পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের (আইসিবিএম) পরীক্ষা চালিয়েছে রাশিয়া। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গতকাল শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। রাশিয়ার আস্ত্রাখান অঞ্চলের কাপুস্তিন ইয়ার রেঞ্জে এই পরীক্ষা চালানো হয়।
রুশ সংবাদমাধ্যমের আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী এই আন্তমহাদেশীয় দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। এ বিষয়ে রুশ সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, ভলগোগ্রাদের কাছে অবস্থিত একটি আন্তবাহিনী পরীক্ষণ ঘাঁটি থেকে রাশিয়ার কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী ‘সফলভাবে সচল ও ভূমি উভয়ভাবে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার একটি আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে।’
রুশ সশস্ত্র বাহিনীর বিবৃতিতে পরীক্ষাটি সফল হয়েছে দাবি করে বলা হয়, ‘পরীক্ষাটি সফল হয়েছে এবং তা দেশের কৌশলগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের উচ্চমাত্রার নির্ভরযোগ্যতার বিষয়টিও প্রমাণ করেছে।’
তবে পরীক্ষায় কোন ধরনের আইসিবিএম ব্যবহার করা হয়েছে তা জানায়নি রাশিয়া। তবে দেশটি বর্তমানে আরএস-২৪ ইয়ারস (যা ন্যাটো দুনিয়া এসএস-২৯ নামে পরিচিত) সিরিজের আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করছে। এই ক্ষেপণাস্ত্র পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম এবং এটিকে যেকোনো জায়গায় বহন করে নিয়ে যাওয়ার উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে।
ইয়ারস ক্ষেপণাস্ত্রকে রুশ ভাষায় ‘পারমাণবিক অস্ত্র প্রতিরোধী রকেট’ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। এটি সাম্প্রতিক বছরগুলো রুশ সশস্ত্র বাহিনীতে জায়গা করে নিয়েছে। এর আগে, রুশ সশস্ত্র বাহিনীর আরটি-২ পিএম-২ টপল-এম সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করত। এটি ন্যাটো দুনিয়ায় এসএস-২৭ নামে পরিচিত ছিল।
ইয়ারস ক্ষেপণাস্ত্র আসার পর রাশিয়া আরটি-২ পিএম-২ টপল-এম সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা পুরোপুরি বাদ দিয়ে দেয়। ইয়ারস ক্ষেপণাস্ত্র একাধিক থার্মোনিউক্লিয়ার ওয়ারহেড বহন করতে পারে। এটিকে যেকোনো গাড়ি বা যেকোনো সাইলো থেকে উৎক্ষেপণ করা যায়। রাশিয়া বিগত কয়েক বছর ধরেই ইয়ারসের আরও আধুনিক ভার্সন তৈরির চেষ্টা করছে।
পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের (আইসিবিএম) পরীক্ষা চালিয়েছে রাশিয়া। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় গতকাল শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। রাশিয়ার আস্ত্রাখান অঞ্চলের কাপুস্তিন ইয়ার রেঞ্জে এই পরীক্ষা চালানো হয়।
রুশ সংবাদমাধ্যমের আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী এই আন্তমহাদেশীয় দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। এ বিষয়ে রুশ সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, ভলগোগ্রাদের কাছে অবস্থিত একটি আন্তবাহিনী পরীক্ষণ ঘাঁটি থেকে রাশিয়ার কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী ‘সফলভাবে সচল ও ভূমি উভয়ভাবে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার একটি আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে।’
রুশ সশস্ত্র বাহিনীর বিবৃতিতে পরীক্ষাটি সফল হয়েছে দাবি করে বলা হয়, ‘পরীক্ষাটি সফল হয়েছে এবং তা দেশের কৌশলগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের উচ্চমাত্রার নির্ভরযোগ্যতার বিষয়টিও প্রমাণ করেছে।’
তবে পরীক্ষায় কোন ধরনের আইসিবিএম ব্যবহার করা হয়েছে তা জানায়নি রাশিয়া। তবে দেশটি বর্তমানে আরএস-২৪ ইয়ারস (যা ন্যাটো দুনিয়া এসএস-২৯ নামে পরিচিত) সিরিজের আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করছে। এই ক্ষেপণাস্ত্র পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম এবং এটিকে যেকোনো জায়গায় বহন করে নিয়ে যাওয়ার উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে।
ইয়ারস ক্ষেপণাস্ত্রকে রুশ ভাষায় ‘পারমাণবিক অস্ত্র প্রতিরোধী রকেট’ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। এটি সাম্প্রতিক বছরগুলো রুশ সশস্ত্র বাহিনীতে জায়গা করে নিয়েছে। এর আগে, রুশ সশস্ত্র বাহিনীর আরটি-২ পিএম-২ টপল-এম সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করত। এটি ন্যাটো দুনিয়ায় এসএস-২৭ নামে পরিচিত ছিল।
ইয়ারস ক্ষেপণাস্ত্র আসার পর রাশিয়া আরটি-২ পিএম-২ টপল-এম সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা পুরোপুরি বাদ দিয়ে দেয়। ইয়ারস ক্ষেপণাস্ত্র একাধিক থার্মোনিউক্লিয়ার ওয়ারহেড বহন করতে পারে। এটিকে যেকোনো গাড়ি বা যেকোনো সাইলো থেকে উৎক্ষেপণ করা যায়। রাশিয়া বিগত কয়েক বছর ধরেই ইয়ারসের আরও আধুনিক ভার্সন তৈরির চেষ্টা করছে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৮ ঘণ্টা আগে