যুক্তরাজ্যে ছেলেশিশুদের মধ্যে অটিজম এবং এডিএইচডি বাড়ছে। এই দশকের শেষ নাগাদ দেশটির প্রায় ১০ লাখ প্রতিবন্ধী শিশুকে স্বাস্থ্যসুবিধা দেওয়া হবে। যুক্তরাজ্যর সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ডিপার্টমেন্ট ফর ওয়ার্ক অ্যান্ড পেনশন (ডিডব্লিউপি) প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৮-২৯ সালে প্রতিবন্ধী ভাতা (ডিএলএ) প্রাপ্ত ১৮ বছরের কম বয়সীদের সংখ্যা ৯ লাখ ৪৮ হাজারে গিয়ে দাঁড়াবে, যা করোনা মহামারির আগের সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ এবং ১৪ শিশুর মধ্যে প্রায় একজন প্রতিবন্ধী।
ডিডব্লিউপির ভবিষ্যদ্বাণীতে আরও দেখা গেছে, সব বয়সী লোকেদের স্বাস্থ্য এবং প্রতিবন্ধী ভাতার জন্য করদাতাদের বছরে ১ হাজার কোটি পাউন্ডের বেশি টাকা সরকারকে দিতে হচ্ছে। সামগ্রিকভাবে ভাতা প্রদান বৃদ্ধির ৫০ শতাংশই শিশু এবং কর্মক্ষমদের পেছনে ব্যয় করা হয়।
প্রতিবন্ধিতা বৃদ্ধি প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে উদ্বেগ, বিষণ্নতা এবং শিশুদের মধ্যে আচরণগত ব্যাধি ও শিখন সমস্যার সঙ্গে সম্পর্কিত।
দাবিকৃত অক্ষমতা বা স্বাস্থ্যগত অবস্থাসহ শিশুদের দেওয়া সুযোগ-সুবিধার মোট খরচ ২০২৮ সালের মধ্যে আজকের হিসাবে ৫৭০ কোটি পাউন্ড, যা লকডাউনের আগে ২৫০ কোটি পাউন্ড ছিল। একই সময়ে কর্মক্ষম বেকারদের পেছনে খরচ ৫০ কোটি পাউন্ড থেকে প্রায় ৮০০ কোটি পাউন্ডে দাঁড়াবে। এ ছাড়া পেনশনভোগীদের অতিরিক্ত ১ হাজার ৫৬০ কোটি পাউন্ড দেওয়া হবে।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক গত সপ্তাহে এই সমস্যা মোকাবিলায় পাঁচ দফা দাবি পেশ করে আরও বেশি লোককে কাজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর এই পদ্ধতিতে সহানুভূতির অভাব রয়েছে এমন দাবিকে প্রত্যাখ্যান করেছেন।
ইনস্টিটিউট ফর ফিসকাল স্টাডিজের (আইএফএস) অর্থনীতিবিদ স্যাম রে-চৌধুরি বলেছেন, শিশুদের মধ্যে প্রতিবন্ধিত্ব বৃদ্ধি এবং ভাতা প্রদান দ্বিগুণ হলে ভবিষ্যতে এর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। কারণ তাঁদের অনেকেরই কর্মে যোগদানের সম্ভাবনা নেই।
যুক্তরাজ্যে ছেলেশিশুদের মধ্যে অটিজম এবং এডিএইচডি বাড়ছে। এই দশকের শেষ নাগাদ দেশটির প্রায় ১০ লাখ প্রতিবন্ধী শিশুকে স্বাস্থ্যসুবিধা দেওয়া হবে। যুক্তরাজ্যর সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ডিপার্টমেন্ট ফর ওয়ার্ক অ্যান্ড পেনশন (ডিডব্লিউপি) প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৮-২৯ সালে প্রতিবন্ধী ভাতা (ডিএলএ) প্রাপ্ত ১৮ বছরের কম বয়সীদের সংখ্যা ৯ লাখ ৪৮ হাজারে গিয়ে দাঁড়াবে, যা করোনা মহামারির আগের সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ এবং ১৪ শিশুর মধ্যে প্রায় একজন প্রতিবন্ধী।
ডিডব্লিউপির ভবিষ্যদ্বাণীতে আরও দেখা গেছে, সব বয়সী লোকেদের স্বাস্থ্য এবং প্রতিবন্ধী ভাতার জন্য করদাতাদের বছরে ১ হাজার কোটি পাউন্ডের বেশি টাকা সরকারকে দিতে হচ্ছে। সামগ্রিকভাবে ভাতা প্রদান বৃদ্ধির ৫০ শতাংশই শিশু এবং কর্মক্ষমদের পেছনে ব্যয় করা হয়।
প্রতিবন্ধিতা বৃদ্ধি প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে উদ্বেগ, বিষণ্নতা এবং শিশুদের মধ্যে আচরণগত ব্যাধি ও শিখন সমস্যার সঙ্গে সম্পর্কিত।
দাবিকৃত অক্ষমতা বা স্বাস্থ্যগত অবস্থাসহ শিশুদের দেওয়া সুযোগ-সুবিধার মোট খরচ ২০২৮ সালের মধ্যে আজকের হিসাবে ৫৭০ কোটি পাউন্ড, যা লকডাউনের আগে ২৫০ কোটি পাউন্ড ছিল। একই সময়ে কর্মক্ষম বেকারদের পেছনে খরচ ৫০ কোটি পাউন্ড থেকে প্রায় ৮০০ কোটি পাউন্ডে দাঁড়াবে। এ ছাড়া পেনশনভোগীদের অতিরিক্ত ১ হাজার ৫৬০ কোটি পাউন্ড দেওয়া হবে।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক গত সপ্তাহে এই সমস্যা মোকাবিলায় পাঁচ দফা দাবি পেশ করে আরও বেশি লোককে কাজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর এই পদ্ধতিতে সহানুভূতির অভাব রয়েছে এমন দাবিকে প্রত্যাখ্যান করেছেন।
ইনস্টিটিউট ফর ফিসকাল স্টাডিজের (আইএফএস) অর্থনীতিবিদ স্যাম রে-চৌধুরি বলেছেন, শিশুদের মধ্যে প্রতিবন্ধিত্ব বৃদ্ধি এবং ভাতা প্রদান দ্বিগুণ হলে ভবিষ্যতে এর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। কারণ তাঁদের অনেকেরই কর্মে যোগদানের সম্ভাবনা নেই।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
১৯ মিনিট আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
৪৩ মিনিট আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
২ ঘণ্টা আগেশচীন উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদের একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ছিলেন। পেটে চামচ ও টুথব্রাশ কীভাবে এল—জানতে চাইলে শচীন বলেন, ‘মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে রোগীদের সামান্য পরিমাণ খাবার দেওয়া হতো। ক্ষুধার চোটে ক্ষুব্ধ হয়ে স্তূপ করা বাসনকোসন থেকে চামচ চুরি করে খেতাম।’
৩ ঘণ্টা আগে