জার্মানির রাষ্ট্রীয় সংস্থা সিকিউরিং এনার্জি ফর ইউরোপ (সেফ) যুক্তরাষ্ট্রের ভেঞ্চার গ্লোবাল এলএনজির সঙ্গে প্রতিবছর ২ দশমিক ২৫ মিলিয়ন টন লিক্যুইফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানির চুক্তি করেছে। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রাশিয়া গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করায় ২০ বছর মেয়াদি এই চুক্তি স্বাক্ষর করল জার্মানি। ইউরোপের বৃহত্তম এই অর্থনীতির দেশ পর্যাপ্ত গ্যাস মজুতে রাখার জন্যই এই চুক্তি করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জার্মান সরকারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ‘সেফ’ গত বছর প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি সাবেক ‘গাজপ্রোম জার্মানিয়া’র নতুন সংস্করণ। গত বছরের এপ্রিলে বহু বিলিয়ন ইউরো ঋণ নিয়ে বাজেয়াপ্ত হয়েছিল।
সেফের সিইও এগবার্ট লেজে চুক্তির বিষয়ে বলেন, ‘ভেঞ্চার গ্লোবাল এলএনজির সঙ্গে বাহিনীতে যোগদানের মাধ্যমে ‘সেফ’ জার্মান এবং ইউরোপীয় গ্রাহকদের জন্য জ্বালানি সুরক্ষিত করার চেষ্টা করছে। পাশাপাশি এই অঞ্চলের জ্বালানি শক্তির চাহিদা মেটাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
ভেঞ্চার গ্লোবাল এলএনজির সিইও মাইক সাবেল বলেন, ‘জার্মানি জ্বালানি শক্তির খাতগুলোকে বৈচিত্র্যময় করতে কাজ করেছে। এলএনজি সেই বৈচিত্র আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। কারণ এটি একই সময়ে পরিবেশ ও নিরাপত্তাকে শক্তিশালী করতে চায়।’
নতুন দীর্ঘমেয়াদি এই চুক্তি ইঙ্গিত দেয় যে জার্মানি প্রাকৃতিক গ্যাসের ওপর নির্ভরতা অব্যাহত রাখবে। যদিও দেড় বছর আগে এলএনজি সরবরাহের চুক্তিতে অনিচ্ছুক ছিল দেশটি।
গত বছরের শেষে জার্মানি কাতারের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে, যার অধীনে কাতার জার্মানিকে কমপক্ষে ১৫ বছরের জন্য এলএনজি সরবরাহ করবে। ২০২৬ থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় সংস্থা কাতার এনার্জি এবং মার্কিন কোম্পানি কনোকো ফিলিপস কাতারের নর্থ ফিল্ড ইস্ট (এনএফই) থেকে গ্যাস সরবরাহের জন্য স্বাক্ষর করেছে। এমনকি নর্থ ফিল্ড সাউথ (এনএফএস) সম্প্রসারণ প্রকল্পেও সই করেছে।
রাশিয়ার গ্যাস না পাওয়ায় জার্মানি গত বছর ভাসমান স্টোরেজ এবং রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) ইনস্টল করা শুরু করে। এরপর জানুয়ারির শুরুতে জার্মানি উইলহেলমশেভেনের সদ্য খোলা এলএনজি আমদানি টার্মিনালে প্রথম ট্যাংকারকে স্বাগত জানায়। ট্যাংকারটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালকেসিউ পাস রপ্তানি কোম্পানির মাধ্যমে এসেছিল।
ইউরোপের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ জার্মানি ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতি বছর ৭০ দশমিক ৭ মিলিয়ন টন এলএনজি আমদানি পরিকল্পনা করেছে। এমনটি হলে জার্মানি বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম এলএনজি আমদানিকারক হবে।
জার্মানির রাষ্ট্রীয় সংস্থা সিকিউরিং এনার্জি ফর ইউরোপ (সেফ) যুক্তরাষ্ট্রের ভেঞ্চার গ্লোবাল এলএনজির সঙ্গে প্রতিবছর ২ দশমিক ২৫ মিলিয়ন টন লিক্যুইফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানির চুক্তি করেছে। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রাশিয়া গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করায় ২০ বছর মেয়াদি এই চুক্তি স্বাক্ষর করল জার্মানি। ইউরোপের বৃহত্তম এই অর্থনীতির দেশ পর্যাপ্ত গ্যাস মজুতে রাখার জন্যই এই চুক্তি করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জার্মান সরকারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ‘সেফ’ গত বছর প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি সাবেক ‘গাজপ্রোম জার্মানিয়া’র নতুন সংস্করণ। গত বছরের এপ্রিলে বহু বিলিয়ন ইউরো ঋণ নিয়ে বাজেয়াপ্ত হয়েছিল।
সেফের সিইও এগবার্ট লেজে চুক্তির বিষয়ে বলেন, ‘ভেঞ্চার গ্লোবাল এলএনজির সঙ্গে বাহিনীতে যোগদানের মাধ্যমে ‘সেফ’ জার্মান এবং ইউরোপীয় গ্রাহকদের জন্য জ্বালানি সুরক্ষিত করার চেষ্টা করছে। পাশাপাশি এই অঞ্চলের জ্বালানি শক্তির চাহিদা মেটাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
ভেঞ্চার গ্লোবাল এলএনজির সিইও মাইক সাবেল বলেন, ‘জার্মানি জ্বালানি শক্তির খাতগুলোকে বৈচিত্র্যময় করতে কাজ করেছে। এলএনজি সেই বৈচিত্র আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। কারণ এটি একই সময়ে পরিবেশ ও নিরাপত্তাকে শক্তিশালী করতে চায়।’
নতুন দীর্ঘমেয়াদি এই চুক্তি ইঙ্গিত দেয় যে জার্মানি প্রাকৃতিক গ্যাসের ওপর নির্ভরতা অব্যাহত রাখবে। যদিও দেড় বছর আগে এলএনজি সরবরাহের চুক্তিতে অনিচ্ছুক ছিল দেশটি।
গত বছরের শেষে জার্মানি কাতারের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে, যার অধীনে কাতার জার্মানিকে কমপক্ষে ১৫ বছরের জন্য এলএনজি সরবরাহ করবে। ২০২৬ থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় সংস্থা কাতার এনার্জি এবং মার্কিন কোম্পানি কনোকো ফিলিপস কাতারের নর্থ ফিল্ড ইস্ট (এনএফই) থেকে গ্যাস সরবরাহের জন্য স্বাক্ষর করেছে। এমনকি নর্থ ফিল্ড সাউথ (এনএফএস) সম্প্রসারণ প্রকল্পেও সই করেছে।
রাশিয়ার গ্যাস না পাওয়ায় জার্মানি গত বছর ভাসমান স্টোরেজ এবং রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) ইনস্টল করা শুরু করে। এরপর জানুয়ারির শুরুতে জার্মানি উইলহেলমশেভেনের সদ্য খোলা এলএনজি আমদানি টার্মিনালে প্রথম ট্যাংকারকে স্বাগত জানায়। ট্যাংকারটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালকেসিউ পাস রপ্তানি কোম্পানির মাধ্যমে এসেছিল।
ইউরোপের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ জার্মানি ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতি বছর ৭০ দশমিক ৭ মিলিয়ন টন এলএনজি আমদানি পরিকল্পনা করেছে। এমনটি হলে জার্মানি বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম এলএনজি আমদানিকারক হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩৫ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে