সাইবার হামলার কারণে যুক্তরাজ্যের একটি হাসপাতালের কার্যক্রম চলছে কাগজে–কলমে। সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে উত্তর–পশ্চিম ইংল্যান্ডের হাসপাতালটির আইটি সিস্টেম গত মঙ্গলবার থেকে বন্ধ আছে। এই অবস্থায় দেশটির স্বাস্থ্য সেবা কর্তৃপক্ষ কাগজে–কলমে কাজ চালানোর নির্দেশ দিয়েছে। এই পরিস্থিতি সপ্তাহজুড়ে অব্যাহত থাকতে পারে বলে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
সাইবার হামলার শিকার ওয়িরাল ইউনিভার্সিটি টিচিং হাসপাতাল বিবৃতিতে জানিয়েছে, স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলছে। তবে প্রযুক্তির পরিবর্তে কাগজ ব্যবহার করা হচ্ছে। সন্দেহজনক কার্যকলাপ শনাক্ত হওয়ার পর সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে আক্রান্ত সিস্টেমগুলো আলাদা করা হয়েছে। এর ফলে কিছু আইটি সিস্টেম বন্ধ রাখতে হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আমরা জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা সেবার সাহায্যে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করছি, যাতে যত দ্রুত সম্ভব স্বাভাবিক সেবায় ফিরে যাওয়া সম্ভব হয়।’
ব্রিটিশ স্বাস্থ্যসেবা কর্তৃপক্ষ ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস (এনএইচএস) পরিচালিত হাসপাতালটি সাইবার হামলার বিষয়ে বিস্তারিত জানায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, তাদের ডিজিটাল সিস্টেমটি র্যানসামওয়্যার আক্রমণের শিকার হয়েছে।
এনএইচএস ট্রাস্টের পক্ষ থেকে বলা হয়, যেসব রোগীর অ্যাপয়েন্টমেন্ট বা চিকিৎসকের সঙ্গের সাক্ষাতের সময় নেওয়া ছিল, তাদের সেবা দেওয়া হচ্ছে। তবে হাতে অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার থাকতে হবে।
গত সোমবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি প্রথম প্রকাশিত হয়। অবস্থা গুরুতর না হলে বা রোগী মুমূর্ষু না হলে সাইবার হামলার শিকার হাসপাতালের জরুরি বিভাগে যেতে নিরুৎসাহিত করা হয়। হাড় ভাঙা ও জয়েন্টের সমস্যার মতো গুরুতর আঘাতের জন্য হাসপাতালটির জরুরি চিকিৎসা কেন্দ্রে (ইউটিসি) দেখাতে বলছে এনএইচএস।
এছাড়া জরুরি পরিস্থিতিতে ৯৯৯ নম্বরে এবং সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য ১১১ নম্বরে ফোন করতে বলা হয়েছে। এর বাইরে কাছাকাছি জরুরি চিকিৎসা কেন্দ্রে বা সাধারণ স্বাস্থ্যসেবা চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
সাইবার হামলার কারণে যুক্তরাজ্যের একটি হাসপাতালের কার্যক্রম চলছে কাগজে–কলমে। সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে উত্তর–পশ্চিম ইংল্যান্ডের হাসপাতালটির আইটি সিস্টেম গত মঙ্গলবার থেকে বন্ধ আছে। এই অবস্থায় দেশটির স্বাস্থ্য সেবা কর্তৃপক্ষ কাগজে–কলমে কাজ চালানোর নির্দেশ দিয়েছে। এই পরিস্থিতি সপ্তাহজুড়ে অব্যাহত থাকতে পারে বলে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
সাইবার হামলার শিকার ওয়িরাল ইউনিভার্সিটি টিচিং হাসপাতাল বিবৃতিতে জানিয়েছে, স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চলছে। তবে প্রযুক্তির পরিবর্তে কাগজ ব্যবহার করা হচ্ছে। সন্দেহজনক কার্যকলাপ শনাক্ত হওয়ার পর সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে আক্রান্ত সিস্টেমগুলো আলাদা করা হয়েছে। এর ফলে কিছু আইটি সিস্টেম বন্ধ রাখতে হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আমরা জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা সেবার সাহায্যে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করছি, যাতে যত দ্রুত সম্ভব স্বাভাবিক সেবায় ফিরে যাওয়া সম্ভব হয়।’
ব্রিটিশ স্বাস্থ্যসেবা কর্তৃপক্ষ ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস (এনএইচএস) পরিচালিত হাসপাতালটি সাইবার হামলার বিষয়ে বিস্তারিত জানায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, তাদের ডিজিটাল সিস্টেমটি র্যানসামওয়্যার আক্রমণের শিকার হয়েছে।
এনএইচএস ট্রাস্টের পক্ষ থেকে বলা হয়, যেসব রোগীর অ্যাপয়েন্টমেন্ট বা চিকিৎসকের সঙ্গের সাক্ষাতের সময় নেওয়া ছিল, তাদের সেবা দেওয়া হচ্ছে। তবে হাতে অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার থাকতে হবে।
গত সোমবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি প্রথম প্রকাশিত হয়। অবস্থা গুরুতর না হলে বা রোগী মুমূর্ষু না হলে সাইবার হামলার শিকার হাসপাতালের জরুরি বিভাগে যেতে নিরুৎসাহিত করা হয়। হাড় ভাঙা ও জয়েন্টের সমস্যার মতো গুরুতর আঘাতের জন্য হাসপাতালটির জরুরি চিকিৎসা কেন্দ্রে (ইউটিসি) দেখাতে বলছে এনএইচএস।
এছাড়া জরুরি পরিস্থিতিতে ৯৯৯ নম্বরে এবং সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য ১১১ নম্বরে ফোন করতে বলা হয়েছে। এর বাইরে কাছাকাছি জরুরি চিকিৎসা কেন্দ্রে বা সাধারণ স্বাস্থ্যসেবা চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
গ্রিস থেকে গাজা উপকূলের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছে আন্তর্জাতিক একটি সহায়তা বহর। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) আয়োজকেরা জানিয়েছেন, ইসরায়েলের হুঁশিয়ারি উপেক্ষা করে বহরটি পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় জলসীমায় প্রবেশ করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, গাজা যুদ্ধের অবসান এবং জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে একটি সম্ভাব্য চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। তবে এ বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কোনো পরিকল্পনা প্রকাশ করেননি।
৫ ঘণ্টা আগেএই চুক্তি এমন এক সময়ে ঘোষণা করা হলো, যখন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রস্তাবের মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির ওপর আরোপিত আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য স্থগিত করার চেষ্টা করছে চীন ও রাশিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শুক্রবার দেওয়া বক্তব্যে ঘোষণা করেছেন—গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলকে ‘কাজ শেষ করতেই হবে’। তাঁর এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন একাধিক পশ্চিমা দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং আন্তর্জাতিক মহলে ইসরায়েল ক্রমবর্ধমানভাবে
৭ ঘণ্টা আগে