
প্রতিবছরই দক্ষিণ ইতালিতে হাজার হাজার দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। মূলত সাহারার গরম ও শুষ্ক সিরোকো বাতাস এবং তীব্র তাপমাত্রাই এসব দাবানলের প্রাকৃতিক কারণ। কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, জলবায়ু সংকট দাবানলকে আরও উসকে দিলেও অনেক ক্ষেত্রে মাফিয়ারাই দাবানলের সৃষ্টি করছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, দক্ষিণ ইতালির দাবানলগুলোর বড় অংশই মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটাচ্ছে। ভূমি পরিষ্কার থেকে শুরু করে অনেক সময় ব্যক্তিগত প্রতিশোধ নিতেও তারা এমন কাজ করছে। আরও দেখা গেছে, যেসব অঞ্চলে মাফিয়ার প্রভাব বেশি, সেসব অঞ্চলেই দাবানলের ঘটনা বেশি ঘটছে।
এই বিষয়ে ইউসি বার্কলির গবেষক লরেন পিয়ারসন বলেন, ‘মাফিয়ারা নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা এবং আর্থিক লাভের জন্য দাবানলকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।’ সিসিলিতে স্থানীয় জনগণ, প্রসিকিউটর, পুলিশ এবং পরিবেশবাদী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে কথা বলে নিজের দাবি স্বপক্ষে অনেক প্রমাণ সংগ্রহ করেছেন লরেন।
সোমবার সিএনএন জানিয়েছে, ২০২১ সালে সিসিলিতে তাপমাত্রা ১২০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত উঠে গিয়েছিল। এতে ৮ হাজারেরও বেশি দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে আঞ্চলিক অ্যান্টি-মাফিয়া কমিশন দাবানলের পেছনের সম্ভাব্য অপরাধমূলক কারণ খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করে।
তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, দাবানলকে উসকে দেওয়ার জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ যথেষ্ট সহায়ক হলেও, অপরাধমূলক কার্যকলাপ সবচেয়ে বিপজ্জনক কারণ।
লরেন পিয়ারসন জানান, দাবানল সৃষ্টি করে মাফিয়া আর্থিকভাবে লাভবান হয়। দাবানল নেভানো, পরিষ্কার কার্যক্রম এবং পুনর্নির্মাণের জন্য বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে চুক্তি হয়। মাফিয়ারা এসব কার্যক্রম থেকে মুনাফা অর্জন করে।
এ ছাড়াও দাবানল সৃষ্টি করে ভূমি দখলও করে মাফিয়ারা। পরে সেখানে সৌর প্যানেল বা বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার জন্য বরাদ্দ তহবিল থেকে লাভবান হওয়ার চেষ্টা করে তারা।
এক কৃষক অ্যান্টি-মাফিয়া কমিশনকে জানিয়েছেন, দাবানলে তাঁর জমি পুড়ে যাওয়ার পর সৌর প্যানেল কোম্পানিগুলো তাঁকে চুক্তির প্রস্তাব দিয়েছিল।
অর্থনৈতিক লাভ ছাড়াও দাবানলকে হুমকি এবং ভীতির একটি অস্ত্র হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। এটি মাফিয়াদের ভূমি এবং প্রভাবের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার একটি কৌশল।
ইচ্ছাকৃত দাবানল ঠেকানো অত্যন্ত কঠিন। অগ্নিসংযোগের প্রমাণ পাওয়া গেলেও অপরাধী বা তাদের উসকানিদাতাদের চিহ্নিত করা চ্যালেঞ্জিং। ইতালিতে এমন আইন রয়েছে যেখানে পুড়ে যাওয়া ভূমিতে কয়েক বছর পর্যন্ত পশুচারণ বা নির্মাণ নিষিদ্ধ। কিন্তু এসব আইন কার্যকর করা কঠিন।
বিশ্ব উষ্ণায়নের সঙ্গে সঙ্গে দাবানলের সংখ্যা বাড়ছে, যা মাফিয়াদের আরও শক্তিশালী করছে। পিয়ারসন বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।’

প্রতিবছরই দক্ষিণ ইতালিতে হাজার হাজার দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। মূলত সাহারার গরম ও শুষ্ক সিরোকো বাতাস এবং তীব্র তাপমাত্রাই এসব দাবানলের প্রাকৃতিক কারণ। কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, জলবায়ু সংকট দাবানলকে আরও উসকে দিলেও অনেক ক্ষেত্রে মাফিয়ারাই দাবানলের সৃষ্টি করছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, দক্ষিণ ইতালির দাবানলগুলোর বড় অংশই মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে ঘটাচ্ছে। ভূমি পরিষ্কার থেকে শুরু করে অনেক সময় ব্যক্তিগত প্রতিশোধ নিতেও তারা এমন কাজ করছে। আরও দেখা গেছে, যেসব অঞ্চলে মাফিয়ার প্রভাব বেশি, সেসব অঞ্চলেই দাবানলের ঘটনা বেশি ঘটছে।
এই বিষয়ে ইউসি বার্কলির গবেষক লরেন পিয়ারসন বলেন, ‘মাফিয়ারা নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা এবং আর্থিক লাভের জন্য দাবানলকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।’ সিসিলিতে স্থানীয় জনগণ, প্রসিকিউটর, পুলিশ এবং পরিবেশবাদী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে কথা বলে নিজের দাবি স্বপক্ষে অনেক প্রমাণ সংগ্রহ করেছেন লরেন।
সোমবার সিএনএন জানিয়েছে, ২০২১ সালে সিসিলিতে তাপমাত্রা ১২০ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত উঠে গিয়েছিল। এতে ৮ হাজারেরও বেশি দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে আঞ্চলিক অ্যান্টি-মাফিয়া কমিশন দাবানলের পেছনের সম্ভাব্য অপরাধমূলক কারণ খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করে।
তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, দাবানলকে উসকে দেওয়ার জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ যথেষ্ট সহায়ক হলেও, অপরাধমূলক কার্যকলাপ সবচেয়ে বিপজ্জনক কারণ।
লরেন পিয়ারসন জানান, দাবানল সৃষ্টি করে মাফিয়া আর্থিকভাবে লাভবান হয়। দাবানল নেভানো, পরিষ্কার কার্যক্রম এবং পুনর্নির্মাণের জন্য বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে চুক্তি হয়। মাফিয়ারা এসব কার্যক্রম থেকে মুনাফা অর্জন করে।
এ ছাড়াও দাবানল সৃষ্টি করে ভূমি দখলও করে মাফিয়ারা। পরে সেখানে সৌর প্যানেল বা বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার জন্য বরাদ্দ তহবিল থেকে লাভবান হওয়ার চেষ্টা করে তারা।
এক কৃষক অ্যান্টি-মাফিয়া কমিশনকে জানিয়েছেন, দাবানলে তাঁর জমি পুড়ে যাওয়ার পর সৌর প্যানেল কোম্পানিগুলো তাঁকে চুক্তির প্রস্তাব দিয়েছিল।
অর্থনৈতিক লাভ ছাড়াও দাবানলকে হুমকি এবং ভীতির একটি অস্ত্র হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। এটি মাফিয়াদের ভূমি এবং প্রভাবের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার একটি কৌশল।
ইচ্ছাকৃত দাবানল ঠেকানো অত্যন্ত কঠিন। অগ্নিসংযোগের প্রমাণ পাওয়া গেলেও অপরাধী বা তাদের উসকানিদাতাদের চিহ্নিত করা চ্যালেঞ্জিং। ইতালিতে এমন আইন রয়েছে যেখানে পুড়ে যাওয়া ভূমিতে কয়েক বছর পর্যন্ত পশুচারণ বা নির্মাণ নিষিদ্ধ। কিন্তু এসব আইন কার্যকর করা কঠিন।
বিশ্ব উষ্ণায়নের সঙ্গে সঙ্গে দাবানলের সংখ্যা বাড়ছে, যা মাফিয়াদের আরও শক্তিশালী করছে। পিয়ারসন বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।’

যুক্তরাষ্ট্রে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে ১ হাজার ৪০০ টিরও বেশি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। এর আগে, মার্কিন ফেডারেল সরকার অচলাবস্থার কারণে বিমান চলাচল সীমিত রাখার নির্দেশ দেয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ মিনিট আগে
পাকিস্তান সরকার দেশটির সংবিধানে ২৭তম সংশোধনী আনতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে এই বিষয়ক বিল উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে দেশটির বিচারব্যবস্থা ও সামরিক কমান্ড কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাবও
৪৩ মিনিট আগে
হামাস ও ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার প্রায় এক মাস পরও গাজায় মৃত্যুর মিছিল থামছে না। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে লাশ উদ্ধারের কাজ চলতে থাকায় নতুন করে নিহতের সংখ্যা বাড়ছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গতকাল শনিবার জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬
১ ঘণ্টা আগে
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে ১ হাজার ৪০০ টিরও বেশি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। এর আগে, মার্কিন ফেডারেল সরকার অচলাবস্থার কারণে বিমান চলাচল সীমিত রাখার নির্দেশ দেয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ফ্লাইট ট্র্যাকিং সংস্থা ফ্লাইটওয়্যারের তথ্যে জানা যায়, আরও প্রায় ৬ হাজার ফ্লাইট বিলম্বিত হয়েছে। শুক্রবার এই সংখ্যা ছিল ৭ হাজারের বেশি। এ সপ্তাহের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ) জানায়, ৪০টি ব্যস্ত বিমানবন্দরে বিমান চলাচলের সক্ষমতা সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমানো হবে। কারণ, সরকারের অচলাবস্থায় বেতন না পাওয়া আকাশপথ নিয়ন্ত্রকেরা (এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলার) অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব করছেন।
রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটরা এখনো কংগ্রেসে বাজেট নিয়ে তৈরি হওয়া অচলাবস্থা দূর করতে পারছে না। ১ অক্টোবর শুরু হওয়া এ স্থবিরতা চলতে থাকায় রোববার ৩৯ তম দিনে পা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের দীর্ঘতম সরকার অচলাবস্থা। দুই দলের সিনেটররা সপ্তাহান্তে ওয়াশিংটনে থেকে আলোচনায় বসেছেন। তাদের লক্ষ্য সরকার পুনরায় চালুর পথ খোঁজা। কারণ, খাদ্য সহায়তা কমে যাওয়া ও ফ্লাইট বিপর্যয়ে এখন সাধারণ মানুষও প্রভাবিত হচ্ছেন।
শনিবার এক বিবৃতিতে আমেরিকান এয়ারলাইনস ওয়াশিংটনের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানায়, ‘অচলাবস্থা শেষ করতে দ্রুত সমাধানে পৌঁছান।’
নিউজার্সির নিউয়ার্ক লিবার্টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ছিল সবচেয়ে দীর্ঘ অপেক্ষার সময়। শনিবার বিকেলের হিসাব অনুযায়ী, সেখানে আগমনকারী ফ্লাইট গড়ে চার ঘণ্টার বেশি দেরি করছিল, আর প্রস্থানকারী ফ্লাইটের গড় বিলম্ব ছিল দেড় ঘণ্টা। শনিবার সর্বাধিক ফ্লাইট বাতিল হয়েছে নর্থ ক্যারোলিনার শার্লট/ডগলাস আন্তর্জাতিক, নিউয়ার্ক লিবার্টি আন্তর্জাতিক, ও শিকাগোর ও’হেয়ার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।
এফএএর তথ্যে দেখা গেছে, নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যাওয়া ফ্লাইটগুলো গড়ে তিন ঘণ্টা, আটলান্টার হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন বিমানবন্দর থেকে আড়াই ঘণ্টার বেশি এবং লা–গার্ডিয়া বিমানবন্দর থেকে প্রায় এক ঘণ্টা বিলম্বিত হচ্ছিল।
আগামী ২৭ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে থ্যাংকসগিভিং ছুটি। এটি বছরের সবচেয়ে ব্যস্ত ভ্রমণ মৌসুমগুলোর একটি। এবার শুধু বাণিজ্যিক ফ্লাইটই নয়, প্রাইভেট জেটের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। শনিবার এক্সে শেয়ার করা পোস্টে পরিবহন সচিব ডাফি জানান, বড় বিমানবন্দরগুলিতে প্রাইভেট জেটের সংখ্যা কমানো হয়েছে। তাদের এখন ছোট বিমানবন্দর বা রানওয়ে ব্যবহার করতে বলা হয়েছে, যাতে নিয়ন্ত্রকেরা বাণিজ্যিক ফ্লাইটে মনোযোগ দিতে পারেন।
তবে সামনে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এফএএ জানিয়েছে, ধীরে ধীরে ফ্লাইট কমানো হবে—শুক্রবার থেকে ৪ শতাংশ, ১১ নভেম্বর ৬ শতাংশ, ১৩ নভেম্বর ৮ শতাংশ এবং ১৪ নভেম্বর থেকে পূর্ণ ১০ শতাংশ কমানো হবে। সংস্থাটি বলেছে, এই সিদ্ধান্ত নিরাপত্তা রক্ষার জন্য জরুরি। কারণ, নিয়ন্ত্রকেরা বেতন ছাড়া কাজ করে অতিরিক্ত চাপের মধ্যে রয়েছেন।
আইনের কারণে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারদের বেতন ছাড়া কাজ চালিয়ে যেতে হচ্ছে। অনেকে অসুস্থতার অজুহাতে ছুটি নিচ্ছেন বা জীবিকা চালাতে দ্বিতীয় চাকরি করছেন। তারা ১৪ লাখ সরকারি কর্মীরই অংশ, যারা কেউ বিনা বেতনে কাজ করছেন, কেউ বাধ্যতামূলক ছুটিতে আছেন। বিমান চলাচলে বিপর্যয়ের আরেক কারণ হলো পরিবহন নিরাপত্তা সংস্থার (টিএসএ) ৬৪ হাজার কর্মীর বেশির ভাগই অচলাবস্থার সময় কোনো বেতন পাচ্ছেন না।
এর আগে, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সময় আগের সরকার অচলাবস্থায় দেখা গিয়েছিল, টিএসএ কর্মীদের প্রায় ১০ শতাংশ বিনা বেতনে কাজ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে ১ হাজার ৪০০ টিরও বেশি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। এর আগে, মার্কিন ফেডারেল সরকার অচলাবস্থার কারণে বিমান চলাচল সীমিত রাখার নির্দেশ দেয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ফ্লাইট ট্র্যাকিং সংস্থা ফ্লাইটওয়্যারের তথ্যে জানা যায়, আরও প্রায় ৬ হাজার ফ্লাইট বিলম্বিত হয়েছে। শুক্রবার এই সংখ্যা ছিল ৭ হাজারের বেশি। এ সপ্তাহের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ) জানায়, ৪০টি ব্যস্ত বিমানবন্দরে বিমান চলাচলের সক্ষমতা সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমানো হবে। কারণ, সরকারের অচলাবস্থায় বেতন না পাওয়া আকাশপথ নিয়ন্ত্রকেরা (এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলার) অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব করছেন।
রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটরা এখনো কংগ্রেসে বাজেট নিয়ে তৈরি হওয়া অচলাবস্থা দূর করতে পারছে না। ১ অক্টোবর শুরু হওয়া এ স্থবিরতা চলতে থাকায় রোববার ৩৯ তম দিনে পা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের দীর্ঘতম সরকার অচলাবস্থা। দুই দলের সিনেটররা সপ্তাহান্তে ওয়াশিংটনে থেকে আলোচনায় বসেছেন। তাদের লক্ষ্য সরকার পুনরায় চালুর পথ খোঁজা। কারণ, খাদ্য সহায়তা কমে যাওয়া ও ফ্লাইট বিপর্যয়ে এখন সাধারণ মানুষও প্রভাবিত হচ্ছেন।
শনিবার এক বিবৃতিতে আমেরিকান এয়ারলাইনস ওয়াশিংটনের নেতাদের প্রতি আহ্বান জানায়, ‘অচলাবস্থা শেষ করতে দ্রুত সমাধানে পৌঁছান।’
নিউজার্সির নিউয়ার্ক লিবার্টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ছিল সবচেয়ে দীর্ঘ অপেক্ষার সময়। শনিবার বিকেলের হিসাব অনুযায়ী, সেখানে আগমনকারী ফ্লাইট গড়ে চার ঘণ্টার বেশি দেরি করছিল, আর প্রস্থানকারী ফ্লাইটের গড় বিলম্ব ছিল দেড় ঘণ্টা। শনিবার সর্বাধিক ফ্লাইট বাতিল হয়েছে নর্থ ক্যারোলিনার শার্লট/ডগলাস আন্তর্জাতিক, নিউয়ার্ক লিবার্টি আন্তর্জাতিক, ও শিকাগোর ও’হেয়ার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।
এফএএর তথ্যে দেখা গেছে, নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ছেড়ে যাওয়া ফ্লাইটগুলো গড়ে তিন ঘণ্টা, আটলান্টার হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন বিমানবন্দর থেকে আড়াই ঘণ্টার বেশি এবং লা–গার্ডিয়া বিমানবন্দর থেকে প্রায় এক ঘণ্টা বিলম্বিত হচ্ছিল।
আগামী ২৭ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে থ্যাংকসগিভিং ছুটি। এটি বছরের সবচেয়ে ব্যস্ত ভ্রমণ মৌসুমগুলোর একটি। এবার শুধু বাণিজ্যিক ফ্লাইটই নয়, প্রাইভেট জেটের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। শনিবার এক্সে শেয়ার করা পোস্টে পরিবহন সচিব ডাফি জানান, বড় বিমানবন্দরগুলিতে প্রাইভেট জেটের সংখ্যা কমানো হয়েছে। তাদের এখন ছোট বিমানবন্দর বা রানওয়ে ব্যবহার করতে বলা হয়েছে, যাতে নিয়ন্ত্রকেরা বাণিজ্যিক ফ্লাইটে মনোযোগ দিতে পারেন।
তবে সামনে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এফএএ জানিয়েছে, ধীরে ধীরে ফ্লাইট কমানো হবে—শুক্রবার থেকে ৪ শতাংশ, ১১ নভেম্বর ৬ শতাংশ, ১৩ নভেম্বর ৮ শতাংশ এবং ১৪ নভেম্বর থেকে পূর্ণ ১০ শতাংশ কমানো হবে। সংস্থাটি বলেছে, এই সিদ্ধান্ত নিরাপত্তা রক্ষার জন্য জরুরি। কারণ, নিয়ন্ত্রকেরা বেতন ছাড়া কাজ করে অতিরিক্ত চাপের মধ্যে রয়েছেন।
আইনের কারণে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারদের বেতন ছাড়া কাজ চালিয়ে যেতে হচ্ছে। অনেকে অসুস্থতার অজুহাতে ছুটি নিচ্ছেন বা জীবিকা চালাতে দ্বিতীয় চাকরি করছেন। তারা ১৪ লাখ সরকারি কর্মীরই অংশ, যারা কেউ বিনা বেতনে কাজ করছেন, কেউ বাধ্যতামূলক ছুটিতে আছেন। বিমান চলাচলে বিপর্যয়ের আরেক কারণ হলো পরিবহন নিরাপত্তা সংস্থার (টিএসএ) ৬৪ হাজার কর্মীর বেশির ভাগই অচলাবস্থার সময় কোনো বেতন পাচ্ছেন না।
এর আগে, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সময় আগের সরকার অচলাবস্থায় দেখা গিয়েছিল, টিএসএ কর্মীদের প্রায় ১০ শতাংশ বিনা বেতনে কাজ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন।

প্রতিবছরই দক্ষিণ ইতালিতে হাজার হাজার দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। মূলত সাহারার গরম ও শুষ্ক সিরোকো বাতাস এবং তীব্র তাপমাত্রাই এসব দাবানলের প্রাকৃতিক কারণ। কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, জলবায়ু সংকট দাবানলকে আরও উসকে দিলেও অনেক ক্ষেত্রে মাফিয়ারাই দাবানলের সৃষ্টি করছে।
২৭ জানুয়ারি ২০২৫
পাকিস্তান সরকার দেশটির সংবিধানে ২৭তম সংশোধনী আনতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে এই বিষয়ক বিল উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে দেশটির বিচারব্যবস্থা ও সামরিক কমান্ড কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাবও
৪৩ মিনিট আগে
হামাস ও ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার প্রায় এক মাস পরও গাজায় মৃত্যুর মিছিল থামছে না। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে লাশ উদ্ধারের কাজ চলতে থাকায় নতুন করে নিহতের সংখ্যা বাড়ছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গতকাল শনিবার জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬
১ ঘণ্টা আগে
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পাকিস্তান সরকার দেশটির সংবিধানে ২৭তম সংশোধনী আনতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে এই বিষয়ক বিল উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে দেশটির বিচারব্যবস্থা ও সামরিক কমান্ড কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ আজারবাইজান থেকে ভার্চুয়ালি মন্ত্রিসভা বৈঠক পরিচালনা করে ২৭তম সংবিধান সংশোধনী খসড়ায় অনুমোদন দেন। এরপরই বিলটি সিনেটে উত্থাপন করা হয় এবং তা পাঠানো হয় আইন ও বিচারবিষয়ক স্থায়ী কমিটিতে।
আইনমন্ত্রী আজম নাজির তারার বিলটি উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, ২৭তম সংশোধনী আসলে ২০০৬ সালে পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) ও পাকিস্তান পিপলস পার্টির মধ্যে স্বাক্ষরিত ‘চার্টার অব ডেমোক্রেসির’ অংশ। কিন্তু ১৮তম সংশোধনীর সময় তা সম্পূর্ণ করা সম্ভব হয়নি।
সংশোধনী প্রস্তাব অনুযায়ী, সংবিধানের ২৪৩ ধারা, যেখানে বলা হয়েছে ‘সশস্ত্র বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ ও কমান্ড ফেডারেল সরকারের হাতে থাকবে’ এবং ‘সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হবেন রাষ্ট্রপতি’-এ কিছু পরিবর্তন আনা হবে। খসড়া অনুযায়ী, সশস্ত্র বাহিনীর ‘চেয়ারম্যান জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটি’ (CJCSC) পদটি বাতিল করে নতুন একটি পদ তৈরি করা হবে ‘চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সেস।’
এ ছাড়া বিলটিতে বলা হয়েছে, সেনা কর্মকর্তা বা বিমান ও নৌবাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের দেওয়া সম্মানসূচক উপাধি; যেমন ফিল্ড মার্শাল, মার্শাল অব দ্য এয়ার ফোর্স ও অ্যাডমিরাল অব দ্য ফ্লিট—আজীবন বহাল থাকবে। আইনমন্ত্রী বলেন, এসব উপাধি বাতিল করার ক্ষমতা শুধু পার্লামেন্টের হাতে থাকবে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সেসের সুপারিশে পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে একজন কর্মকর্তাকে ন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজিক কমান্ডার হিসেবে নিয়োগ দেবেন।
সংশোধনীর আরেকটি বড় প্রস্তাব হলো, একটি নতুন আদালত গঠন—ফেডারেল কনস্টিটিউশনাল কোর্ট। এই আদালত প্রতিষ্ঠিত হলে সুপ্রিম কোর্টের কিছু ক্ষমতা কমে যাবে। খসড়ায় বলা হয়েছে, সংবিধানের কিছু বিশেষ এখতিয়ার সুপ্রিম কোর্ট থেকে সরিয়ে নতুন ফেডারেল সংবিধান আদালতে স্থানান্তর করা হবে।
বিচারপতি নিয়োগে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন। পাশাপাশি নতুন আদালতে বিচারপতির সংখ্যা নির্ধারণের ক্ষমতা থাকবে পার্লামেন্টের হাতে। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ফেডারেল সংবিধান আদালতে দেশের সব প্রদেশের সমান প্রতিনিধিত্ব থাকবে। এই আদালতের প্রধান বিচারপতির মেয়াদ হবে তিন বছর।
২৭তম সংবিধান সংশোধনীর প্রধান বিষয়গুলো

পাকিস্তান সরকার দেশটির সংবিধানে ২৭তম সংশোধনী আনতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে এই বিষয়ক বিল উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে দেশটির বিচারব্যবস্থা ও সামরিক কমান্ড কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ আজারবাইজান থেকে ভার্চুয়ালি মন্ত্রিসভা বৈঠক পরিচালনা করে ২৭তম সংবিধান সংশোধনী খসড়ায় অনুমোদন দেন। এরপরই বিলটি সিনেটে উত্থাপন করা হয় এবং তা পাঠানো হয় আইন ও বিচারবিষয়ক স্থায়ী কমিটিতে।
আইনমন্ত্রী আজম নাজির তারার বিলটি উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, ২৭তম সংশোধনী আসলে ২০০৬ সালে পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) ও পাকিস্তান পিপলস পার্টির মধ্যে স্বাক্ষরিত ‘চার্টার অব ডেমোক্রেসির’ অংশ। কিন্তু ১৮তম সংশোধনীর সময় তা সম্পূর্ণ করা সম্ভব হয়নি।
সংশোধনী প্রস্তাব অনুযায়ী, সংবিধানের ২৪৩ ধারা, যেখানে বলা হয়েছে ‘সশস্ত্র বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ ও কমান্ড ফেডারেল সরকারের হাতে থাকবে’ এবং ‘সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হবেন রাষ্ট্রপতি’-এ কিছু পরিবর্তন আনা হবে। খসড়া অনুযায়ী, সশস্ত্র বাহিনীর ‘চেয়ারম্যান জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটি’ (CJCSC) পদটি বাতিল করে নতুন একটি পদ তৈরি করা হবে ‘চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সেস।’
এ ছাড়া বিলটিতে বলা হয়েছে, সেনা কর্মকর্তা বা বিমান ও নৌবাহিনীর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের দেওয়া সম্মানসূচক উপাধি; যেমন ফিল্ড মার্শাল, মার্শাল অব দ্য এয়ার ফোর্স ও অ্যাডমিরাল অব দ্য ফ্লিট—আজীবন বহাল থাকবে। আইনমন্ত্রী বলেন, এসব উপাধি বাতিল করার ক্ষমতা শুধু পার্লামেন্টের হাতে থাকবে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সেসের সুপারিশে পাকিস্তান সেনাবাহিনী থেকে একজন কর্মকর্তাকে ন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজিক কমান্ডার হিসেবে নিয়োগ দেবেন।
সংশোধনীর আরেকটি বড় প্রস্তাব হলো, একটি নতুন আদালত গঠন—ফেডারেল কনস্টিটিউশনাল কোর্ট। এই আদালত প্রতিষ্ঠিত হলে সুপ্রিম কোর্টের কিছু ক্ষমতা কমে যাবে। খসড়ায় বলা হয়েছে, সংবিধানের কিছু বিশেষ এখতিয়ার সুপ্রিম কোর্ট থেকে সরিয়ে নতুন ফেডারেল সংবিধান আদালতে স্থানান্তর করা হবে।
বিচারপতি নিয়োগে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন। পাশাপাশি নতুন আদালতে বিচারপতির সংখ্যা নির্ধারণের ক্ষমতা থাকবে পার্লামেন্টের হাতে। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ফেডারেল সংবিধান আদালতে দেশের সব প্রদেশের সমান প্রতিনিধিত্ব থাকবে। এই আদালতের প্রধান বিচারপতির মেয়াদ হবে তিন বছর।
২৭তম সংবিধান সংশোধনীর প্রধান বিষয়গুলো

প্রতিবছরই দক্ষিণ ইতালিতে হাজার হাজার দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। মূলত সাহারার গরম ও শুষ্ক সিরোকো বাতাস এবং তীব্র তাপমাত্রাই এসব দাবানলের প্রাকৃতিক কারণ। কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, জলবায়ু সংকট দাবানলকে আরও উসকে দিলেও অনেক ক্ষেত্রে মাফিয়ারাই দাবানলের সৃষ্টি করছে।
২৭ জানুয়ারি ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে ১ হাজার ৪০০ টিরও বেশি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। এর আগে, মার্কিন ফেডারেল সরকার অচলাবস্থার কারণে বিমান চলাচল সীমিত রাখার নির্দেশ দেয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ মিনিট আগে
হামাস ও ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার প্রায় এক মাস পরও গাজায় মৃত্যুর মিছিল থামছে না। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে লাশ উদ্ধারের কাজ চলতে থাকায় নতুন করে নিহতের সংখ্যা বাড়ছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গতকাল শনিবার জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬
১ ঘণ্টা আগে
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

হামাস ও ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার প্রায় এক মাস পরও গাজায় মৃত্যুর মিছিল থামছে না। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে লাশ উদ্ধারের কাজ চলতে থাকায় নতুন করে নিহতের সংখ্যা বাড়ছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গতকাল শনিবার জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৯ হাজার ১৬৯ জনে। নতুন করে কিছু লাশ উদ্ধার ও পরিচয় শনাক্ত হওয়ায় এই সংখ্যা বেড়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হওয়ার পর গত এক মাসে ইসরায়েলি হামলায় আরও ২৪০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। শনিবারও নতুন হত্যাকাণ্ডের খবর মিলেছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, গাজার উত্তরাঞ্চলে ‘হলুদ রেখা’ পেরিয়ে সেনাদের কাছে পৌঁছে যাওয়া এক ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
এই ‘হলুদ রেখা’ হচ্ছে সেই সীমারেখা, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী ইসরায়েলি বাহিনী পিছু হটতে রাজি হয়েছিল। ইসরায়েলি বাহিনী জানিয়েছে, গাজার দক্ষিণাঞ্চলেও আরেক ফিলিস্তিনি ওই রেখা পেরিয়ে তাদের সেনাদের ওপর ‘তাৎক্ষণিক হুমকি’ তৈরি করায় তাকেও হত্যা করা হয়েছে।
ইসরায়েলি সেনারা এখনো সীমারেখার কাছে যাওয়া সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে গুলি চালাচ্ছে। পরিবারগুলো এতে হতাহত হচ্ছে। গাজার খান ইউনিস শহরে ইসরায়েলি বাহিনীর ফেলে যাওয়া বিস্ফোরক বিস্ফোরিত হয়ে এক ফিলিস্তিনি শিশুর মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে নাসের হাসপাতাল।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) রাফাহ সীমান্ত আবার খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে, যাতে আহত ও অসুস্থদের চিকিৎসার জন্য বাইরে পাঠানো যায়। ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ হাজার ফিলিস্তিনি রোগী রাফাহ হয়ে মিসর ও অন্যান্য দেশে গেছেন চিকিৎসার জন্য। তবে আরও প্রায় ১৬ হাজার ৫০০ রোগী চিকিৎসার অপেক্ষায় আছে।
সংস্থাটি বলেছে, ‘রাফাহ সীমান্ত গাজার চিকিৎসা সরবরাহ প্রবেশ ও রোগীদের বেরিয়ে যাওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পথ। জরুরি চিকিৎসা নেওয়ার জন্য মিসর এখনো অন্যতম প্রধান গন্তব্য।’
এদিকে দখলকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনাদের অভিযান ও দখলদার ইসরায়েলি বসতকারীদের হামলা অব্যাহত আছে। অভিযোগ উঠেছে, ফিলিস্তিনিদের ভূমি দখল করে অবৈধ ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যেই এসব হামলা চলছে। শনিবার নাবলুসের দক্ষিণে বেইতা শহরে অলিভ তুলতে যাওয়া ফিলিস্তিনি কৃষক, কর্মী ও সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালায় একদল ইসরায়েলি বসতকারী।
ইসরায়েলি বর্ণবৈষম্যবিরোধী কর্মী জোনাথন পোলাক আল জাজিরাকে বলেন, তিনি ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে জলপাই তুলতে গিয়েছিলেন। তখন ডজনখানেক মুখোশধারী ইসরায়েলি বসতকারী লাঠি নিয়ে পাহাড় থেকে নেমে এসে তাদের দিকে বিশাল পাথর ছুড়ে মারে। পোলাক আরও বলেন, ‘ওরা পাথর ছুড়তে শুরু করলে আমরা প্রাণ বাঁচাতে দৌড় দিই।’
জোনাথন পোলাক জানান, হামলায় অন্তত ডজনখানেক মানুষ আহত হয়েছে, যাদের চিকিৎসা নিতে হয়েছে। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন সাংবাদিক গুরুতরভাবে মার খেয়েছেন, আর ৭০ বছর বয়সী এক কর্মীর গাল ও চোয়ালের হাড় ভেঙে গেছে।
ফিলিস্তিনি সাংবাদিক ইউনিয়ন জানিয়েছে, হামলায় পাঁচ সাংবাদিক আহত হয়েছেন—রানিন সাওয়াফতে, মোহাম্মদ আল-আত্রাশ, লুয়াই সাঈদ, নাসের ইশতাইয়েহ ও নাঈল বুয়াইতেল। সংগঠনটি হামলাটিকে ‘সাংবাদিকদের হত্যার উদ্দেশ্যে চালানো যুদ্ধাপরাধ’ বলে অভিহিত করেছে। রয়টার্স জানিয়েছে, তাদের দুই কর্মী—একজন সাংবাদিক ও তার সঙ্গে থাকা নিরাপত্তা উপদেষ্টা এই হামলায় আহত হয়েছেন।

হামাস ও ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার প্রায় এক মাস পরও গাজায় মৃত্যুর মিছিল থামছে না। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে লাশ উদ্ধারের কাজ চলতে থাকায় নতুন করে নিহতের সংখ্যা বাড়ছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গতকাল শনিবার জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৯ হাজার ১৬৯ জনে। নতুন করে কিছু লাশ উদ্ধার ও পরিচয় শনাক্ত হওয়ায় এই সংখ্যা বেড়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হওয়ার পর গত এক মাসে ইসরায়েলি হামলায় আরও ২৪০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। শনিবারও নতুন হত্যাকাণ্ডের খবর মিলেছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, গাজার উত্তরাঞ্চলে ‘হলুদ রেখা’ পেরিয়ে সেনাদের কাছে পৌঁছে যাওয়া এক ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
এই ‘হলুদ রেখা’ হচ্ছে সেই সীমারেখা, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী ইসরায়েলি বাহিনী পিছু হটতে রাজি হয়েছিল। ইসরায়েলি বাহিনী জানিয়েছে, গাজার দক্ষিণাঞ্চলেও আরেক ফিলিস্তিনি ওই রেখা পেরিয়ে তাদের সেনাদের ওপর ‘তাৎক্ষণিক হুমকি’ তৈরি করায় তাকেও হত্যা করা হয়েছে।
ইসরায়েলি সেনারা এখনো সীমারেখার কাছে যাওয়া সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে গুলি চালাচ্ছে। পরিবারগুলো এতে হতাহত হচ্ছে। গাজার খান ইউনিস শহরে ইসরায়েলি বাহিনীর ফেলে যাওয়া বিস্ফোরক বিস্ফোরিত হয়ে এক ফিলিস্তিনি শিশুর মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে নাসের হাসপাতাল।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) রাফাহ সীমান্ত আবার খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে, যাতে আহত ও অসুস্থদের চিকিৎসার জন্য বাইরে পাঠানো যায়। ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ হাজার ফিলিস্তিনি রোগী রাফাহ হয়ে মিসর ও অন্যান্য দেশে গেছেন চিকিৎসার জন্য। তবে আরও প্রায় ১৬ হাজার ৫০০ রোগী চিকিৎসার অপেক্ষায় আছে।
সংস্থাটি বলেছে, ‘রাফাহ সীমান্ত গাজার চিকিৎসা সরবরাহ প্রবেশ ও রোগীদের বেরিয়ে যাওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পথ। জরুরি চিকিৎসা নেওয়ার জন্য মিসর এখনো অন্যতম প্রধান গন্তব্য।’
এদিকে দখলকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনাদের অভিযান ও দখলদার ইসরায়েলি বসতকারীদের হামলা অব্যাহত আছে। অভিযোগ উঠেছে, ফিলিস্তিনিদের ভূমি দখল করে অবৈধ ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যেই এসব হামলা চলছে। শনিবার নাবলুসের দক্ষিণে বেইতা শহরে অলিভ তুলতে যাওয়া ফিলিস্তিনি কৃষক, কর্মী ও সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালায় একদল ইসরায়েলি বসতকারী।
ইসরায়েলি বর্ণবৈষম্যবিরোধী কর্মী জোনাথন পোলাক আল জাজিরাকে বলেন, তিনি ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে জলপাই তুলতে গিয়েছিলেন। তখন ডজনখানেক মুখোশধারী ইসরায়েলি বসতকারী লাঠি নিয়ে পাহাড় থেকে নেমে এসে তাদের দিকে বিশাল পাথর ছুড়ে মারে। পোলাক আরও বলেন, ‘ওরা পাথর ছুড়তে শুরু করলে আমরা প্রাণ বাঁচাতে দৌড় দিই।’
জোনাথন পোলাক জানান, হামলায় অন্তত ডজনখানেক মানুষ আহত হয়েছে, যাদের চিকিৎসা নিতে হয়েছে। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন সাংবাদিক গুরুতরভাবে মার খেয়েছেন, আর ৭০ বছর বয়সী এক কর্মীর গাল ও চোয়ালের হাড় ভেঙে গেছে।
ফিলিস্তিনি সাংবাদিক ইউনিয়ন জানিয়েছে, হামলায় পাঁচ সাংবাদিক আহত হয়েছেন—রানিন সাওয়াফতে, মোহাম্মদ আল-আত্রাশ, লুয়াই সাঈদ, নাসের ইশতাইয়েহ ও নাঈল বুয়াইতেল। সংগঠনটি হামলাটিকে ‘সাংবাদিকদের হত্যার উদ্দেশ্যে চালানো যুদ্ধাপরাধ’ বলে অভিহিত করেছে। রয়টার্স জানিয়েছে, তাদের দুই কর্মী—একজন সাংবাদিক ও তার সঙ্গে থাকা নিরাপত্তা উপদেষ্টা এই হামলায় আহত হয়েছেন।

প্রতিবছরই দক্ষিণ ইতালিতে হাজার হাজার দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। মূলত সাহারার গরম ও শুষ্ক সিরোকো বাতাস এবং তীব্র তাপমাত্রাই এসব দাবানলের প্রাকৃতিক কারণ। কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, জলবায়ু সংকট দাবানলকে আরও উসকে দিলেও অনেক ক্ষেত্রে মাফিয়ারাই দাবানলের সৃষ্টি করছে।
২৭ জানুয়ারি ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে ১ হাজার ৪০০ টিরও বেশি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। এর আগে, মার্কিন ফেডারেল সরকার অচলাবস্থার কারণে বিমান চলাচল সীমিত রাখার নির্দেশ দেয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ মিনিট আগে
পাকিস্তান সরকার দেশটির সংবিধানে ২৭তম সংশোধনী আনতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে এই বিষয়ক বিল উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে দেশটির বিচারব্যবস্থা ও সামরিক কমান্ড কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাবও
৪৩ মিনিট আগে
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
লাভরভ বলেন, ‘৫ নভেম্বর নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে প্রেসিডেন্ট পুতিন যে নির্দেশ দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নের কাজ চলছে। ফলাফল সম্পর্কে জনসাধারণকে পরে জানানো হবে।’
তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়, পুতিনের এই নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক ঘোষণার পর আসে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প হঠাৎ ঘোষণা দেন, যুক্তরাষ্ট্র আবারও পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরু করবে।
লাভরভ আরও জানান, রাশিয়া এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ট্রাম্পের এই নির্দেশনা নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা পায়নি।
গত কয়েক সপ্তাহে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক মারাত্মকভাবে খারাপ হয়েছে। নির্বাচনের আগে ট্রাম্প এক দিনে ইউক্রেন যুদ্ধ থামাবেন। কিন্তু প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ফলাফল না আসায় তিনি পুতিনের কর্মকাণ্ডে বারবার হতাশ হয়েছেন। এর ফলে সম্প্রতি পুতিনের সঙ্গে নির্ধারিত একটি বৈঠক বাতিল করেছেন এবং জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন।

প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে সম্ভাব্য পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। শনিবার রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস এ তথ্য জানিয়েছে।
লাভরভ বলেন, ‘৫ নভেম্বর নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে প্রেসিডেন্ট পুতিন যে নির্দেশ দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নের কাজ চলছে। ফলাফল সম্পর্কে জনসাধারণকে পরে জানানো হবে।’
তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়, পুতিনের এই নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক ঘোষণার পর আসে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প হঠাৎ ঘোষণা দেন, যুক্তরাষ্ট্র আবারও পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরু করবে।
লাভরভ আরও জানান, রাশিয়া এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ট্রাম্পের এই নির্দেশনা নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা পায়নি।
গত কয়েক সপ্তাহে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক মারাত্মকভাবে খারাপ হয়েছে। নির্বাচনের আগে ট্রাম্প এক দিনে ইউক্রেন যুদ্ধ থামাবেন। কিন্তু প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ফলাফল না আসায় তিনি পুতিনের কর্মকাণ্ডে বারবার হতাশ হয়েছেন। এর ফলে সম্প্রতি পুতিনের সঙ্গে নির্ধারিত একটি বৈঠক বাতিল করেছেন এবং জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফেরার পর প্রথমবারের মতো রাশিয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন।

প্রতিবছরই দক্ষিণ ইতালিতে হাজার হাজার দাবানল ছড়িয়ে পড়ে। মূলত সাহারার গরম ও শুষ্ক সিরোকো বাতাস এবং তীব্র তাপমাত্রাই এসব দাবানলের প্রাকৃতিক কারণ। কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, জলবায়ু সংকট দাবানলকে আরও উসকে দিলেও অনেক ক্ষেত্রে মাফিয়ারাই দাবানলের সৃষ্টি করছে।
২৭ জানুয়ারি ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে ১ হাজার ৪০০ টিরও বেশি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। এর আগে, মার্কিন ফেডারেল সরকার অচলাবস্থার কারণে বিমান চলাচল সীমিত রাখার নির্দেশ দেয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ মিনিট আগে
পাকিস্তান সরকার দেশটির সংবিধানে ২৭তম সংশোধনী আনতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে এই বিষয়ক বিল উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে দেশটির বিচারব্যবস্থা ও সামরিক কমান্ড কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রস্তাবও
৪৩ মিনিট আগে
হামাস ও ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার প্রায় এক মাস পরও গাজায় মৃত্যুর মিছিল থামছে না। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে লাশ উদ্ধারের কাজ চলতে থাকায় নতুন করে নিহতের সংখ্যা বাড়ছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গতকাল শনিবার জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬
১ ঘণ্টা আগে