বিমান দুর্ঘটনায় প্রিগোঝিনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ। গত মঙ্গলবার নিজ শহর রাশিয়ার সেইন্ট পিটার্সবার্গে সমাহিতও করা হয়েছে। কিন্তু এর মধ্যেই হঠাৎ প্রকাশ্যে এল একটি ভিডিও। যেখানে ভক্তদের উদ্দেশে প্রিগোঝিনকে বলতে শোনা গেছে, ‘যারা আলোচনা করছেন আমি বেঁচে আছি কি নেই—তাঁদের জন্য। আমি আফ্রিকায় আছি। আসলে সবকিছুই ঠিক আছে।’
ভিডিওটি দেখে প্রিগোঝিনের ভক্তদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই ভাবছেন, প্রিগোঝিন এখনো বেঁচে আছেন।
বৃহস্পতিবার দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রিগোঝিনকে দেখা যাওয়া নতুন ভিডিওটি ‘গ্রে জোন’ নামে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে পোস্ট করা হয়। এই চ্যানেলটি আবার প্রিগোঝিনের নেতৃত্বাধীন ভাড়াটে ভাগনার বাহিনীর সঙ্গে সম্পৃক্ত।
কোনো ভূমিকা ছাড়াই ওই চ্যানেলটি ভিডিওটি পোস্ট করেছে। যদিও একই চ্যানেলে এর আগের একটি পোস্টে প্রিগোঝিনের সমাধির ছবি দেখানো হয় এবং ওই ছবিটির ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘তিনি (প্রিগোঝিন) একবার বলেছিলেন, মৃতদের কথার আওয়াজ জীবিতদের চেয়েও বেশি জোরে হয়। তিনি প্রমাণ করেছেন!’
নতুন ভিডিওটি কখন ধারণ করা হয়েছে সে বিষয়ে ‘গ্রে জোন’ চ্যানেলটি কিছু জানায়নি। আর ভিডিওটি যদি সত্যিও হয়, তারপরও এটা নিশ্চিত করে বলার উপায় নেই যে, তিনি বেঁচে আছেন। বিমান দুর্ঘটনার আগে মস্কোতে ফিরে আসার আগে তিনি আফ্রিকায় ছিলেন। সেখানে তাঁর বাহিনীর একটি অংশ সামরিক অভিযান পরিচালনা করছে।
ধারণা করা হচ্ছে, ভিডিওটি প্রিগোঝিনের মৃত্যুর কয়েক দিন আগে ১৯ কিংবা ২০ আগস্ট ধারণ করা হয়েছে। সে সময় তিনি আফ্রিকাতেই ছিলেন এবং খবরের বাইরে থাকায় তাঁর দীর্ঘ অনুপস্থিতি নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলছিলেন।
ধারণা করা হচ্ছে, ওই ভিডিও ধারণ করার পরই তিনি রাশিয়া ফিরে এসেছিলেন এবং গত ২৩ আগস্ট ব্যক্তিগত জেটে চড়ে রাজধানী মস্কো থেকে সেইন্ট পিটার্সবার্গে যাওয়ার পথে এক দুর্ঘটনায় আরও ৯ সহযোগী সহ নিহত হন তিনি।
পুতিনের নির্দেশেই রুশ গোয়েন্দারা প্রিগোঝিনের বিমানটিকে গুলি করে ভূপাতিত করেছে বলে দাবি করছেন অনেকে।
বিমান দুর্ঘটনায় প্রিগোঝিনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ। গত মঙ্গলবার নিজ শহর রাশিয়ার সেইন্ট পিটার্সবার্গে সমাহিতও করা হয়েছে। কিন্তু এর মধ্যেই হঠাৎ প্রকাশ্যে এল একটি ভিডিও। যেখানে ভক্তদের উদ্দেশে প্রিগোঝিনকে বলতে শোনা গেছে, ‘যারা আলোচনা করছেন আমি বেঁচে আছি কি নেই—তাঁদের জন্য। আমি আফ্রিকায় আছি। আসলে সবকিছুই ঠিক আছে।’
ভিডিওটি দেখে প্রিগোঝিনের ভক্তদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই ভাবছেন, প্রিগোঝিন এখনো বেঁচে আছেন।
বৃহস্পতিবার দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রিগোঝিনকে দেখা যাওয়া নতুন ভিডিওটি ‘গ্রে জোন’ নামে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে পোস্ট করা হয়। এই চ্যানেলটি আবার প্রিগোঝিনের নেতৃত্বাধীন ভাড়াটে ভাগনার বাহিনীর সঙ্গে সম্পৃক্ত।
কোনো ভূমিকা ছাড়াই ওই চ্যানেলটি ভিডিওটি পোস্ট করেছে। যদিও একই চ্যানেলে এর আগের একটি পোস্টে প্রিগোঝিনের সমাধির ছবি দেখানো হয় এবং ওই ছবিটির ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘তিনি (প্রিগোঝিন) একবার বলেছিলেন, মৃতদের কথার আওয়াজ জীবিতদের চেয়েও বেশি জোরে হয়। তিনি প্রমাণ করেছেন!’
নতুন ভিডিওটি কখন ধারণ করা হয়েছে সে বিষয়ে ‘গ্রে জোন’ চ্যানেলটি কিছু জানায়নি। আর ভিডিওটি যদি সত্যিও হয়, তারপরও এটা নিশ্চিত করে বলার উপায় নেই যে, তিনি বেঁচে আছেন। বিমান দুর্ঘটনার আগে মস্কোতে ফিরে আসার আগে তিনি আফ্রিকায় ছিলেন। সেখানে তাঁর বাহিনীর একটি অংশ সামরিক অভিযান পরিচালনা করছে।
ধারণা করা হচ্ছে, ভিডিওটি প্রিগোঝিনের মৃত্যুর কয়েক দিন আগে ১৯ কিংবা ২০ আগস্ট ধারণ করা হয়েছে। সে সময় তিনি আফ্রিকাতেই ছিলেন এবং খবরের বাইরে থাকায় তাঁর দীর্ঘ অনুপস্থিতি নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলছিলেন।
ধারণা করা হচ্ছে, ওই ভিডিও ধারণ করার পরই তিনি রাশিয়া ফিরে এসেছিলেন এবং গত ২৩ আগস্ট ব্যক্তিগত জেটে চড়ে রাজধানী মস্কো থেকে সেইন্ট পিটার্সবার্গে যাওয়ার পথে এক দুর্ঘটনায় আরও ৯ সহযোগী সহ নিহত হন তিনি।
পুতিনের নির্দেশেই রুশ গোয়েন্দারা প্রিগোঝিনের বিমানটিকে গুলি করে ভূপাতিত করেছে বলে দাবি করছেন অনেকে।
তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে আরব বিশ্বের পাঁচ দেশে দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। এতে বিশাল বনভূমি ও কৃষিজমি ধ্বংস হচ্ছে। গতকাল বুধবারও এই দেশগুলোতে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। খবর তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির।
৫ ঘণ্টা আগেপর্যটন খাতকে চাঙা করতে ও দেশব্যাপী পর্যটনকে উৎসাহিত করতে থাইল্যান্ড সরকার একটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। দেশটির পর্যটন ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় আগামী তিন মাসের জন্য ২ লাখ বিদেশি পর্যটককে বিনা মূল্যে অভ্যন্তরীণ বিমান টিকিট দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। প্রস্তাবটি এখনো মন্ত্রিসভার অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেইরানের বেশির ভাগ মানুষ ইসলামি প্রজাতন্ত্রকে সমর্থন করছেন না। সম্প্রতি নেদারল্যান্ডসভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘গামান’-এর এক জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে। ২০২৪ সালের জুনে পরিচালিত এই জরিপে ইরানের ভেতরে থাকা ৭৭ হাজারের বেশি মানুষ অংশ নিয়েছিলেন।
৫ ঘণ্টা আগেঅধিকাংশ মার্কিনিই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে। তাঁদের ৫৮ শতাংশ চান, জাতিসংঘের প্রতিটি দেশেরই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত। সম্প্রতি রয়টার্স/ইপসোসের জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। এদিকে পুরো গাজা সিটি দখল ও নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে পরিকল্পিত স্থল অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু করেছে ইসরায়েলের...
৬ ঘণ্টা আগে