিসেবে ১৫ রাজ্যে মোট ৬৬ দিন প্রচারণা চালাবেন রাহুল গান্ধী। এই সময়ে তিনি অন্তত ১১০টি জেলা সফর করবেন এবং তাঁকে প্রায় ৬ হাজার ৭০০ কিলোমিটারেরও বেশি পথ পাড়ি দিতে হবে। তাঁর এই যাত্রার অধিকাংশই হবে বাসে। তবে প্রতিদিন তিনি সাত থেকে আট কিলোমিটার হাঁটবেন এবং অন্তত দুটি জনসভায় অংশ নেবেন তিনি।
এর আগে ২০২২ সালের ৭ সেপ্টেম্বর কন্য়াকুমারী থেকে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ শুরু করেছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসের ৩০ তারিখ যেই যাত্রা শেষ হয় কাশ্মীরে। ১৩০ দিন ধরে দেশের ১২টা রাজ্য এবং দুই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল সফর করেন রাহুল। কন্য়াকুমারী থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত হেঁটে পার করেন প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার পথ।
ভারতে শান্তি, সম্প্রীতি ও ভালোবাসা ফিরিয়ে আনতে ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’ শুরু করেছেন দেশটির সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী। গতকাল রোববার বিকেলে ভারতের মণিপুর থেকে এই ন্যায় যাত্রা শুরু করেন তিনি। এ সময় তিনি জানান, ভারতীয়রা যে ‘ব্যাপক অন্যায় আচরণের’ শিকার হচ্ছেন তার প্রতিবিধান হিসেবে শান্তি-সম্প্রীতি ও ভালোবাসা ফিরিয়ে আনতেই ন্যায় যাত্রা।
মণিপুরের থৌবাল জেলার খংজম এলাকা থেকে এই ন্যায় যাত্রা শুরু করেন রাহুল গান্ধী। এ সময় সেখানে প্রায় ২০ হাজার মানুষ উপস্থিত হয়েছিল। তাদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে রাহুল গান্ধী বলেন, আগামী ৬৬ দিনে তিনি ৬ হাজার ৭১৩ কিলোমিটার পাড়ি দেবেন।
রাহুল গান্ধী বলেন, মণিপুর থেকে মুম্বাই পর্যন্ত ভারতের ১৫টি রাজ্যের মধ্য দিয়ে এই ন্যায়যাত্রা আয়োজন করা হয়েছে মূলত ভারতীয়রা সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে অন্যায় আচরণের শিকার হচ্ছে। এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায় আনতেই এই যাত্রা। প্রায় ১২ মিনিট ধরে দেওয়া ভাষণে রাহুল গান্ধী বলেন, মণিপুরের জনগণের বিরুদ্ধে অন্যায় করা হয়েছে, তাদের ঐতিহ্যের বিরুদ্ধে অন্যায় করা হয়েছে। এমনকি সারা দেশের জনগণের সঙ্গেই অন্যায় করা হয়েছে।
রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেসের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে রোববার দুপুরে ১২টা থেকে সাড়ে ১২টার দিকে থৌবালে পৌঁছানোর কথা ছিল। পরে বেলা দেড়টার দিকে রাহুলের ন্যায়যাত্রা শুরুর কথা ছিল। কিন্তু কুয়াশার কারণে দিল্লি থেকে দুই নেতা আসেন বেশ দেরিতে। পরে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ন্যায়যাত্রা শুরু হয়।
উল্লেখ্য, প্রথমে এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছিল কেবল ‘ন্যায়যাত্রা’। পরে জনগণের আগ্রহের বিষয়টি মাথায় রেখে এর নাম রাখা হয় ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’। দলের নেতারা মনে করছেন, নতুন কোনো কর্মসূচি হিসেবে এটি পরিচিত না করে ভারত জোড়ো যাত্রার বর্ধিত বা দ্বিতীয় অধ্যায় হিসেবেই এর নাম ‘ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা’ রাখা ভালো হবে। এর ফলে জনসম্পৃক্ততাও বাড়বে বলে মনে করেন তাঁরা।
ভারত জোড়ো ন্যায়যাত্রা কর্মসূচির অংশ হিসেবে ১৫ রাজ্যে মোট ৬৬ দিন প্রচারণা চালাবেন রাহুল গান্ধী। এই সময়ে তিনি অন্তত ১১০টি জেলা সফর করবেন এবং তাঁকে প্রায় ৬ হাজার ৭০০ কিলোমিটারেরও বেশি পথ পাড়ি দিতে হবে। তাঁর এই যাত্রার অধিকাংশই হবে বাসে। তবে প্রতিদিন তিনি সাত থেকে আট কিলোমিটার হাঁটবেন এবং অন্তত দুটি জনসভায় অংশ নেবেন তিনি।
এর আগে ২০২২ সালের ৭ সেপ্টেম্বর কন্য়াকুমারী থেকে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ শুরু করেছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসের ৩০ তারিখ যেই যাত্রা শেষ হয় কাশ্মীরে। ১৩০ দিন ধরে দেশের ১২টা রাজ্য এবং দুই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল সফর করেন রাহুল। কন্য়াকুমারী থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত হেঁটে পার করেন প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার পথ।
ভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পরিষদ (এনএসএবি) পুনর্গঠন করেছে ভারত সরকার। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র) সাবেক প্রধান অলোক জোশীকে নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআজ থেকে ৫০ বছর আগে, ১৯৭৫ সালের ৩০ এপ্রিল কমিউনিস্ট বাহিনীর হাতে দক্ষিণ ভিয়েতনামের রাজধানী সাইগনের পতনের মধ্য দিয়ে ভিয়েতনাম যুদ্ধের অবসান হয়েছিল। কিন্তু লাখ লাখ মানুষ আজও সেই যুদ্ধের রাসায়নিক উত্তরাধিকার, এজেন্ট অরেঞ্জের ভয়াবহ পরিণতির সঙ্গে প্রতিদিন লড়াই করছেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম তিন মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমেছে। এ সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নতুন এক বাণিজ্য কৌশল বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছেন। তাঁর দাবি, বিশ্বজুড়ে শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এমন
৩ ঘণ্টা আগে