দক্ষিণ কোরিয়ায় আবর্জনাসহ কয়েক শ বেলুন পাঠানোর কয়েক ঘণ্টা পরে ১০টি স্বল্পপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে উত্তর কোরিয়া। এই উৎক্ষেপণের ব্যাপক নিন্দা জানিয়েছে ওয়াশিংটন, সিউল ও টোকিও।
সিউলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার (৩০ মে) ভোরে জাপান সাগরে ৮ থেকে ১০টি স্বল্পপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের নিক্ষেপ করে উত্তর কোরিয়া।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গত সোমবার পরমাণু সজ্জিত উত্তরের একটি দ্বিতীয় গোয়েন্দা উপগ্রহ কক্ষপথে স্থাপনের ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর এই উৎক্ষেপণের ঘটনা ঘটল। এর আগে একটি ব্যতিক্রমী শীর্ষ সম্মেলনে একত্র হয়ে পিয়ংইয়ংকে পারমাণবিক অস্ত্র পরিত্যাগের আহ্বান জানিয়েছিল সিউল, বেইজিং ও টোকিও।
বিশ্লেষকদের মতে, এই ক্ষেপণাস্ত্রের উৎক্ষেপণকে ত্রয়ী শীর্ষ সম্মেলনে সম্মত হওয়া পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ প্রতিশ্রুতির পরিপ্রেক্ষিতে উত্তরের প্রতিবাদ বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই উৎক্ষেপণের সমালোচনা করেছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদও। সংস্থাটি পিয়ংইয়ংয়ের ব্যালিস্টিক প্রযুক্তি ব্যবহার ও জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে গত শুক্রবার ব্যর্থ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের বিষয়ে আলোচনার জন্য একটি সভা করবে।
আজ সকালে সিউলের সামরিক বাহিনী বলেছে, তারা কোরীয় উপদ্বীপের পূর্বে পানিতে নিক্ষেপ করা ১০টি স্বল্পপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ শনাক্ত করেছে। ক্ষেপণাস্ত্রগুলো প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে সক্ষম বলে জানা গেছে।
সিউলের জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ ওই উৎক্ষেপণটিকে উসকানি বলে অভিহিত করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান এর সুনির্দিষ্ট বিশ্লেষণ করছে।
উৎক্ষেপণের বিষয়টি নিশ্চিত করে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা সাংবাদিকদের বলেন, ‘ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলো জাপানের বিশেষ ইকোনমিক জোনের বাইরে পড়েছিল বলে মনে হচ্ছে।’
উৎক্ষেপণের কঠোর নিন্দা জানিয়ে কিশিদা বলেন, টোকিও এরই মধ্যে একটি প্রতিবাদ জানিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ায় আবর্জনাসহ কয়েক শ বেলুন পাঠানোর কয়েক ঘণ্টা পরে ১০টি স্বল্পপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে উত্তর কোরিয়া। এই উৎক্ষেপণের ব্যাপক নিন্দা জানিয়েছে ওয়াশিংটন, সিউল ও টোকিও।
সিউলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার (৩০ মে) ভোরে জাপান সাগরে ৮ থেকে ১০টি স্বল্পপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের নিক্ষেপ করে উত্তর কোরিয়া।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গত সোমবার পরমাণু সজ্জিত উত্তরের একটি দ্বিতীয় গোয়েন্দা উপগ্রহ কক্ষপথে স্থাপনের ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর এই উৎক্ষেপণের ঘটনা ঘটল। এর আগে একটি ব্যতিক্রমী শীর্ষ সম্মেলনে একত্র হয়ে পিয়ংইয়ংকে পারমাণবিক অস্ত্র পরিত্যাগের আহ্বান জানিয়েছিল সিউল, বেইজিং ও টোকিও।
বিশ্লেষকদের মতে, এই ক্ষেপণাস্ত্রের উৎক্ষেপণকে ত্রয়ী শীর্ষ সম্মেলনে সম্মত হওয়া পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ প্রতিশ্রুতির পরিপ্রেক্ষিতে উত্তরের প্রতিবাদ বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এই উৎক্ষেপণের সমালোচনা করেছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদও। সংস্থাটি পিয়ংইয়ংয়ের ব্যালিস্টিক প্রযুক্তি ব্যবহার ও জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে গত শুক্রবার ব্যর্থ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের বিষয়ে আলোচনার জন্য একটি সভা করবে।
আজ সকালে সিউলের সামরিক বাহিনী বলেছে, তারা কোরীয় উপদ্বীপের পূর্বে পানিতে নিক্ষেপ করা ১০টি স্বল্পপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ শনাক্ত করেছে। ক্ষেপণাস্ত্রগুলো প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে সক্ষম বলে জানা গেছে।
সিউলের জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ ওই উৎক্ষেপণটিকে উসকানি বলে অভিহিত করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান এর সুনির্দিষ্ট বিশ্লেষণ করছে।
উৎক্ষেপণের বিষয়টি নিশ্চিত করে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা সাংবাদিকদের বলেন, ‘ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলো জাপানের বিশেষ ইকোনমিক জোনের বাইরে পড়েছিল বলে মনে হচ্ছে।’
উৎক্ষেপণের কঠোর নিন্দা জানিয়ে কিশিদা বলেন, টোকিও এরই মধ্যে একটি প্রতিবাদ জানিয়েছে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৩৬ মিনিট আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে