কর্মীদের কাজে মন বসাতে নানা আয়োজন করে থাকে বিভিন্ন কোম্পানি। কাজে মন বসাতে পার্টি-ট্যুরসহ নানা অনুষ্ঠানের প্রচলন রয়েছে। তবে এবার সামনে এসেছে বিচিত্র এক ঘটনা। অফিসে পুরুষ কর্মীদের উৎসাহ দিতে নারী কর্মীদের সাজগোজের নির্দেশ দিয়েছে এক চীনা কোম্পানি। অবাক লাগলেও এমন এক ঘটনার কথা জানিয়েছে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট। গত বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে এ ঘটনা জানানো হয়।
আজব এ নির্দেশনা দিয়ে রীতিমতো সমালোচনার মুখে পড়েছে কোম্পানিটি। দক্ষিণপূর্ব চীনের শেনজেনের ওই কোম্পানির এক কর্মকর্তা নারী কর্মীদের এমন নির্দেশনা দিলেও পরে বার্তাটি সরিয়ে নেওয়া হয়। বিষয়টিকে তিনি ‘দুষ্টুমি’ উল্লেখ করে ‘ভুল বোঝাবুঝি’ হয়েছে বলে দাবি করেছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৩০ নভেম্বর লু নামের এক নির্বাহী কর্মকর্তা উইচ্যাটে গ্রুপ সদস্যদের সাথে আলোচনা করছিলেন। ওই গ্রুপে পাঁচজন নারী সদস্যও ছিলেন। এক পর্যায়ে তিনি নারী কর্মীদের কসমেটিকস ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করেন।
লু লিখেন, পুরুষ কর্মীদের উৎসাহ দিতে ডিসেম্বর থেকে নারী কর্মীদের সাজগোজের নির্দেশনা দেওয়া হলো। পুরুষ কর্মীরা নারীদের বিকেলে চায়ের জন্য টাকা উঠাবেন।
লু প্রথমদিকে এমন কথা বললেও বিষয়টি কেউ পাত্তা দেননি। পরে বিষয়টির গুরুত্ব বোঝাতে তিনি বার্তাটি পুনরায় পাঠান।
একপর্যায়ে তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, ‘ম্যাসেজটি দেখামাত্র উত্তর দেওয়ার অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় আপনাদের পারফরমেন্স বোনাসকে কেটে রাখা হবে।’
কোম্পানির কর্মকর্তার এমন নির্দেশনা দেওয়ার ম্যাসেজটি একজন ইনফ্লুয়েন্সার অনলাইনে শেয়ার করার পর মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়। ওই ব্যক্তি অফিসটির কোনো কর্মীর বন্ধু ছিলেন। তিনি সামনে আনার পর বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। লুর দাবি, ঘটনাটি গুরুত্বর কোনো ব্যাপার নয়।
তবে বার্তার বিষয়টি লু অস্বীকার করেননি। বিষয়টিকে তিনি ভুল বোঝাবুঝি বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এটা মজার বিষয় ছিল। এরপর বার্তাটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। সবাই জানে এটি এমন কোনো বিষয় নয়।’
লুর এমন বার্তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি করেছ। একজন লিখেছেন, ‘নারী কর্মীদের মনোরঞ্জন করতে তিনি কেন পুরুষ কর্মীদের শারিরীক কসরত করতে বললেন না।’
কর্মীদের কাজে মন বসাতে নানা আয়োজন করে থাকে বিভিন্ন কোম্পানি। কাজে মন বসাতে পার্টি-ট্যুরসহ নানা অনুষ্ঠানের প্রচলন রয়েছে। তবে এবার সামনে এসেছে বিচিত্র এক ঘটনা। অফিসে পুরুষ কর্মীদের উৎসাহ দিতে নারী কর্মীদের সাজগোজের নির্দেশ দিয়েছে এক চীনা কোম্পানি। অবাক লাগলেও এমন এক ঘটনার কথা জানিয়েছে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট। গত বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে এ ঘটনা জানানো হয়।
আজব এ নির্দেশনা দিয়ে রীতিমতো সমালোচনার মুখে পড়েছে কোম্পানিটি। দক্ষিণপূর্ব চীনের শেনজেনের ওই কোম্পানির এক কর্মকর্তা নারী কর্মীদের এমন নির্দেশনা দিলেও পরে বার্তাটি সরিয়ে নেওয়া হয়। বিষয়টিকে তিনি ‘দুষ্টুমি’ উল্লেখ করে ‘ভুল বোঝাবুঝি’ হয়েছে বলে দাবি করেছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৩০ নভেম্বর লু নামের এক নির্বাহী কর্মকর্তা উইচ্যাটে গ্রুপ সদস্যদের সাথে আলোচনা করছিলেন। ওই গ্রুপে পাঁচজন নারী সদস্যও ছিলেন। এক পর্যায়ে তিনি নারী কর্মীদের কসমেটিকস ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করেন।
লু লিখেন, পুরুষ কর্মীদের উৎসাহ দিতে ডিসেম্বর থেকে নারী কর্মীদের সাজগোজের নির্দেশনা দেওয়া হলো। পুরুষ কর্মীরা নারীদের বিকেলে চায়ের জন্য টাকা উঠাবেন।
লু প্রথমদিকে এমন কথা বললেও বিষয়টি কেউ পাত্তা দেননি। পরে বিষয়টির গুরুত্ব বোঝাতে তিনি বার্তাটি পুনরায় পাঠান।
একপর্যায়ে তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, ‘ম্যাসেজটি দেখামাত্র উত্তর দেওয়ার অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় আপনাদের পারফরমেন্স বোনাসকে কেটে রাখা হবে।’
কোম্পানির কর্মকর্তার এমন নির্দেশনা দেওয়ার ম্যাসেজটি একজন ইনফ্লুয়েন্সার অনলাইনে শেয়ার করার পর মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়। ওই ব্যক্তি অফিসটির কোনো কর্মীর বন্ধু ছিলেন। তিনি সামনে আনার পর বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। লুর দাবি, ঘটনাটি গুরুত্বর কোনো ব্যাপার নয়।
তবে বার্তার বিষয়টি লু অস্বীকার করেননি। বিষয়টিকে তিনি ভুল বোঝাবুঝি বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এটা মজার বিষয় ছিল। এরপর বার্তাটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। সবাই জানে এটি এমন কোনো বিষয় নয়।’
লুর এমন বার্তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি করেছ। একজন লিখেছেন, ‘নারী কর্মীদের মনোরঞ্জন করতে তিনি কেন পুরুষ কর্মীদের শারিরীক কসরত করতে বললেন না।’
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে