ডয়চে ভেলে
ইউক্রেন ন্যাটোয় যোগ দেবে—এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু কবে দেবে, তা এখনই স্থির করা যাচ্ছে না। ন্যাটোয় যোগদানের সমস্ত শর্ত পূরণ হলে তবেই ইউক্রেন এই সামরিক গোষ্ঠীতে যোগ দিতে পারবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে ন্যাটোয়। সে সময় কত দিনে আসবে, তার নির্দিষ্ট কোনো উল্লেখ নেই।
ন্যাটোর এই সিদ্ধান্তে হতাশা প্রকাশ করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। লিথুয়ানিয়ায় দাঁড়িয়ে তিনি বলেছেন, ন্যাটো যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা তিনি মেনে নিতে পারছেন না। তিনি আশা করেছিলেন, ন্যাটো স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নেবে।
লিথুয়ানিয়ায় দুই দিনের ন্যাটোর বৈঠক শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার ছিল প্রথম দিন। বস্তুত, তার আগেই যুক্তরাজ্য সফরে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়ে দিয়েছিলেন, ইউক্রেনকে এখনই ন্যাটোয় নেওয়া হবে না। তার বক্তব্য ছিল, ইউক্রেনকে এখনই ন্যাটোয় নেওয়া মানে রাশিয়ার সঙ্গে সার্বিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়া। অর্থাৎ, শুধু ইউক্রেন নয়, ন্যাটো রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ত।
বিশেষজ্ঞদের অনেকেরই অভিমত, রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর ইউক্রেনের ন্যাটোয় যোগদান নিয়ে নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে, তার আগে নয়। কারণ, প্রতিটি দেশই জানিয়েছে, ইউক্রেনের যোগদান নিয়ে তাদের কোনো আপত্তি নেই।
এদিকে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হতাশা প্রকাশ করে বলেছেন, ন্যাটোর এই সিদ্ধান্ত একটি বড় মিথ্যা। ইউক্রেন তার সমস্ত শক্তি দিয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করছে। গোটা ইউরোপকে রক্ষা করছে। অথচ ন্যাটো ইউক্রেন নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। লিথুয়ানিয়ার রাষ্ট্রপ্রধানকে পাশে নিয়ে জেলেনস্কি বলেছেন, ইউক্রেনের প্রত্যেক সেনা, প্রত্যেক মানুষ আশা করেছিল ন্যাটো স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নেবে। কিন্তু ন্যাটো গোটা ইউক্রেনকে হতাশ করেছে।
লিথুয়ানিয়াসহ পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো অবশ্য ইউক্রেনকে সমর্থন করেছে। বস্তুত, লিথুয়ানিয়া প্রথম অস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনকে সাহায্য করেছিল। তখনো রাশিয়া ইউক্রেনকে আক্রমণ করেনি। পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো মনে করে, ইউক্রেনকে দ্রুত ন্যাটোয় অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
আমেরিকা জানিয়েছে, ইউক্রেনকে যেভাবে সাহায্য করা হচ্ছে, তা চালিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু ইউক্রেনের বক্তব্য, আমেরিকার এই আশ্বাসে তারা সম্পূর্ণ স্বস্তি পাচ্ছে না। কারণ ২০২৪ সালে আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। নতুন প্রেসিডেন্ট এসে এই সমস্ত আশ্বাসবাণী বদলে দিতে পারেন। তাই একটি স্পষ্ট সিদ্ধান্ত চাইছে ইউক্রেন।
ইউক্রেন ন্যাটোয় যোগ দেবে—এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু কবে দেবে, তা এখনই স্থির করা যাচ্ছে না। ন্যাটোয় যোগদানের সমস্ত শর্ত পূরণ হলে তবেই ইউক্রেন এই সামরিক গোষ্ঠীতে যোগ দিতে পারবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে ন্যাটোয়। সে সময় কত দিনে আসবে, তার নির্দিষ্ট কোনো উল্লেখ নেই।
ন্যাটোর এই সিদ্ধান্তে হতাশা প্রকাশ করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। লিথুয়ানিয়ায় দাঁড়িয়ে তিনি বলেছেন, ন্যাটো যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা তিনি মেনে নিতে পারছেন না। তিনি আশা করেছিলেন, ন্যাটো স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নেবে।
লিথুয়ানিয়ায় দুই দিনের ন্যাটোর বৈঠক শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার ছিল প্রথম দিন। বস্তুত, তার আগেই যুক্তরাজ্য সফরে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়ে দিয়েছিলেন, ইউক্রেনকে এখনই ন্যাটোয় নেওয়া হবে না। তার বক্তব্য ছিল, ইউক্রেনকে এখনই ন্যাটোয় নেওয়া মানে রাশিয়ার সঙ্গে সার্বিক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়া। অর্থাৎ, শুধু ইউক্রেন নয়, ন্যাটো রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ত।
বিশেষজ্ঞদের অনেকেরই অভিমত, রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর ইউক্রেনের ন্যাটোয় যোগদান নিয়ে নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে, তার আগে নয়। কারণ, প্রতিটি দেশই জানিয়েছে, ইউক্রেনের যোগদান নিয়ে তাদের কোনো আপত্তি নেই।
এদিকে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হতাশা প্রকাশ করে বলেছেন, ন্যাটোর এই সিদ্ধান্ত একটি বড় মিথ্যা। ইউক্রেন তার সমস্ত শক্তি দিয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করছে। গোটা ইউরোপকে রক্ষা করছে। অথচ ন্যাটো ইউক্রেন নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। লিথুয়ানিয়ার রাষ্ট্রপ্রধানকে পাশে নিয়ে জেলেনস্কি বলেছেন, ইউক্রেনের প্রত্যেক সেনা, প্রত্যেক মানুষ আশা করেছিল ন্যাটো স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নেবে। কিন্তু ন্যাটো গোটা ইউক্রেনকে হতাশ করেছে।
লিথুয়ানিয়াসহ পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো অবশ্য ইউক্রেনকে সমর্থন করেছে। বস্তুত, লিথুয়ানিয়া প্রথম অস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনকে সাহায্য করেছিল। তখনো রাশিয়া ইউক্রেনকে আক্রমণ করেনি। পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো মনে করে, ইউক্রেনকে দ্রুত ন্যাটোয় অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
আমেরিকা জানিয়েছে, ইউক্রেনকে যেভাবে সাহায্য করা হচ্ছে, তা চালিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু ইউক্রেনের বক্তব্য, আমেরিকার এই আশ্বাসে তারা সম্পূর্ণ স্বস্তি পাচ্ছে না। কারণ ২০২৪ সালে আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। নতুন প্রেসিডেন্ট এসে এই সমস্ত আশ্বাসবাণী বদলে দিতে পারেন। তাই একটি স্পষ্ট সিদ্ধান্ত চাইছে ইউক্রেন।
অনলাইনে ভিডিও দেখে আস্ত একটি রকেট বানিয়ে ফেলেছে ১৮ বছর বয়সী চীনা তরুণ ঝ্যাং শিজি। এই ঘটনা রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছে চীনজুড়ে। চীনা সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঝ্যাংয়ের তৈরি রকেট ৪০০ মিটার পর্যন্ত উচ্চতায় পৌঁছেছে।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের সেনাশাসকেরা চার বছর আগে এক অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ফল বাতিল, গঠিত নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে। এখন তারা আবারও ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে এক নতুন নির্বাচন আয়োজন করছে। আন্তর্জাতিক মহল ‘ভুয়া ভোট’ বলে নিন্দা করলেও জান্তা সরকার এই ভোটকে বৈধতা দিতে ভারতের সমর্থন চাইছে।
১ ঘণ্টা আগেরাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, বরং ভালুক। জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় এমনটাই বলেছে ক্রেমলিন।
২ ঘণ্টা আগেভারতের হিমালয় অঞ্চলের এলাকা লাদাখের রাজধানী লেহ-তে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার পর সেখানে কারফিউ জারি করেছে সরকার। গতকাল বুধবার রাজ্য মর্যাদা ফেরত চেয়ে আন্দোলনে নামে স্থানীয়রা। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে কমপক্ষে ৪ জন নিহত হওয়ার পর এই কারফিউ জারি করা হলো।
৩ ঘণ্টা আগে