ইউক্রেনের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের দনবাস অঞ্চলের লুহানস্কের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলো দখলে নেওয়ার পর এবার পূর্ব ইউক্রেনের পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে চায় রাশিয়া। লুহানস্কের লিসিশানস্ক শহরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর এবার রাশিয়া এ পথেই হাঁটছে বলে মন্তব্য করেছেন ইউক্রেনের স্থানীয় এক গভর্নর।
গতকাল এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, এরই মধ্যে দখলে নেওয়া সেভেরোদনেৎস্কে প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু করার জোর প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া। গত মাসে সেভেরোদনেৎস্ক শহরের পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় রুশ বাহিনী। সেখান থেকে এরই মধ্যে সরে গেছে ইউক্রেনের সেনারা। শহরটিতে প্রায় এক লাখ মানুষ বাস করতেন। এর মধ্যে বেশির ভাগই ইতিমধ্যে অন্যত্র পালিয়ে গেছেন।
গতকাল সেভেরোদনেৎস্কের সামরিক-বেসামরিক প্রশাসনের প্রধান ওলেকজান্দর স্ত্রাইউক জানিয়েছেন, সেভেরোদনেৎস্কের আদমশুমারি করার জন্য একটি রুশ কার্যালয় খোলা হচ্ছে।
ওলেকজান্দর স্ত্রাইউক বলেন, ‘অন্তত যে কোনো উপায়ে শহরের অবকাঠামো পুনরুদ্ধার করার জন্য রাশিয়া এখন নিবিড়ভাবে আবাসন এবং সাম্প্রদায়িক পরিষেবা বিশেষজ্ঞদের সন্ধান করছে। তবে এ শহরে ধ্বংসযজ্ঞ এত বেশি হয়েছে, আগের অবস্থানে নিয়ে যেতে বেশ বেগ পেতে। অনেক সময়ের ব্যাপার। এ ক্ষেত্রে পোর্টেবল জেনারেটর যথেষ্ট নয়।’
এরই মধ্যে পরে কোন অঞ্চল দখলে নেওয়া হবে তা ঠিক করে ফেলেছে রাশিয়া। এবার স্লোভিয়ানস্কের দখল চায় দেশটি।
এদিকে, ‘বীরত্বের’ সঙ্গে লড়ে লুহানস্কের লিসিশানস্ক শহরের নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হওয়ায় রুশ সেনাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এবার এ সেনাদের বিশ্রাম দিয়েছেন তিনি। বাকিদের নেমে পড়তে হবে কাজে।
অন্যদিকে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলছেন, লুহানস্ক ফের দখলে নেওয়া হবে। রুশ শহর বেলগোরোদে বেসামরিক নাগরিকদের টার্গেট করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হচ্ছে বলে দাবি করেছে রাশিয়া। তবে ইউক্রেন এ দাবি মিথ্যা বলে জানিয়েছে।
সুইজারল্যান্ডে বৈঠক
রাশিয়ার আগ্রাসনের পর ইউক্রেন পুনর্গঠনের জন্য অগ্রাধিকারভিত্তিক রূপরেখা তৈরি করতে প্রথমবারের মতো বৈঠকে বসেছে যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইউক্রেন সরকার। সোমবার সুইজারল্যান্ডের লুগানো শহরে এ বৈঠক শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার শেষ হবে এ আলোচনা। এতে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকেরা অংশ নেন। রয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ভার্চুয়ালি যুক্ত হন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, চার মাসের বেশি সময় ধরে চলমান এ যুদ্ধের ফলে বিধ্বস্ত ইউক্রেন পুনর্গঠনে কয়েক শ কোটি ডলার লাগবে। এ বৈঠকে অর্থের উৎস নিয়ে কথা বলা না হলেও প্রক্রিয়া ঠিক করা হবে। বানানো হবে রোডম্যাপ।
ইউক্রেনের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের দনবাস অঞ্চলের লুহানস্কের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলো দখলে নেওয়ার পর এবার পূর্ব ইউক্রেনের পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে চায় রাশিয়া। লুহানস্কের লিসিশানস্ক শহরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর এবার রাশিয়া এ পথেই হাঁটছে বলে মন্তব্য করেছেন ইউক্রেনের স্থানীয় এক গভর্নর।
গতকাল এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, এরই মধ্যে দখলে নেওয়া সেভেরোদনেৎস্কে প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু করার জোর প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া। গত মাসে সেভেরোদনেৎস্ক শহরের পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় রুশ বাহিনী। সেখান থেকে এরই মধ্যে সরে গেছে ইউক্রেনের সেনারা। শহরটিতে প্রায় এক লাখ মানুষ বাস করতেন। এর মধ্যে বেশির ভাগই ইতিমধ্যে অন্যত্র পালিয়ে গেছেন।
গতকাল সেভেরোদনেৎস্কের সামরিক-বেসামরিক প্রশাসনের প্রধান ওলেকজান্দর স্ত্রাইউক জানিয়েছেন, সেভেরোদনেৎস্কের আদমশুমারি করার জন্য একটি রুশ কার্যালয় খোলা হচ্ছে।
ওলেকজান্দর স্ত্রাইউক বলেন, ‘অন্তত যে কোনো উপায়ে শহরের অবকাঠামো পুনরুদ্ধার করার জন্য রাশিয়া এখন নিবিড়ভাবে আবাসন এবং সাম্প্রদায়িক পরিষেবা বিশেষজ্ঞদের সন্ধান করছে। তবে এ শহরে ধ্বংসযজ্ঞ এত বেশি হয়েছে, আগের অবস্থানে নিয়ে যেতে বেশ বেগ পেতে। অনেক সময়ের ব্যাপার। এ ক্ষেত্রে পোর্টেবল জেনারেটর যথেষ্ট নয়।’
এরই মধ্যে পরে কোন অঞ্চল দখলে নেওয়া হবে তা ঠিক করে ফেলেছে রাশিয়া। এবার স্লোভিয়ানস্কের দখল চায় দেশটি।
এদিকে, ‘বীরত্বের’ সঙ্গে লড়ে লুহানস্কের লিসিশানস্ক শহরের নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হওয়ায় রুশ সেনাদের অভিনন্দন জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এবার এ সেনাদের বিশ্রাম দিয়েছেন তিনি। বাকিদের নেমে পড়তে হবে কাজে।
অন্যদিকে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলছেন, লুহানস্ক ফের দখলে নেওয়া হবে। রুশ শহর বেলগোরোদে বেসামরিক নাগরিকদের টার্গেট করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হচ্ছে বলে দাবি করেছে রাশিয়া। তবে ইউক্রেন এ দাবি মিথ্যা বলে জানিয়েছে।
সুইজারল্যান্ডে বৈঠক
রাশিয়ার আগ্রাসনের পর ইউক্রেন পুনর্গঠনের জন্য অগ্রাধিকারভিত্তিক রূপরেখা তৈরি করতে প্রথমবারের মতো বৈঠকে বসেছে যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইউক্রেন সরকার। সোমবার সুইজারল্যান্ডের লুগানো শহরে এ বৈঠক শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার শেষ হবে এ আলোচনা। এতে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকেরা অংশ নেন। রয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ভার্চুয়ালি যুক্ত হন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, চার মাসের বেশি সময় ধরে চলমান এ যুদ্ধের ফলে বিধ্বস্ত ইউক্রেন পুনর্গঠনে কয়েক শ কোটি ডলার লাগবে। এ বৈঠকে অর্থের উৎস নিয়ে কথা বলা না হলেও প্রক্রিয়া ঠিক করা হবে। বানানো হবে রোডম্যাপ।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে