সমলিঙ্গের যুগলদের আশীর্বাদ করতে রোমান ক্যাথলিক যাজকদের অনুমতি দিয়েছেন পোপ ফ্রান্সিস। তবে এ ব্যাপারে পোপের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে ইউক্রেনের চার্চ। ভ্যাটিকান থেকে পাঠানো এসংক্রান্ত নথি ফিরিয়ে দিয়েছে ইউক্রেনের ইস্টার্ন ক্যাথলিক চার্চ। গতকাল শনিবার ইউক্রেনের ইস্টার্ন ক্যাথলিক চার্চের প্রধান আর্চবিশপ সভিয়াতোস্লাভ শেভচুক বলেছেন যে, তার চার্চের শিক্ষার সঙ্গে পোপের অনুমতি সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ খবর বলা হয়েছে। আর্চবিশপ সভিয়াতোস্লাভ শেভচুক এক বিবৃতিতে বলেন, ভ্যাটিকানের সেই নথিতে লাতিন চার্চে আশীর্বাদের ব্যাখ্যা দেওয়া আছে। কিন্তু ইস্টার্ন বা গ্রিক ক্যাথলিক চার্চের পরিচালনার বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়নি। সুতরাং, এই ঘোষণা শুধু লাতিন চার্চের জন্য প্রযোজ্য। ইউক্রেনীয় গ্রিক ক্যাথলিক চার্চের প্রতি বিশ্বাসীদের জন্য এই ঘোষণা মেনে নেওয়ার কোনো আইনি বাধ্যবাধকতা নেই।
তিনি আরও বলেন, আশীর্বাদকে কখনোই চার্চের শিক্ষা থেকে আলাদা করা যায় না। ক্যাথলিক চার্চ নারী ও পুরুষের ভালোবাসার বিশ্বস্ত, অলঙ্ঘনীয় ও উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে পরিবার সম্পর্কে যে শিক্ষা দেয়, তার সঙ্গে আশীর্বাদ সাংঘর্ষিক হতে পারে না।
সনাতনী বিশ্বাসের সঙ্গে অনেকটাই মিলে যায় ইস্টার্ন ক্যাথলিক চার্চের উপাসনা। ১৬ শতকের চুক্তির ভিত্তিতে রোমের সঙ্গে এই চার্চগুলোর সংযোগ বেশ নিবিড়। সোভিয়েত আমলে চালানো নির্যাতনের মুখে অনেকটা গোপনে পরিচালিত হতো এই চার্চের কার্যক্রম। তবে এখন ইউক্রেনেই এই চার্চের প্রায় ৪৫ লাখ অনুসারী রয়েছেন, যা ইউক্রেনের জনসংখ্যার প্রায় ১০ শতাংশ।
গত সোমবার এক বিবৃতিতে ভ্যাটিকান কর্তৃপক্ষ বলেছে, রোমান ক্যাথলিক পুরোহিতরা সমলিঙ্গের যুগলদের প্রতি ততক্ষণ আশীর্বাদ পরিচালনা করতে পারেন যতক্ষণ না তাঁরা নিয়মিত গির্জার আচার-অনুষ্ঠানের অংশ হন। ঈশ্বরকে যে সবাইকে স্বাগত জানান, সেই বার্তাই প্রকাশ করবে এই আশীর্বাদ। তবে নারী-পুরুষের বিয়ের সঙ্গে এই আশীর্বাদ মিলিয়ে ফেলা উচিত হবে না।
রাশিয়ার বাইরে ইউক্রেনসহ সাবেক সোভিয়েত দেশগুলো সমকামী অধিকারের ক্ষেত্রে কিছুটা অগ্রসর হয়েছে। ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সমকামীদের অধিকার সমুন্নত রাখার ব্যাপারে ব্যক্তিগত সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন। তবে সমলিঙ্গের বিয়ের অনুমতি দেওয়ার জন্য সাংবিধানিক কয়েকটি পরিবর্তন আনার সম্ভাবনা বাতিল করে দিয়েছে ইউক্রেন।
সমলিঙ্গের যুগলদের আশীর্বাদ করতে রোমান ক্যাথলিক যাজকদের অনুমতি দিয়েছেন পোপ ফ্রান্সিস। তবে এ ব্যাপারে পোপের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে ইউক্রেনের চার্চ। ভ্যাটিকান থেকে পাঠানো এসংক্রান্ত নথি ফিরিয়ে দিয়েছে ইউক্রেনের ইস্টার্ন ক্যাথলিক চার্চ। গতকাল শনিবার ইউক্রেনের ইস্টার্ন ক্যাথলিক চার্চের প্রধান আর্চবিশপ সভিয়াতোস্লাভ শেভচুক বলেছেন যে, তার চার্চের শিক্ষার সঙ্গে পোপের অনুমতি সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ খবর বলা হয়েছে। আর্চবিশপ সভিয়াতোস্লাভ শেভচুক এক বিবৃতিতে বলেন, ভ্যাটিকানের সেই নথিতে লাতিন চার্চে আশীর্বাদের ব্যাখ্যা দেওয়া আছে। কিন্তু ইস্টার্ন বা গ্রিক ক্যাথলিক চার্চের পরিচালনার বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়নি। সুতরাং, এই ঘোষণা শুধু লাতিন চার্চের জন্য প্রযোজ্য। ইউক্রেনীয় গ্রিক ক্যাথলিক চার্চের প্রতি বিশ্বাসীদের জন্য এই ঘোষণা মেনে নেওয়ার কোনো আইনি বাধ্যবাধকতা নেই।
তিনি আরও বলেন, আশীর্বাদকে কখনোই চার্চের শিক্ষা থেকে আলাদা করা যায় না। ক্যাথলিক চার্চ নারী ও পুরুষের ভালোবাসার বিশ্বস্ত, অলঙ্ঘনীয় ও উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে পরিবার সম্পর্কে যে শিক্ষা দেয়, তার সঙ্গে আশীর্বাদ সাংঘর্ষিক হতে পারে না।
সনাতনী বিশ্বাসের সঙ্গে অনেকটাই মিলে যায় ইস্টার্ন ক্যাথলিক চার্চের উপাসনা। ১৬ শতকের চুক্তির ভিত্তিতে রোমের সঙ্গে এই চার্চগুলোর সংযোগ বেশ নিবিড়। সোভিয়েত আমলে চালানো নির্যাতনের মুখে অনেকটা গোপনে পরিচালিত হতো এই চার্চের কার্যক্রম। তবে এখন ইউক্রেনেই এই চার্চের প্রায় ৪৫ লাখ অনুসারী রয়েছেন, যা ইউক্রেনের জনসংখ্যার প্রায় ১০ শতাংশ।
গত সোমবার এক বিবৃতিতে ভ্যাটিকান কর্তৃপক্ষ বলেছে, রোমান ক্যাথলিক পুরোহিতরা সমলিঙ্গের যুগলদের প্রতি ততক্ষণ আশীর্বাদ পরিচালনা করতে পারেন যতক্ষণ না তাঁরা নিয়মিত গির্জার আচার-অনুষ্ঠানের অংশ হন। ঈশ্বরকে যে সবাইকে স্বাগত জানান, সেই বার্তাই প্রকাশ করবে এই আশীর্বাদ। তবে নারী-পুরুষের বিয়ের সঙ্গে এই আশীর্বাদ মিলিয়ে ফেলা উচিত হবে না।
রাশিয়ার বাইরে ইউক্রেনসহ সাবেক সোভিয়েত দেশগুলো সমকামী অধিকারের ক্ষেত্রে কিছুটা অগ্রসর হয়েছে। ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সমকামীদের অধিকার সমুন্নত রাখার ব্যাপারে ব্যক্তিগত সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন। তবে সমলিঙ্গের বিয়ের অনুমতি দেওয়ার জন্য সাংবিধানিক কয়েকটি পরিবর্তন আনার সম্ভাবনা বাতিল করে দিয়েছে ইউক্রেন।
স্থানীয় এক দোকানদার বিবিসির প্রতিবেদককে বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান সহিংসতার জন্য ভারত ও পাকিস্তান একে অপরকে দোষ দিচ্ছে।’ তিনি বিশ্বাস করেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জবাব দেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। তিনি এই সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসারও কোনো সহজ পথ দেখছেন না। তিনি বলেন, ‘আমি আমার নিরাপত্তা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুদ্ধ বিরতিতে সম্মত হয়েছে ভারত-পাকিস্তান। আজ শনিবার (১০ মে) ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ আলোচনার পর ভারত ও পাকিস্তান পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। উভয় দেশকে অভিনন
২ ঘণ্টা আগেভারতের ‘অপারেশন সিন্দুর’ এর জবাবে ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসৌস’ ঘোষণা করেছে পাকিস্তান। একের পর এক হামলা-পাল্টা হামলায় সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা। এ অবস্থায় উত্তর ও পশ্চিম ভারতের ৩২টি বিমানবন্দরে বেসামরিক বিমান চলাচল আগামী বৃহস্পতিবার (১৫ মে) পর্যন্ত স্থগিত করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল মহাপরিদপ্তর (ডিজিসিএ)।
৫ ঘণ্টা আগেযুদ্ধের উত্তেজনা বাড়তে থাকায় সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত সরকার। গতকাল ৬ মে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টেরিটোরিয়াল আর্মি বিধিমালা, ১৯৪৮-এর ৩৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী সেনাপ্রধানকে টেরিটোরিয়াল আর্মির প্রতিটি কর্মকর্তা ও সদস্যকে প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দেশ দেওয়ার ক্ষমতা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার...
৭ ঘণ্টা আগে