সন্তান জন্ম, বিবাহ, দত্তকের মতো বিষয়ের ওপর অন্য দেশের মানুষদের নাগরিকত্ব সুবিধা দেয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। তবে এর বাইরে বড় ধরনের অর্থ বিনিয়োগের বিনিময়ে লোকজনকে নাগরিকত্ব সুবিধা দিয়ে থাকে বেশ কয়েকটি দেশ। সরকারি বন্ড, স্থাবর সম্পত্তি কিংবা অন্য কোনো আর্থিক বিনিয়োগের মাধ্যমে এমনটা করা সম্ভব। এর সঙ্গে ওই দেশে বসবাসের আইনি অধিকারের মতো আরও কিছু শর্ত থাকতে পারে।
বিনিয়োগের বিনিময়ে নাগরিকত্ব সুবিধা দেওয়া এসব দেশের মধ্যে মাল্টা, সাইপ্রাস ও বুলগেরিয়া অন্যতম। দেশগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য। মজার বিষয় হলো, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশের যেকোনো একটি দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণের মাধ্যমে আপনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের নাগরিক হয়ে উঠতে পারেন। নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করে, আমলাতান্ত্রিক বাধা ছাড়াই নাগরিকত্ব পাওয়া সম্ভব হয় ইউরোপীয় ইউনিয়নের এসব দেশে। আর এই সুবিধাকে বলা হয় সিটিজেনশিপ বাই ইনভেস্টমেন্ট (সিবিআই)। যদিও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়ান ও বেলারুশিয়ানদের জন্য এই সুবিধা বাতিল করেছে দেশগুলো।
তবে অর্থনীতিতে বিনিয়োগের বিনিময়ে বসবাস অনুমতি বা রেসিডেন্সি বাই ইনভেস্টমেন্ট (আরবিআই) ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিভিন্ন দেশে এখনো বিদ্যমান। যদিও পর্তুগাল ও আয়ারল্যান্ডে এই সুবিধা সম্প্রতি স্থগিত করেছে। তবে স্পেন, গ্রিস, সাইপ্রাস এবং মাল্টা এখনো অর্থনৈতিক বিনিয়োগের বদলে অন্য দেশের নাগরিকদের বসবাসের অধিকার প্রদান করে থাকে।
ইইউ কমিশনের ২০১৯ সালের একটি সমীক্ষা অনুসারে, ২০১১ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ১ লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষকে সিবিআই এবং আরবিআই-এর অধীনে বসবাসের অধিকার দেওয়া হয়েছিল। এর বিনিময়ে দেশগুলো ২ কোটি ১৪ লাখ ইউরোর আনুমানিক রাজস্ব সংগ্রহ করেছিল।
বিশ্বব্যাপী ১৯৮০-এর দশকে ক্যারিবীয় অঞ্চলের কয়েকটি দেশে প্রথম সিবিআই প্রোগ্রাম চালু করা হয়েছিল। এর মধ্যে কিছু দেশে এখনো এই সুবিধা সক্রিয় রয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য বাদে ইউরোপের মন্টেনেগ্রো এবং তুরস্কে এই সুবিধা রয়েছে।
সন্তান জন্ম, বিবাহ, দত্তকের মতো বিষয়ের ওপর অন্য দেশের মানুষদের নাগরিকত্ব সুবিধা দেয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। তবে এর বাইরে বড় ধরনের অর্থ বিনিয়োগের বিনিময়ে লোকজনকে নাগরিকত্ব সুবিধা দিয়ে থাকে বেশ কয়েকটি দেশ। সরকারি বন্ড, স্থাবর সম্পত্তি কিংবা অন্য কোনো আর্থিক বিনিয়োগের মাধ্যমে এমনটা করা সম্ভব। এর সঙ্গে ওই দেশে বসবাসের আইনি অধিকারের মতো আরও কিছু শর্ত থাকতে পারে।
বিনিয়োগের বিনিময়ে নাগরিকত্ব সুবিধা দেওয়া এসব দেশের মধ্যে মাল্টা, সাইপ্রাস ও বুলগেরিয়া অন্যতম। দেশগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য। মজার বিষয় হলো, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশের যেকোনো একটি দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণের মাধ্যমে আপনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের নাগরিক হয়ে উঠতে পারেন। নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করে, আমলাতান্ত্রিক বাধা ছাড়াই নাগরিকত্ব পাওয়া সম্ভব হয় ইউরোপীয় ইউনিয়নের এসব দেশে। আর এই সুবিধাকে বলা হয় সিটিজেনশিপ বাই ইনভেস্টমেন্ট (সিবিআই)। যদিও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়ান ও বেলারুশিয়ানদের জন্য এই সুবিধা বাতিল করেছে দেশগুলো।
তবে অর্থনীতিতে বিনিয়োগের বিনিময়ে বসবাস অনুমতি বা রেসিডেন্সি বাই ইনভেস্টমেন্ট (আরবিআই) ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিভিন্ন দেশে এখনো বিদ্যমান। যদিও পর্তুগাল ও আয়ারল্যান্ডে এই সুবিধা সম্প্রতি স্থগিত করেছে। তবে স্পেন, গ্রিস, সাইপ্রাস এবং মাল্টা এখনো অর্থনৈতিক বিনিয়োগের বদলে অন্য দেশের নাগরিকদের বসবাসের অধিকার প্রদান করে থাকে।
ইইউ কমিশনের ২০১৯ সালের একটি সমীক্ষা অনুসারে, ২০১১ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ১ লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষকে সিবিআই এবং আরবিআই-এর অধীনে বসবাসের অধিকার দেওয়া হয়েছিল। এর বিনিময়ে দেশগুলো ২ কোটি ১৪ লাখ ইউরোর আনুমানিক রাজস্ব সংগ্রহ করেছিল।
বিশ্বব্যাপী ১৯৮০-এর দশকে ক্যারিবীয় অঞ্চলের কয়েকটি দেশে প্রথম সিবিআই প্রোগ্রাম চালু করা হয়েছিল। এর মধ্যে কিছু দেশে এখনো এই সুবিধা সক্রিয় রয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য বাদে ইউরোপের মন্টেনেগ্রো এবং তুরস্কে এই সুবিধা রয়েছে।
ওয়াশিংটনে ছয় বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠকে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তুরস্কের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে দেশটির কাছে আবারও নিজেদের তৈরি উন্নত এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির সুযোগ দেওয়া হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
৪ ঘণ্টা আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
৫ ঘণ্টা আগে