চলতি বছরের নভেম্বরে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি-২০ সম্মেলনে যোগ দেবেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এ সময় তাদের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দেখা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদাদো এক মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জি–২০ সম্মেলনে সি ও পুতিনের সশরীরে যোগ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জোকো উইদাদো বলেছেন, ‘সি চিন পিং বৈঠকে যোগ দেবেন। প্রেসিডেন্ট পুতিনও যোগ দেবেন বলে আমাকে জানিয়েছেন।’
এদিকে, রাশিয়া সরকারের এক কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গকে জানিয়েছেন, সম্মেলনে সশরীরে অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে পুতিনের। তবে সির আসন্ন বালি সফরের বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি চীন। রাশিয়ার সরকারের পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হলেও পুতিনের বালি সফর নিয়ে এখনো ধোঁয়াশা রয়ে গেছে। কারণ, ইউক্রেনের রাশিয়ার দাবিকৃত ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরুর পর বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞার কারণে পুতিনের বিদেশ সফর অনেকটাই কমে গিয়েছে। তবে, সি কোভিড–১৯ মহামারির কারণে তাঁর বিদেশ সফর বন্ধ রেখেছেন।
বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, চলমান ইউক্রেন এবং তাইওয়ান সংকটের মধ্যে জি–২০ সম্মেলনে সি এবং পুতিনের উপস্থিতির পাশাপাশি বাইডেনের উপস্থিতি এই তিন নেতার মধ্যে একটি আলোচনার দ্বার উন্মুক্ত করতে পারে। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের পরিপ্রেক্ষিতে সম্মেলন থেকে পুতিনকে বাদ দিতে চাপ দিচ্ছিল পশ্চিমা দেশগুলো। এদিকে তাইওয়ান ইস্যুতে চীনের সঙ্গে বিরোধ বেড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।
উল্লেখ্য, আগামী ১৫ ও ১৬ নভেম্বর সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
চলতি বছরের নভেম্বরে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি-২০ সম্মেলনে যোগ দেবেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এ সময় তাদের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দেখা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদাদো এক মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জি–২০ সম্মেলনে সি ও পুতিনের সশরীরে যোগ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জোকো উইদাদো বলেছেন, ‘সি চিন পিং বৈঠকে যোগ দেবেন। প্রেসিডেন্ট পুতিনও যোগ দেবেন বলে আমাকে জানিয়েছেন।’
এদিকে, রাশিয়া সরকারের এক কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গকে জানিয়েছেন, সম্মেলনে সশরীরে অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে পুতিনের। তবে সির আসন্ন বালি সফরের বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি চীন। রাশিয়ার সরকারের পক্ষ থেকে বিষয়টি জানানো হলেও পুতিনের বালি সফর নিয়ে এখনো ধোঁয়াশা রয়ে গেছে। কারণ, ইউক্রেনের রাশিয়ার দাবিকৃত ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরুর পর বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞার কারণে পুতিনের বিদেশ সফর অনেকটাই কমে গিয়েছে। তবে, সি কোভিড–১৯ মহামারির কারণে তাঁর বিদেশ সফর বন্ধ রেখেছেন।
বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, চলমান ইউক্রেন এবং তাইওয়ান সংকটের মধ্যে জি–২০ সম্মেলনে সি এবং পুতিনের উপস্থিতির পাশাপাশি বাইডেনের উপস্থিতি এই তিন নেতার মধ্যে একটি আলোচনার দ্বার উন্মুক্ত করতে পারে। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের পরিপ্রেক্ষিতে সম্মেলন থেকে পুতিনকে বাদ দিতে চাপ দিচ্ছিল পশ্চিমা দেশগুলো। এদিকে তাইওয়ান ইস্যুতে চীনের সঙ্গে বিরোধ বেড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের।
উল্লেখ্য, আগামী ১৫ ও ১৬ নভেম্বর সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
স্থানীয় এক দোকানদার বিবিসির প্রতিবেদককে বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান সহিংসতার জন্য ভারত ও পাকিস্তান একে অপরকে দোষ দিচ্ছে।’ তিনি বিশ্বাস করেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জবাব দেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। তিনি এই সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসারও কোনো সহজ পথ দেখছেন না। তিনি বলেন, ‘আমি আমার নিরাপত্তা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত
৩২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুদ্ধ বিরতিতে সম্মত হয়েছে ভারত-পাকিস্তান। আজ শনিবার (১০ মে) ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ আলোচনার পর ভারত ও পাকিস্তান পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। উভয় দেশকে অভিনন
৪৩ মিনিট আগেভারতের ‘অপারেশন সিন্দুর’ এর জবাবে ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসৌস’ ঘোষণা করেছে পাকিস্তান। একের পর এক হামলা-পাল্টা হামলায় সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা। এ অবস্থায় উত্তর ও পশ্চিম ভারতের ৩২টি বিমানবন্দরে বেসামরিক বিমান চলাচল আগামী বৃহস্পতিবার (১৫ মে) পর্যন্ত স্থগিত করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল মহাপরিদপ্তর (ডিজিসিএ)।
৩ ঘণ্টা আগেযুদ্ধের উত্তেজনা বাড়তে থাকায় সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত সরকার। গতকাল ৬ মে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টেরিটোরিয়াল আর্মি বিধিমালা, ১৯৪৮-এর ৩৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী সেনাপ্রধানকে টেরিটোরিয়াল আর্মির প্রতিটি কর্মকর্তা ও সদস্যকে প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দেশ দেওয়ার ক্ষমতা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার...
৫ ঘণ্টা আগে