প্যারিসের একটি আদালত ফ্রান্সের বিতর্কিত ডানপন্থী রাজনীতিবিদ ও ন্যাশনাল র্যালি দলের নেতা মেরিন ল পেনকে সরকারি দায়িত্ব পালনে অযোগ্য ঘোষণা করেছেন। ২০০৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তহবিলের ৩০ লাখ ইউরো (প্রায় ২.৫১ মিলিয়ন পাউন্ড) আত্মসাতের মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফ্রান্সের প্রধান বিচারপতি বেনেডিক্ট ডি পার্থুইস এই রায় ঘোষণা করেছেন। তিনি রায়ে উল্লেখ করেছেন, ‘এটা প্রমাণিত হয়েছে যে এই অর্থ দলের কর্মীদের বেতন দিতে ব্যবহার করা হয়েছিল। তারা প্রকৃতপক্ষে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের জন্য কোনো কাজ করেনি। এটি কোনো প্রশাসনিক ভুল ছিল না, বরং একটি সুপরিকল্পিতভাবে তারা এই তহবিলের অপব্যবহার করেছে।’
তদন্ত শেষে আদালত ল পেনসহ মোট ২৫ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। এরা ২০০৪—২০১৬ সময়কালে ইউরোপীয় তহবিলের অপব্যবহার করেন এবং আত্মসাৎ করেন। এ ছাড়া দলের কর্মীদের বেতন দিতেও এই অর্থ ব্যবহার করা হয় বলে মামলার নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রায় ৯ সপ্তাহের বিচার প্রক্রিয়া শেষে প্রধান বিচারপতি এই রায় দেন।
৫৬ বছর বয়সী ল পেন রায় শোনার আগেই আদালত থেকে চলে যান। তিনি এই অভিযোগগুলোকে সব সময়ই ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁর আইনজীবীরা দাবি করেছেন, এই অর্থের ব্যবহার বৈধ ছিল।
তবে রায়ের পর ল পেনের সরকারি পদে প্রার্থী হওয়ার ওপর তাৎক্ষণিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। যদিও এই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ এখনো অস্পষ্ট। অভিযোগকারীরা চেয়েছিলেন, ল পেনকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হোক।
এই রায়ের ফলে ২০২৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পেনের প্রার্থিতা নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। তাঁর দলের আটজন সাবেক ও বর্তমান ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্যও (এমপিই) এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ল পেন তিনবার ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। তিনি আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন, ২০২৭ সালে তিনি শেষবারের মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। কিন্তু সাম্প্রতিক এই রায় তাঁর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎকে অনিশ্চয়তার মুখে ফেলেছে।
ন্যাশনাল র্যালি দল (আগে ন্যাশনাল ফ্রন্ট নামে পরিচিত) ফ্রান্সের প্রধান বিরোধী দলগুলোর একটি। বিশ্লেষকদের ধারণা করছেন, এই রায় দেশটির রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে।
ল পেনের আইনজীবীরা আপিল করার ঘোষণা দিয়েছেন। তবে আদালতের রায় চূড়ান্ত হওয়ার আগেই এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে কি না, তা নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে।
প্যারিসের একটি আদালত ফ্রান্সের বিতর্কিত ডানপন্থী রাজনীতিবিদ ও ন্যাশনাল র্যালি দলের নেতা মেরিন ল পেনকে সরকারি দায়িত্ব পালনে অযোগ্য ঘোষণা করেছেন। ২০০৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তহবিলের ৩০ লাখ ইউরো (প্রায় ২.৫১ মিলিয়ন পাউন্ড) আত্মসাতের মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফ্রান্সের প্রধান বিচারপতি বেনেডিক্ট ডি পার্থুইস এই রায় ঘোষণা করেছেন। তিনি রায়ে উল্লেখ করেছেন, ‘এটা প্রমাণিত হয়েছে যে এই অর্থ দলের কর্মীদের বেতন দিতে ব্যবহার করা হয়েছিল। তারা প্রকৃতপক্ষে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের জন্য কোনো কাজ করেনি। এটি কোনো প্রশাসনিক ভুল ছিল না, বরং একটি সুপরিকল্পিতভাবে তারা এই তহবিলের অপব্যবহার করেছে।’
তদন্ত শেষে আদালত ল পেনসহ মোট ২৫ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। এরা ২০০৪—২০১৬ সময়কালে ইউরোপীয় তহবিলের অপব্যবহার করেন এবং আত্মসাৎ করেন। এ ছাড়া দলের কর্মীদের বেতন দিতেও এই অর্থ ব্যবহার করা হয় বলে মামলার নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রায় ৯ সপ্তাহের বিচার প্রক্রিয়া শেষে প্রধান বিচারপতি এই রায় দেন।
৫৬ বছর বয়সী ল পেন রায় শোনার আগেই আদালত থেকে চলে যান। তিনি এই অভিযোগগুলোকে সব সময়ই ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁর আইনজীবীরা দাবি করেছেন, এই অর্থের ব্যবহার বৈধ ছিল।
তবে রায়ের পর ল পেনের সরকারি পদে প্রার্থী হওয়ার ওপর তাৎক্ষণিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। যদিও এই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ এখনো অস্পষ্ট। অভিযোগকারীরা চেয়েছিলেন, ল পেনকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হোক।
এই রায়ের ফলে ২০২৭ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পেনের প্রার্থিতা নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। তাঁর দলের আটজন সাবেক ও বর্তমান ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্যও (এমপিই) এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ল পেন তিনবার ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। তিনি আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন, ২০২৭ সালে তিনি শেষবারের মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। কিন্তু সাম্প্রতিক এই রায় তাঁর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎকে অনিশ্চয়তার মুখে ফেলেছে।
ন্যাশনাল র্যালি দল (আগে ন্যাশনাল ফ্রন্ট নামে পরিচিত) ফ্রান্সের প্রধান বিরোধী দলগুলোর একটি। বিশ্লেষকদের ধারণা করছেন, এই রায় দেশটির রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে।
ল পেনের আইনজীবীরা আপিল করার ঘোষণা দিয়েছেন। তবে আদালতের রায় চূড়ান্ত হওয়ার আগেই এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে কি না, তা নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
১৭ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
৩৬ মিনিট আগেপারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৮ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৮ ঘণ্টা আগে