যুক্তরাজ্যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য অভিযুক্ত শিশুদের সংখ্যা বিস্ময়করভাবে বেড়ে গেছে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে শিশুদের সংখ্যা এভাবে বাড়ার জন্য চরম ডানপন্থী মতাদর্শকে দায়ী করেছেন ব্রিটেনের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থার (এমআই-ফাইভ) প্রধান কেন ম্যাককালাম।
মঙ্গলবার সাংবাদিকদের কাছে ম্যাককালাম আরও দাবি করেছেন, ইউক্রেনের প্রতি সমর্থনের কারণে ব্রিটেনে ‘বিপর্যয়’ ঘটাতে চেয়েছিল রুশ গোয়েন্দারা। শুধু তাই নয়, তদন্ত করে দেখা গেছে—সাম্প্রতিক সময়ে সংঘটিত বিভিন্ন সন্ত্রাসী পরিকল্পনায় ইরান-সমর্থিত এজেন্সিগুলোর যোগসূত্র বেড়েছে।
ম্যাককালাম জানান, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে সম্ভাব্য জড়িত থাকার জন্য গুপ্তচর সংস্থার দ্বারা তদন্ত করা লোকদের মধ্যে ১৩ শতাংশই অপ্রাপ্তবয়স্ক। গত তিন বছরে এই সংখ্যা তিনগুণ বেড়েছে বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
এ ধরনের সন্ত্রাসবাদ ছড়ানোর জন্য ম্যাককালাম ইন্টারনেটের উত্থানকে ‘সবচেয়ে বড় কারণ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। এর মাধ্যমেই অল্পবয়সীরা তাদের শয়নকক্ষ থেকেই নানা ধরনের ‘অনুপ্রেরণামূলক’ এবং ‘নির্দেশনামূলক’ উপাদানে সহজে অ্যাকসেস পেয়ে যাচ্ছে।
ম্যাককালামের গোয়েন্দা বাহিনী দেখতে পেয়েছে, বর্তমানে অনেক বেশি সংখ্যায় অল্পবয়সীরা বিষাক্ত অনলাইন চরমপন্থায় আকৃষ্ট হচ্ছে।
ব্রিটিশ গোয়েন্দা প্রধান বলেন, ‘বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা এবং অনলাইন সংস্কৃতির একটি অদ্ভুত বোঝাপড়ার মাধ্যমে চরম ডানপন্থী সন্ত্রাসবাদ বিশেষত তরুণদের দিকেই প্রবলভাবে ঝুঁকছে।’
তবে এই ধরনের মতাদর্শ এককভাবে কোনো চরমপন্থী গোষ্ঠী ছড়িয়ে দিচ্ছে না বলেও জানান ম্যাককালাম। বেশ কিছু পক্ষ এ ধরনের সন্ত্রাসবাদ ছড়িয়ে দিয়ে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করছে।
এএফপির বরাত দিয়ে এ বিষয়ে মঙ্গলবার আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের সন্ত্রাসী হুমকির মাত্রা বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই-ফাইভ এবং যুক্তরাজ্যের পুলিশ বাহিনী ২০১৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত অন্তত ৪০টি সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে। এর ফলে অসংখ্য মানুষের জীবন বেঁচেছে।
ম্যাককালাম তথ্য দিয়েছেন, ইসলামিক স্টেট (আইএস) গোষ্ঠী আবারও সন্ত্রাসবাদ রপ্তানির প্রচেষ্টা শুরু করেছে। পাশাপাশি যুক্তরাজ্যে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে শত্রু রাষ্ট্রগুলোর চক্রান্তের মাত্রাও।
যুক্তরাজ্যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য অভিযুক্ত শিশুদের সংখ্যা বিস্ময়করভাবে বেড়ে গেছে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে শিশুদের সংখ্যা এভাবে বাড়ার জন্য চরম ডানপন্থী মতাদর্শকে দায়ী করেছেন ব্রিটেনের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থার (এমআই-ফাইভ) প্রধান কেন ম্যাককালাম।
মঙ্গলবার সাংবাদিকদের কাছে ম্যাককালাম আরও দাবি করেছেন, ইউক্রেনের প্রতি সমর্থনের কারণে ব্রিটেনে ‘বিপর্যয়’ ঘটাতে চেয়েছিল রুশ গোয়েন্দারা। শুধু তাই নয়, তদন্ত করে দেখা গেছে—সাম্প্রতিক সময়ে সংঘটিত বিভিন্ন সন্ত্রাসী পরিকল্পনায় ইরান-সমর্থিত এজেন্সিগুলোর যোগসূত্র বেড়েছে।
ম্যাককালাম জানান, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে সম্ভাব্য জড়িত থাকার জন্য গুপ্তচর সংস্থার দ্বারা তদন্ত করা লোকদের মধ্যে ১৩ শতাংশই অপ্রাপ্তবয়স্ক। গত তিন বছরে এই সংখ্যা তিনগুণ বেড়েছে বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
এ ধরনের সন্ত্রাসবাদ ছড়ানোর জন্য ম্যাককালাম ইন্টারনেটের উত্থানকে ‘সবচেয়ে বড় কারণ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। এর মাধ্যমেই অল্পবয়সীরা তাদের শয়নকক্ষ থেকেই নানা ধরনের ‘অনুপ্রেরণামূলক’ এবং ‘নির্দেশনামূলক’ উপাদানে সহজে অ্যাকসেস পেয়ে যাচ্ছে।
ম্যাককালামের গোয়েন্দা বাহিনী দেখতে পেয়েছে, বর্তমানে অনেক বেশি সংখ্যায় অল্পবয়সীরা বিষাক্ত অনলাইন চরমপন্থায় আকৃষ্ট হচ্ছে।
ব্রিটিশ গোয়েন্দা প্রধান বলেন, ‘বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা এবং অনলাইন সংস্কৃতির একটি অদ্ভুত বোঝাপড়ার মাধ্যমে চরম ডানপন্থী সন্ত্রাসবাদ বিশেষত তরুণদের দিকেই প্রবলভাবে ঝুঁকছে।’
তবে এই ধরনের মতাদর্শ এককভাবে কোনো চরমপন্থী গোষ্ঠী ছড়িয়ে দিচ্ছে না বলেও জানান ম্যাককালাম। বেশ কিছু পক্ষ এ ধরনের সন্ত্রাসবাদ ছড়িয়ে দিয়ে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করছে।
এএফপির বরাত দিয়ে এ বিষয়ে মঙ্গলবার আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের সন্ত্রাসী হুমকির মাত্রা বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই-ফাইভ এবং যুক্তরাজ্যের পুলিশ বাহিনী ২০১৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত অন্তত ৪০টি সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে। এর ফলে অসংখ্য মানুষের জীবন বেঁচেছে।
ম্যাককালাম তথ্য দিয়েছেন, ইসলামিক স্টেট (আইএস) গোষ্ঠী আবারও সন্ত্রাসবাদ রপ্তানির প্রচেষ্টা শুরু করেছে। পাশাপাশি যুক্তরাজ্যে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে শত্রু রাষ্ট্রগুলোর চক্রান্তের মাত্রাও।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩৬ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে