মোগল সম্রাট শাহজাহান তাজমহল তৈরি না করলে ভারতে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ত না বলে ব্যঙ্গ করেছেন ভারতের লোকসভার সদস্য আসাদুদ্দিন ওয়াইসি। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপি নেতারা দেশটির সব সমস্যার জন্য ক্রমাগত মোগল সাম্রাজ্য এবং মুসলিমদের দায়ী করার প্রতিবাদে ওয়াইসি এই ব্যঙ্গ করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
হায়দরাবাদ থেকে নির্বাচিত লোকসভার এমপি আসাদুদ্দিন ওয়াইসি বলেছেন, ‘যদি শাহজাহান তাজমহল তৈরি না করতেন তবে দেশে এখনো পেট্রলের দাম ৪০ রুপিই থাকত।’
আসাদুদ্দিন ওয়াইসি বলেন, ‘দেশের তরুণেরা আজ বেকার, মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে, ডিজেলের দাম ১০২ রুপি প্রতি লিটার, আওরঙ্গজেবই এসবের জন্য দায়ী, তিনি (নরেন্দ্র মোদি) দায়ী নন। সম্রাট আকবর দায়ী বেকারত্বের জন্য এবং এখন পেট্রলের দাম ১০৪ থেকে ১১৫ রুপি প্রতি লিটার, এর জন্যও তাঁরা তাজমহল নির্মাণকে দায়ী করবেন।’
ওয়াইসি আরও বলেন, ‘তিনি (শাহজাহান) যদি তাজমহল না বানাতেন তাহলে আজ পেট্রল বিক্রি হতো প্রতি লিটারে ৪০ রুপি করে। জনাব প্রধানমন্ত্রী, আমি মেনে নিচ্ছি যে—তিনি তাজমহল ও লাল দুর্গ নির্মাণ করে বড় ভুল করে ফেলেছেন। তাঁর উচিত ছিল তখন অর্থ বাঁচিয়ে ২০১৪ সালে এসে মোদি জির হাতে তুলে দেওয়া। সব ঘটনার জন্যই তারা মুসলমানদের দায়ী করে, মোগলদের দায়ী করে।’
অল ইন্ডিয়া মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিনের এই নেতা আরও বলেন, ‘কেবল মোগলরাই ভারত শাসন করেছে? অশোক শাসন করেননি? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য করেননি? কিন্তু বিজেপি কেবল মোগলদেরই চোখে দেখে কেন? সবকিছুর জন্য দায়ী হিসেবে তারা এক চোখে দেখে মোগলদের আরেক চোখে দেখে পাকিস্তানকে।’
ওয়াইসি আরও বলেন, ‘ভারতের মুসলমানদের পাকিস্তান বা মোগলদের বিষয়ে কোনো কিছু করার নেই। আমরা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে স্বাধীনতার ৭৫ বছর উদ্যাপন করেছি এ বছর। ভারতের ২০ কোটি মুসলমান সাক্ষী যে—তাদের পূর্বপুরুষেরা জিন্নাহর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ভারতের পক্ষে রায় দিয়েছিল। ভারত আমাদের প্রিয় ভূমি। আমরা কেউই ভারত ছেড়ে যাব না, আপনারা যে স্লোগান দেন না কেন। আমরা এখানে আছি এবং এখানেই থাকব, মরব।’
মোগল সম্রাট শাহজাহান তাজমহল তৈরি না করলে ভারতে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ত না বলে ব্যঙ্গ করেছেন ভারতের লোকসভার সদস্য আসাদুদ্দিন ওয়াইসি। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপি নেতারা দেশটির সব সমস্যার জন্য ক্রমাগত মোগল সাম্রাজ্য এবং মুসলিমদের দায়ী করার প্রতিবাদে ওয়াইসি এই ব্যঙ্গ করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
হায়দরাবাদ থেকে নির্বাচিত লোকসভার এমপি আসাদুদ্দিন ওয়াইসি বলেছেন, ‘যদি শাহজাহান তাজমহল তৈরি না করতেন তবে দেশে এখনো পেট্রলের দাম ৪০ রুপিই থাকত।’
আসাদুদ্দিন ওয়াইসি বলেন, ‘দেশের তরুণেরা আজ বেকার, মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে, ডিজেলের দাম ১০২ রুপি প্রতি লিটার, আওরঙ্গজেবই এসবের জন্য দায়ী, তিনি (নরেন্দ্র মোদি) দায়ী নন। সম্রাট আকবর দায়ী বেকারত্বের জন্য এবং এখন পেট্রলের দাম ১০৪ থেকে ১১৫ রুপি প্রতি লিটার, এর জন্যও তাঁরা তাজমহল নির্মাণকে দায়ী করবেন।’
ওয়াইসি আরও বলেন, ‘তিনি (শাহজাহান) যদি তাজমহল না বানাতেন তাহলে আজ পেট্রল বিক্রি হতো প্রতি লিটারে ৪০ রুপি করে। জনাব প্রধানমন্ত্রী, আমি মেনে নিচ্ছি যে—তিনি তাজমহল ও লাল দুর্গ নির্মাণ করে বড় ভুল করে ফেলেছেন। তাঁর উচিত ছিল তখন অর্থ বাঁচিয়ে ২০১৪ সালে এসে মোদি জির হাতে তুলে দেওয়া। সব ঘটনার জন্যই তারা মুসলমানদের দায়ী করে, মোগলদের দায়ী করে।’
অল ইন্ডিয়া মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিনের এই নেতা আরও বলেন, ‘কেবল মোগলরাই ভারত শাসন করেছে? অশোক শাসন করেননি? চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য করেননি? কিন্তু বিজেপি কেবল মোগলদেরই চোখে দেখে কেন? সবকিছুর জন্য দায়ী হিসেবে তারা এক চোখে দেখে মোগলদের আরেক চোখে দেখে পাকিস্তানকে।’
ওয়াইসি আরও বলেন, ‘ভারতের মুসলমানদের পাকিস্তান বা মোগলদের বিষয়ে কোনো কিছু করার নেই। আমরা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে স্বাধীনতার ৭৫ বছর উদ্যাপন করেছি এ বছর। ভারতের ২০ কোটি মুসলমান সাক্ষী যে—তাদের পূর্বপুরুষেরা জিন্নাহর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ভারতের পক্ষে রায় দিয়েছিল। ভারত আমাদের প্রিয় ভূমি। আমরা কেউই ভারত ছেড়ে যাব না, আপনারা যে স্লোগান দেন না কেন। আমরা এখানে আছি এবং এখানেই থাকব, মরব।’
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে