আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভাড়াটে ভাগনার গ্রুপের বিদ্রোহ থামানোর জন্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নানামুখী প্রচেষ্টায় এমন একটি ভুল ছিল, যা তাঁকে যুদ্ধাপরাধের দায়ে ফাঁসিয়ে দিতে পারে। আন্তর্জাতিক আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি কথার মধ্য দিয়ে ভাগনার গ্রুপের সংগঠিত সব যুদ্ধাপরাধের দায় রাষ্ট্র ও নিজের ওপর নিয়ে নিয়েছেন পুতিন। বিষয়টি তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের দায়ে মামলা করা সহজ করে তুলেছে।
এ বিষয়ে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইয়েভগেনি প্রিগোঝিনের নেতৃত্বে ভাগনার গ্রুপ যখন বিদ্রোহ ঘোষণা করে, পুতিন তখন বলেছিলেন, ওই ভাড়াটে দলের যাবতীয় খরচ বহন করে রুশ কর্তৃপক্ষ। শুধু তা-ই নয়, পুতিন জানিয়েছিলেন, চলতি বছরের শুধু মে মাসেই রুশ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ৮৬ বিলিয়ন রুবল বা ১ বিলিয়নেরও বেশি ডলার নিয়েছে ভাগনার গ্রুপ।
পুতিনের মুখ থেকে বেরোনো এই কথাগুলো তাৎক্ষণিকভাবে ভাগনার গ্রুপকে শান্ত করার জন্য হলেও এর মধ্য দিয়ে তিনি অনেক বড় ভুল করেছেন বলে মনে করেন আইনের অধ্যাপক ফিলিপ্পে স্যান্ডস। আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের উৎস অনুসন্ধানবিষয়ক ‘ইস্ট ওয়েস্ট স্ট্রিট’ বইটি তাঁরই লেখা।
ফিলিপ্পের মতে, মুখ ফসকে বলা কথার মধ্য দিয়ে রুশ রাষ্ট্রের নেতা হিসেবে ভাগনার গ্রুপের সংগঠিত সব অপরাধের দায় পুতিন নিজের কাঁধে নিয়েছেন। ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ভাগনার গ্রুপের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের নানা অভিযোগ জমতে থাকে। সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে এই গ্রুপের সদস্যরা যুদ্ধাপরাধ করেছেন বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে জাতিসংঘের তদন্তে। তবে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ভাগনার গ্রুপের সঙ্গে সম্পৃক্ততার বিষয়গুলো সুকৌশলে এড়িয়ে গেছেন পুতিন।
২০১৮ সালে সিরিয়ায় মার্কিন বাহিনীর মাথাব্যথার কারণ হয়েছিল ভাগনার যোদ্ধারা। সে সময়ও দলটির সঙ্গে কোনো ধরনের সংযোগ থাকার অভিযোগ নাকচ করেছিল মস্কো।
অক্সফোর্ডের আইনবিষয়ক অধ্যাপক ড্যাপো আকন্দে মত দিয়েছেন, ভাগনারকে অর্থ সরবরাহ করায় এই দলের সব অপকর্মের দায় পুতিন কিংবা রাশিয়ার ওপর বর্তাবে, তা নয়। তবে বিষয়টি অনেক বড় একটি মামলার ছোট অংশ হতে পারে।
যুদ্ধাপরাধের জন্য আধা সামরিক বাহিনীকে দোষী সাব্যস্ত করার নজির থাকলেও এখন পর্যন্ত এর জন্য কোনো রাষ্ট্রকে দায়ী করা হয়নি। ১৯৯৫ সালে বসনিয়ান মুসলিমদের ওপর গণহত্যা চালানোর অভিযোগে একটি আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল সার্বিয়ান মিলিশিয়াদের। আর সার্বিয়াকে শুধু গণহত্যা প্রতিরোধে ব্যর্থতার জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল।
ভাড়াটে ভাগনার গ্রুপের বিদ্রোহ থামানোর জন্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নানামুখী প্রচেষ্টায় এমন একটি ভুল ছিল, যা তাঁকে যুদ্ধাপরাধের দায়ে ফাঁসিয়ে দিতে পারে। আন্তর্জাতিক আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি কথার মধ্য দিয়ে ভাগনার গ্রুপের সংগঠিত সব যুদ্ধাপরাধের দায় রাষ্ট্র ও নিজের ওপর নিয়ে নিয়েছেন পুতিন। বিষয়টি তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের দায়ে মামলা করা সহজ করে তুলেছে।
এ বিষয়ে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইয়েভগেনি প্রিগোঝিনের নেতৃত্বে ভাগনার গ্রুপ যখন বিদ্রোহ ঘোষণা করে, পুতিন তখন বলেছিলেন, ওই ভাড়াটে দলের যাবতীয় খরচ বহন করে রুশ কর্তৃপক্ষ। শুধু তা-ই নয়, পুতিন জানিয়েছিলেন, চলতি বছরের শুধু মে মাসেই রুশ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ৮৬ বিলিয়ন রুবল বা ১ বিলিয়নেরও বেশি ডলার নিয়েছে ভাগনার গ্রুপ।
পুতিনের মুখ থেকে বেরোনো এই কথাগুলো তাৎক্ষণিকভাবে ভাগনার গ্রুপকে শান্ত করার জন্য হলেও এর মধ্য দিয়ে তিনি অনেক বড় ভুল করেছেন বলে মনে করেন আইনের অধ্যাপক ফিলিপ্পে স্যান্ডস। আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের উৎস অনুসন্ধানবিষয়ক ‘ইস্ট ওয়েস্ট স্ট্রিট’ বইটি তাঁরই লেখা।
ফিলিপ্পের মতে, মুখ ফসকে বলা কথার মধ্য দিয়ে রুশ রাষ্ট্রের নেতা হিসেবে ভাগনার গ্রুপের সংগঠিত সব অপরাধের দায় পুতিন নিজের কাঁধে নিয়েছেন। ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ভাগনার গ্রুপের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের নানা অভিযোগ জমতে থাকে। সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে এই গ্রুপের সদস্যরা যুদ্ধাপরাধ করেছেন বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে জাতিসংঘের তদন্তে। তবে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ভাগনার গ্রুপের সঙ্গে সম্পৃক্ততার বিষয়গুলো সুকৌশলে এড়িয়ে গেছেন পুতিন।
২০১৮ সালে সিরিয়ায় মার্কিন বাহিনীর মাথাব্যথার কারণ হয়েছিল ভাগনার যোদ্ধারা। সে সময়ও দলটির সঙ্গে কোনো ধরনের সংযোগ থাকার অভিযোগ নাকচ করেছিল মস্কো।
অক্সফোর্ডের আইনবিষয়ক অধ্যাপক ড্যাপো আকন্দে মত দিয়েছেন, ভাগনারকে অর্থ সরবরাহ করায় এই দলের সব অপকর্মের দায় পুতিন কিংবা রাশিয়ার ওপর বর্তাবে, তা নয়। তবে বিষয়টি অনেক বড় একটি মামলার ছোট অংশ হতে পারে।
যুদ্ধাপরাধের জন্য আধা সামরিক বাহিনীকে দোষী সাব্যস্ত করার নজির থাকলেও এখন পর্যন্ত এর জন্য কোনো রাষ্ট্রকে দায়ী করা হয়নি। ১৯৯৫ সালে বসনিয়ান মুসলিমদের ওপর গণহত্যা চালানোর অভিযোগে একটি আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল সার্বিয়ান মিলিশিয়াদের। আর সার্বিয়াকে শুধু গণহত্যা প্রতিরোধে ব্যর্থতার জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল।
আহমেদ আল-শারা। একসময়ের আল-কায়েদা জঙ্গি বর্তমানে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট। বুধবার (স্থানীয় সময়) সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক তাঁর বিস্ময়কর রাজনৈতিক উত্থানকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এই বৈঠকেই সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেকেউ মিথ্যা বলছে কি না, তা বুঝতে আমরা অনেক সময় মুখের অভিব্যক্তি, চোখের চাহনি বা কথাবার্তার ভঙ্গি পর্যবেক্ষণ করি। কিন্তু এফবিআই প্রশিক্ষিত যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হুয়ান ম্যানুয়েল গার্সিয়া লোপেজ জানালেন, আসল সংকেতটি লুকিয়ে থাকে মানুষের পায়ে।
১ ঘণ্টা আগেমধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সফরের মধ্যেই মঙ্গলবার গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বুধবার ব্যাপক বোমাবর্ষণ চালিয়েছে। স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এদিন অন্তত ৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ভ্রমণের সময় নিখোঁজ হওয়া ব্রিটিশ কিশোরী বেলা মে কুলি প্রায় ৪ হাজার মাইল দূরে জর্জিয়ার রাজধানী তিবলিসিতে গ্রেপ্তার হয়েছেন। ১৮ বছর বয়সী বেলার বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও হাশিশ চোরাচালানের অভিযোগ আনা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে