রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা সরবরাহকারী সংস্থা ভাগনারের প্রধান প্রয়াত ইয়েভজেনি প্রিগোঝিনকে নিয়ে মন্তব্য করেছেন বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো। তিনি দাবি করেছেন, তিনি বিমান দুর্ঘটনার অনেক আগেই প্রিগোঝিন ও তাঁর সঙ্গী দিমিত্রি উটকিনকে সতর্ক করে বলেছিলেন, তাঁদের জীবন হুমকির মুখে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চলতি বছরের জুন মাসের ২৩-২৪ তারিখে রাশিয়ার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ শুরু করে ভাগনার। এমনকি তারা ইউক্রেনের রণক্ষেত্র ছেড়ে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে রাশিয়ায় প্রবেশ করে সীমান্তবর্তী একটি সেনা ঘাঁটিও দখল করে নেয়। পরে অবশ্য রাশিয়া সামরিক হস্তক্ষেপের আগেই লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় প্রিগোঝিন বিদ্রোহ স্থগিত করে বেলারুশে চলে যায়। সঙ্গে ভাগনার বাহিনীর একাংশও চলে যায়।
গতকাল শুক্রবার বেলারুশের সংবাদ সংস্থা বেলটিএর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জানান—ভাগনার প্রধানকে দবার তাঁর প্রাণনাশের বিষয়ে সতর্ক করা হলেও তিনি বিষয়টি উড়িয়ে দেন। লুকাশেঙ্কো আরও দাবি করেন, তিনি প্রিগোঝিনকে বিদ্রোহের সময় সতর্ক করে বলেছিলেন, প্রিগোঝিন এতে মারাও যেতে পারেন। জবাবে প্রিগোঝিন বলেন, ‘আপনি আপনার কথা নিয়ে থাকুন—আমি মরবই।’
লুকাশেঙ্কো আরও বলেন, কিছুদিন আগে প্রিগোঝিন ও তাঁর সহযোগী দিমিত্রি উটকিন তাঁর কাছে আসলে তিনি তাদের সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘বাছারা সতর্ক হয়ে যাও।’ উল্লেখ্য, প্রিগোঝিনকে নিয়ে বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে উটকিনও ছিলেন। লুকাশেঙ্কো নিশ্চিত করে বলেননি, ঠিক কোন সময় প্রিগোঝিনের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়েছিল।
এদিকে প্রিগোঝিনের মৃত্যুতে পুতিনের হাত রয়েছে—এমন আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট ও পুতিনের ঘনিষ্ঠ মিত্র লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি এই দুর্ঘটনার সঙ্গে পুতিনের জড়িত থাকার কোনো কারণ নেই। আমি পুতিনকে চিনি: তিনি খুবই হিসেবি, খুবই শান্ত এবং ধীরস্থির।’ পুতিন জড়িত নয় উল্লেখ করে ক্রেমলিনের ঘনিষ্ঠ এই মিত্র বলেন, ‘আমি কল্পনাও করতে পারি না পুতিন এটি করেছেন এবং এর জন্য পুতিনকে দোষারোপ করতে হবে। এটি খুবই উগ্র ও অপেশাদার কাজ।’
এদিকে ভাগনার-প্রধানের মৃত্যুর পর বাহিনীর কী হবে সে বিষয়ে লুকাশেঙ্কো বলেন, বাহিনীর সদস্যরা বেলারুশে রয়ে যাবেন। তিনি বলেন, ‘ভাগনার টিকে গেছে, টিকছে এবং বেলারুশে টিকে থাকবে। আমাদের যতক্ষণ প্রয়োজন ততক্ষণ ভাগনার বেলারুশে থেকে যাবে।’
রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা সরবরাহকারী সংস্থা ভাগনারের প্রধান প্রয়াত ইয়েভজেনি প্রিগোঝিনকে নিয়ে মন্তব্য করেছেন বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো। তিনি দাবি করেছেন, তিনি বিমান দুর্ঘটনার অনেক আগেই প্রিগোঝিন ও তাঁর সঙ্গী দিমিত্রি উটকিনকে সতর্ক করে বলেছিলেন, তাঁদের জীবন হুমকির মুখে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চলতি বছরের জুন মাসের ২৩-২৪ তারিখে রাশিয়ার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ শুরু করে ভাগনার। এমনকি তারা ইউক্রেনের রণক্ষেত্র ছেড়ে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে রাশিয়ায় প্রবেশ করে সীমান্তবর্তী একটি সেনা ঘাঁটিও দখল করে নেয়। পরে অবশ্য রাশিয়া সামরিক হস্তক্ষেপের আগেই লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় প্রিগোঝিন বিদ্রোহ স্থগিত করে বেলারুশে চলে যায়। সঙ্গে ভাগনার বাহিনীর একাংশও চলে যায়।
গতকাল শুক্রবার বেলারুশের সংবাদ সংস্থা বেলটিএর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জানান—ভাগনার প্রধানকে দবার তাঁর প্রাণনাশের বিষয়ে সতর্ক করা হলেও তিনি বিষয়টি উড়িয়ে দেন। লুকাশেঙ্কো আরও দাবি করেন, তিনি প্রিগোঝিনকে বিদ্রোহের সময় সতর্ক করে বলেছিলেন, প্রিগোঝিন এতে মারাও যেতে পারেন। জবাবে প্রিগোঝিন বলেন, ‘আপনি আপনার কথা নিয়ে থাকুন—আমি মরবই।’
লুকাশেঙ্কো আরও বলেন, কিছুদিন আগে প্রিগোঝিন ও তাঁর সহযোগী দিমিত্রি উটকিন তাঁর কাছে আসলে তিনি তাদের সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘বাছারা সতর্ক হয়ে যাও।’ উল্লেখ্য, প্রিগোঝিনকে নিয়ে বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে উটকিনও ছিলেন। লুকাশেঙ্কো নিশ্চিত করে বলেননি, ঠিক কোন সময় প্রিগোঝিনের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়েছিল।
এদিকে প্রিগোঝিনের মৃত্যুতে পুতিনের হাত রয়েছে—এমন আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট ও পুতিনের ঘনিষ্ঠ মিত্র লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি এই দুর্ঘটনার সঙ্গে পুতিনের জড়িত থাকার কোনো কারণ নেই। আমি পুতিনকে চিনি: তিনি খুবই হিসেবি, খুবই শান্ত এবং ধীরস্থির।’ পুতিন জড়িত নয় উল্লেখ করে ক্রেমলিনের ঘনিষ্ঠ এই মিত্র বলেন, ‘আমি কল্পনাও করতে পারি না পুতিন এটি করেছেন এবং এর জন্য পুতিনকে দোষারোপ করতে হবে। এটি খুবই উগ্র ও অপেশাদার কাজ।’
এদিকে ভাগনার-প্রধানের মৃত্যুর পর বাহিনীর কী হবে সে বিষয়ে লুকাশেঙ্কো বলেন, বাহিনীর সদস্যরা বেলারুশে রয়ে যাবেন। তিনি বলেন, ‘ভাগনার টিকে গেছে, টিকছে এবং বেলারুশে টিকে থাকবে। আমাদের যতক্ষণ প্রয়োজন ততক্ষণ ভাগনার বেলারুশে থেকে যাবে।’
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৫ ঘণ্টা আগে