ইউক্রেন-বিরোধী এক সামরিক ব্লগারকে বিস্ফোরণে ঘটিয়ে উড়িয়ে দেওয়ার জন্য ডরিয়া ত্রেপোভা নামে এক নারীকে ২৭ বছর কারাদণ্ড দিয়েছে রুশ আদালত। রাশিয়ায় এটিই কোনো নারীকে দেওয়া সবচেয়ে বেশি বছরের কারাদণ্ড। আজ বৃহস্পতিবার রায়টি ঘোষণার সময় বিচারকেরা বলেন, কিয়েভের নির্দেশেই হয়েছে নির্লজ্জ এই হত্যাকাণ্ড।
এ বিষয়ে বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের এপ্রিলে সেন্ট পিটার্সবার্গের একটি ক্যাফেতে বক্তব্য দেওয়ার সময় সঙ্গে থাকা ছোট্ট একটি পুতুল বিস্ফোরিত হয়েছে নিহত হন কট্টর সামরিক ব্লগার ভ্লাদলেন তাতারস্কি। ঘটনার আগ মুহূর্তে ওই পুতুলটি তাঁকে ত্রেপোভা উপহার হিসেবে দিয়েছিলেন।
এ ঘটনায় সেন্ট পিটার্সবার্গের একটি আদালত ত্রেপোভাকে সন্ত্রাসবাদ সহ অন্যান্য অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করেছে এবং নজিরবিহীন ২৭ বছরের জেল দিয়েছে। নজিরবিহীন এ জন্যই যে, সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে এটিই দেশটির কোনো নারীকে দেওয়া সবচেয়ে দীর্ঘতম কারাদণ্ড।
এদিকে তাতারস্কিকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে হত্যার কথা অস্বীকার করেছেন ২৬ বছর বয়সী ত্রেপোভা। দাবি করেছেন, ইউক্রেনের পরিচিতিদের মাধ্যমে ওই পুতুলটি তাতারস্কিকে দিয়েছিলেন তিনি এবং ভেবেছিলেন, এটি একটি গোপন আড়িপাতার যন্ত্র, বোমা নয়।
বিস্ফোরণের ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে ত্রেপোভাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণার সময় আদালত কক্ষে কাচ দিয়ে ঘেরা একটি স্থানে বসানো হয়েছিল তাঁকে।
তাতারস্কি ছিলেন একজন প্রভাবশালী সামরিক ব্লগার। তাঁর জন্ম হয়েছিল পূর্ব ইউক্রেনে। নিজ দেশে ব্যাংক ডাকাতির অভিযোগে তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। পরে ২০১৪ সালে ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে রাশিয়ান-সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীদের লড়াই চলাকালীন তিনি কারাগার থেকে পালিয়ে রাশিয়ায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। রাশিয়ায় অবস্থানের সময় তিনি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আরও বেশি আক্রমণাত্মক সামরিক অভিযানের পক্ষে ছিলেন।
এদিকে ডরিয়া ত্রেপোভা ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার আক্রমণের বিরোধিতা করেছিলেন। তাঁর দেওয়া পুতুল বিস্ফোরিত হয়ে সেন্ট পিটার্সবার্গের সেই ক্যাফেতে তাতারস্কির মৃত্যু ছাড়াও আরও ৩০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছিলেন। আদালতে ত্রেপোভা বলেছেন—তিনি কখনো কাউকে আঘাত করতে চাননি। ওই ঘটনায় আহত এবং তাদের আত্মীয়দের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন তিনি।
রাশিয়ার ভেতরে বেশ কয়েকটি হামলা ও হত্যাকাণ্ডের জন্য ইউক্রেনকে অভিযুক্ত করেছে মস্কো। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো—২০২২ সালে মস্কোর বাইরে একটি গাড়ি বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে রুশ জাতীয়তাবাদী দারিয়া দুগিনাকে হত্যা।
ইউক্রেন-বিরোধী এক সামরিক ব্লগারকে বিস্ফোরণে ঘটিয়ে উড়িয়ে দেওয়ার জন্য ডরিয়া ত্রেপোভা নামে এক নারীকে ২৭ বছর কারাদণ্ড দিয়েছে রুশ আদালত। রাশিয়ায় এটিই কোনো নারীকে দেওয়া সবচেয়ে বেশি বছরের কারাদণ্ড। আজ বৃহস্পতিবার রায়টি ঘোষণার সময় বিচারকেরা বলেন, কিয়েভের নির্দেশেই হয়েছে নির্লজ্জ এই হত্যাকাণ্ড।
এ বিষয়ে বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের এপ্রিলে সেন্ট পিটার্সবার্গের একটি ক্যাফেতে বক্তব্য দেওয়ার সময় সঙ্গে থাকা ছোট্ট একটি পুতুল বিস্ফোরিত হয়েছে নিহত হন কট্টর সামরিক ব্লগার ভ্লাদলেন তাতারস্কি। ঘটনার আগ মুহূর্তে ওই পুতুলটি তাঁকে ত্রেপোভা উপহার হিসেবে দিয়েছিলেন।
এ ঘটনায় সেন্ট পিটার্সবার্গের একটি আদালত ত্রেপোভাকে সন্ত্রাসবাদ সহ অন্যান্য অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করেছে এবং নজিরবিহীন ২৭ বছরের জেল দিয়েছে। নজিরবিহীন এ জন্যই যে, সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে এটিই দেশটির কোনো নারীকে দেওয়া সবচেয়ে দীর্ঘতম কারাদণ্ড।
এদিকে তাতারস্কিকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে হত্যার কথা অস্বীকার করেছেন ২৬ বছর বয়সী ত্রেপোভা। দাবি করেছেন, ইউক্রেনের পরিচিতিদের মাধ্যমে ওই পুতুলটি তাতারস্কিকে দিয়েছিলেন তিনি এবং ভেবেছিলেন, এটি একটি গোপন আড়িপাতার যন্ত্র, বোমা নয়।
বিস্ফোরণের ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে ত্রেপোভাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। আজ বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণার সময় আদালত কক্ষে কাচ দিয়ে ঘেরা একটি স্থানে বসানো হয়েছিল তাঁকে।
তাতারস্কি ছিলেন একজন প্রভাবশালী সামরিক ব্লগার। তাঁর জন্ম হয়েছিল পূর্ব ইউক্রেনে। নিজ দেশে ব্যাংক ডাকাতির অভিযোগে তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। পরে ২০১৪ সালে ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে রাশিয়ান-সমর্থিত বিচ্ছিন্নতাবাদীদের লড়াই চলাকালীন তিনি কারাগার থেকে পালিয়ে রাশিয়ায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। রাশিয়ায় অবস্থানের সময় তিনি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আরও বেশি আক্রমণাত্মক সামরিক অভিযানের পক্ষে ছিলেন।
এদিকে ডরিয়া ত্রেপোভা ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার আক্রমণের বিরোধিতা করেছিলেন। তাঁর দেওয়া পুতুল বিস্ফোরিত হয়ে সেন্ট পিটার্সবার্গের সেই ক্যাফেতে তাতারস্কির মৃত্যু ছাড়াও আরও ৩০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছিলেন। আদালতে ত্রেপোভা বলেছেন—তিনি কখনো কাউকে আঘাত করতে চাননি। ওই ঘটনায় আহত এবং তাদের আত্মীয়দের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন তিনি।
রাশিয়ার ভেতরে বেশ কয়েকটি হামলা ও হত্যাকাণ্ডের জন্য ইউক্রেনকে অভিযুক্ত করেছে মস্কো। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো—২০২২ সালে মস্কোর বাইরে একটি গাড়ি বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে রুশ জাতীয়তাবাদী দারিয়া দুগিনাকে হত্যা।
এনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১২ মিনিট আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ ঘণ্টা আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগে