এক বছরের বেশি সময় ধরে চলা সংঘর্ষে বিপর্যস্ত চীনের সীমান্তবর্তী উত্তর মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী তাআং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) যুদ্ধ বন্ধ করতে চায়। এজন্য তাঁরা জান্তা সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চায়। তাঁদের বিবৃতির বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় টিএনএলএ এই ঘোষণা দেয়। তবে ধারণা করা হচ্ছে, চীনের চাপে পড়েই এমন ঘোষণা দিয়েছে টিএনএলএ। চীন দীর্ঘদিন ধরেই মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর (জান্তা) সঙ্গে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যস্থতার চেষ্টা করে আসছে।
মিয়ানমারে ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে সামরিক বাহিনী। এর পর থেকেই দেশটির বিদ্রোহী গোষ্ঠী ও জান্তা বাহিনীর মধ্যে চলছে সংঘাত। গত তিন বছরে গৃহযুদ্ধ মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে দেশটির অর্থনীতি ও সমাজব্যবস্থায়। সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে শুরু হলেও ধীরে ধীরে সশস্ত্র বিদ্রোহে রূপ নেয়।
টিএনএলএর একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, তারা উত্তরের শান প্রদেশে বিমান হামলা বন্ধ করতে জান্তার সঙ্গে আলোচনার করতে চায়। মধ্যস্থতাকারী হিসেবে চীনের ভূমিকার প্রশংসাও করেছে তারা।
টিএনএলএর মুখপাত্র লওয়ে ইয়াই ও বলেছেন, ‘জান্তার বিমান হামলা ও অন্যান্য সমস্যায় ভুগছে আমাদের জনগণ। তাই, একটি সমাধান খুঁজে বের করতে হবে।’
গত বছর থেকে টিএনএলএ’র ‘অপারেশন ১০২৭’ জান্তার সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে। এই অভিযানে তারা জান্তার বেশ কয়েকটি শহর ও সামরিক পোস্টের দখল নিয়ে ফেলেছে।
তবে থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের অপর দুটি গোষ্ঠী রাখাইন আর্মি ও মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
এক বছরের বেশি সময় ধরে চলা সংঘর্ষে বিপর্যস্ত চীনের সীমান্তবর্তী উত্তর মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী তাআং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) যুদ্ধ বন্ধ করতে চায়। এজন্য তাঁরা জান্তা সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চায়। তাঁদের বিবৃতির বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় টিএনএলএ এই ঘোষণা দেয়। তবে ধারণা করা হচ্ছে, চীনের চাপে পড়েই এমন ঘোষণা দিয়েছে টিএনএলএ। চীন দীর্ঘদিন ধরেই মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর (জান্তা) সঙ্গে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যস্থতার চেষ্টা করে আসছে।
মিয়ানমারে ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে সামরিক বাহিনী। এর পর থেকেই দেশটির বিদ্রোহী গোষ্ঠী ও জান্তা বাহিনীর মধ্যে চলছে সংঘাত। গত তিন বছরে গৃহযুদ্ধ মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে দেশটির অর্থনীতি ও সমাজব্যবস্থায়। সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আন্দোলন শান্তিপূর্ণভাবে শুরু হলেও ধীরে ধীরে সশস্ত্র বিদ্রোহে রূপ নেয়।
টিএনএলএর একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, তারা উত্তরের শান প্রদেশে বিমান হামলা বন্ধ করতে জান্তার সঙ্গে আলোচনার করতে চায়। মধ্যস্থতাকারী হিসেবে চীনের ভূমিকার প্রশংসাও করেছে তারা।
টিএনএলএর মুখপাত্র লওয়ে ইয়াই ও বলেছেন, ‘জান্তার বিমান হামলা ও অন্যান্য সমস্যায় ভুগছে আমাদের জনগণ। তাই, একটি সমাধান খুঁজে বের করতে হবে।’
গত বছর থেকে টিএনএলএ’র ‘অপারেশন ১০২৭’ জান্তার সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে। এই অভিযানে তারা জান্তার বেশ কয়েকটি শহর ও সামরিক পোস্টের দখল নিয়ে ফেলেছে।
তবে থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের অপর দুটি গোষ্ঠী রাখাইন আর্মি ও মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৫ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২৯ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে